বাংলা ভাষার বৈচিত্র্য MCQ | XI Bengali 1st Semester WBCHSE

বাংলা ভাষার বৈচিত্র্য MCQ | XI Bengali 1st Semester WBCHSE

বাংলা ভাষার বৈচিত্র্য MCQ
বাংলা ভাষার বৈচিত্র্য MCQ

১। ভাষার ধ্বনি ও রূপ নিয়ে নির্দিষ্ট সময়বৃত্তে আলোচনা হয় –

(ক) এককালীন ভাষা তত্ত্বে

(খ) ঐতিহাসিক ভাষা তত্ত্বে

(গ) তুলনামূলক ভাষাতত্ত্বে

(ঘ) সমকালীন ভাষাতত্ত্বে।

.২। দ্বিকালীন কাঠামোর মধ্যে কাজ করে

(ক) বর্ণনাত্মক ভাষাতত্ত্ব

(খ) তুলনামূলক ভাষাতত্ত্ব

(গ) ঐতিহাসিক ভাষাতত্ত্ব

(ঘ) সামাজিক ভাষাতত্ত্ব।

৩। ভাষার পরিবর্তনকে শিশির কুমার দাস কীসের সঙ্গে তুলনা করেছেন?

(ক) বহমান নদী

(খ) খরস্রোতা নদী

(গ) মজা নদী

(ঘ) বদ্ধ জলাশয়।

৪। সুকুমার সেন বাংলা ভাষার আঞ্চলিক বৈচিত্র্যকে ক-টি ভাগে ভাগ করেছেন?

(ক) তিনটি

(খ) চারটি

(গ) পাঁচটি

(ঘ) ছয়টি।

৫। ভাষার আঞ্চলিক রূপকে কী বলা হয়?

(ক) মান্যভাষা

(খ) উপভাষা

(গ) সমাজ ভাষা

(ঘ) বিভাষা

৬। বাংলা ভাষায় উপভাষার সংখ্যা

(ক) তিনটি

(খ) চারটি

(গ) পাঁচটি

(ঘ) ছয়টি।

৭। উপভাষা প্রচলিত

(ক) দেশের সর্বত্র

(খ) বিশেষ অঞ্চলে

(গ) একই ভাষাগোষ্ঠীর সর্বত্র

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৮। কলকাতা ও ভাগীরথী-হুগলি নদীর আশপাশে যে উপভাষা প্রচলিত, তা হল

(ক) রাঢ়ী

(খ) বরেন্দ্রী

(গ) বঙ্গালী

(ঘ) কামরূপী।

৯। রাঢ়ী উপভাষার বিভাগ কয়টি?

(ক) ৪টি

(খ) ৫টি

(গ) ২টি

(ঘ) ৬টি।

১০। বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের প্রধান উপভাষা

(ক) বঙ্গালী

(খ) রাঢ়ী

(গ) ঝাড়খণ্ডী

(ঘ) বরেন্দ্রী।

১১। অভিশ্রুতি যে উপভাষার বৈশিষ্ট্য সেটি হল

(ক) রাঢ়ী

(খ) বঙ্গালী

(গ) বরেন্দ্রী

(ঘ) কামরূপী।

১২। রাঢ়ী উপভাষায় স্বরধ্বনিগত একটি পরিবর্তন হল –

(ক) অপিনিহিতির প্রাবল্য দেখা যায়

(খ) ‘এ’ কারের উচ্চারণ ‘অ্যা’-এর মতো

(গ) স্বরধ্বনিতে অনুনাসিকতা বর্জনীয়

(ঘ) অভিশ্রুতিজনিত পরিবর্তন দেখা যায়।

১৩। অ-এর ‘ও’-কার প্রবণতা লক্ষ করা যায় –

(ক) বঙ্গালী উপভাষাতে

(খ) ঝাড়খণ্ডী উপভাষাতে

(গ) বরেন্দ্রী উপভাষাতে

(ঘ) রাঢ়ী উপভাষাতে।

১৪। ‘ল’ ‘ন’ রূপে উচ্চারিত হতে দেখা যায় –

(ক) বঙ্গালীতে

(খ) কামরূপীতে

(গ) বরেন্দ্রীতে

(ঘ) রাঢ়ীতে।

১৫। কর্তৃকারক ছাড়া অন্য কারকের বহুবচনে ‘দের বিভক্তি যোগ হয় কোন উপভাষায়?

(ক) বঙ্গালী

(খ) কামরূপী

(গ) রাঢ়ী

(ঘ) ঝাড়খণ্ডী।

১৬। অ-কারের, ও-কার প্রবণতা – মন > মোন, বন > বোন – কোন্ উপভাষার বৈশিষ্ট্য?

(ক) রাঢ়ী উপভাষা

(খ) বরেন্দ্রী উপভাষা

(গ) কামরূপী উপভাষা

(ঘ) কোনোটিই নয়।

১৭। অপিনিহিতি – এর পরবর্তী ধাপ কি?

(ক) স্বরাগম

(খ) স্বরসঙ্গতি

(গ) স্বরভক্তি

(ঘ) অভিশ্রুতি।

১৮। করিয়া > কইর‍্যা > করে বৈশিষ্ট্য? কোন উপভাষার ধ্বনিতাত্ত্বিক

(ক) বঙ্গালী উপভাষা

(খ) রাঢ়ী উপভাষা

(গ) বরেন্দ্রী উপভাষা

(ঘ) কোনোটিই নয়।

১৯। স্বরসঙ্গতির ফলে শব্দের মধ্যে পাশাপাশি অবস্থিত বিষম স্বরধ্বনি, সম স্বরধ্বনিতে পরিণত হয় এই ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য যে উপভাষার –

(ক) বঙ্গালী উপভাষা

(খ) বরেন্দ্রী উপভাষা

(গ) রাঢ়ী উপভাষা

(ঘ) কামরূপী উপভাষা।

২০। দেশি > দিশি – কোন উপভাষার ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য?

(ক) রাঢ়ী উপভাষা

(খ) বরেন্দ্রী উপভাষা

(গ) ঝাড়খণ্ডী উপভাষা

(ঘ) কোনোটিই নয়।

২১। রাঢ়ী উপভাষায় শব্দ মধ্যস্থ নাসিক্য ব্যঞ্জন যেখানে লোপ পেয়েছে, সেখানে যে নাসিক্যী ভবন ঘটে, – সেটি হল –

(ক) দ্বিস্বরের নাসিক্যীভবন

(খ) পূর্ববর্তী স্বরের নাসিক্যীভবন

(গ) পরবর্তী স্বরের নাসিক্যীভবন

(ঘ) বিষমস্বরের নাসিক্যীভবন।

২২। রাঢ়ী উপভাষায় শব্দের আদিতে শ্বাসাযাত থাকলে শব্দের অন্তে অবস্থিত মহাপ্রাণ ধ্বনি, উচ্চারিত হয়

(ক) স্বল্পপ্রাণ রূপে

(গ) নাসিক্যধ্বনি রূপে

(খ) মহাপ্রাণ রূপে

(ঘ) প্লুতস্বর রূপে।

২৩। দুধ > দুদ- কোন উপভাষার ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য?

(ক) বঙ্গালী উপভাষা

(খ) কামরূপী উপভাষা

(গ) রাঢ়ী উপভাষা

(ঘ) ঝাড়খন্ডী উপভাষা।

২৪। অঘোষ ধ্বনির সঘোষ উচ্চারণ প্রবণতা কোন উপভাষার ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য?

(ক) রাঢ়ী উপভাষা

(গ) ঝাড়খন্ডী উপভাষা

(খ) বঙ্গালী উপভাষা

(ঘ) কোনোটিই নয়।

২৫। ছত্র > ছাত > ছাদ – কোন উপভাষার ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য?

(ক) রাঢ়ী উপভাষা

(গ) বঙ্গালী উপভাষা

(খ) কামরূপী উপভাষা

(ঘ) বরেন্দ্রী উপভাষা।

২৬। গুলাব > গোলাপ বৈশিষ্ট্যে- রাঢ়ি উপভাষার এই ধ্বনিতাত্ত্বিক

(ক) অঘোষ ধ্বনি সযোষ ধ্বনিতে পরিণত হয়

(খ) সঘোষ ধ্বনি অঘোষ ধ্বনিতে পরিণত হয়

(গ) ওষ্ঠ ধ্বনি, মূধন্য ধ্বনিতে পরিণত হয়

(ঘ) কোনোটিই নয়।

২৭। রাঢ়ী উপভাষায় মুখ্য কর্মে কোন বিভক্তি যোগ হয় –

(ক) ‘-কে’

(খ) ‘-র’

(গ) ‘-এ’

(ঘ) কোনো বিভক্তি যোগ হয়না।

২৮। রাঢ়ী উপভাষায় অধিকরণ কারকে ‘এ’ ব্যতীত আর কোন বিভিক্তি প্রযুক্ত হয়?

(ক) ‘র’ বিভক্তি

(খ) ‘তে’ বিভক্তি

(গ) ‘ক’ বিভক্তি

(ঘ) ‘মু’ বিভক্তি।

২৯। রাঢ়ী উপভাষায় সদ্য অতীতকালে প্রথম পুরুষের অকর্মক ক্রিয়ার বিভক্তি এবং সকর্মক ক্রিয়ার বিভক্তিগুলি হল –

(ক) ‘-ম’, ‘-মু’

(খ) ‘স’, ‘-এর’

(গ) ‘-র’, ‘-আ’

(ঘ) ‘ল’, ‘-লে’।

৩০। ‘আমি বললুম’ কোন উপভাষার রূপতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য?

(ক) কামরূপী উপভাষা

(খ) ঝাড়খন্ডী উপভাষা

(গ) রাঢ়ী উপভাষা

(ঘ) বরেন্দ্রী উপভাষা।

৩১। ‘সে বললে এক্ষেত্রে সকর্মক ক্রিয়ার বিভক্তি হল-

(ক) ‘-লে’ বিভক্তি

(খ) ‘-ল’ বিভক্তি

(গ) ‘-র’ বিভক্তি

(ঘ) ‘-দের বিভক্তি’।

৩২। মূল ধাতুর সঙ্গে ‘আছ’ ধাতু এবং কাল ও পুরুষের বিভক্তি যোগ করে, রাঢ়ী উপভাষায় যে যে ক্রিয়ার কালের রূপ গঠিত হয়-

(ক) ঘটমান বর্তমান ও পুরাঘটিত অতীত

(খ) ঘটমান বর্তমান ও ঘটমান অতীত

(গ) পুরাঘটিত বর্তমান ও পুরাঘটিত অতীত

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৩৩। ক্রিয়ার অসমাপিকার রূপের সঙ্গে ‘আছ’ ধাতু এবং ক্রিয়ার কাল ও পুরুষ বাচক বিভক্তি যোগ করে রাঢ়ী উপভাষায় যে যে ক্লিয়ার কালের রূপ গঠিত হয়

(ক) পুরাঘটিত বর্তমান ও পুরাঘটিত অতীত

(খ) ঘটমান অতীত ও ঘটমান বর্তমান

(গ) ঘটমান অনুজ্ঞা ও ঘটমান বর্তমান

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৩৪। ঘটমান বর্তমান কর + ছি = করছি ও ঘটমান অতীত কর+ছিল – এই রূপতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য যে উপভাষায় লক্ষ্য করা যায় তা হল-

(ক) রাঢ়ী উপভাষা

(খ) কামরূপী উপভাষা

(গ) ঝাড়খন্ডী উপভাষা

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৩৫। করে + ছে = করেছে (সে করেছে) – রাঢ়ী, করে + ছিল = করেছিল (সে করেছিল) – রাঢ়ী, উপভাষার এই রূপতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যটি দেখা যায় যে যে ক্রিয়ার কালে

(ক) ঘটমান অতীত ও ঘটান বর্তমান

(খ) পুরাঘটিত বর্তমান ও পুরাঘটিত অতীত

(গ) ঘটমান বর্তমান ও ঘটমান অতীত

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৩৬। বরেন্দ্রী উপভাষার সঙ্গে সাদৃশ্য লক্ষ করা যায় –

(ক) বঙ্গালী উপভাষার

(খ) ঝাড়খণ্ডী উপভাষার

(গ) কামরূপী উপভাষার

(ঘ) রাঢ়ী উপভাষার।

৩৭। মূলত উত্তরবঙ্গের উপভাষা হল-

(ক) বরেন্দ্রী

(খ) বঙ্গালী

(গ) রাঢ়ী

(ঘ) ঝাড়খন্ডী।

৩৮। গৌণকর্মে ‘ক’ বিভক্তি হয় কোন্ উপভাষায়?

(ক) রাঢ়ী

(খ) বরেন্দ্রী

(গ) বঙ্গালী

(ঘ) কামরূপী।

৩৯। অনুনাসিক স্বরধ্বনি রাঢ়ীর মতো রক্ষিত আছে –

(ক) কামরূপীতে

(খ) ঝাড়খন্ডীতে

(গ) বঙ্গালীতে

(ঘ) বরেন্দ্রীতে।

৪০। বরেন্দ্রী উপভাষা প্রচলিত আছে –

(ক) দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদহ, রাজশাহিতে

(খ) ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রামে

(গ) কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, শ্রীহট্টে

(ঘ) হাওড়া, নদিয়া, বাঁকুড়ায়।

৪১। বরেন্দ্রী উপভাষায় –

(ক) ‘ও’ কারের বদলে ‘উ’ কার-এর ব্যবহার দেখা যায়

(খ) ‘ন’-এর জায়গায় ‘ল’ ব্যবহৃত হয়

(গ) ‘জ’ ধ্বনি ‘জ’ (z) হিসেবে উচ্চারিত হয়

(ঘ) ‘ও’ ধ্বনি ‘অ’ ধ্বনিতে রূপান্তরিত হয়।

৪২। শব্দের আদিতে ‘র’ হয় ‘অ’ এবং ‘অ’ ধ্বনি হয় ‘র’ কোন উপভাষায় ?

(ক) বরেন্দ্রী

(খ) রাঢ়ী

(গ) কামরূপী

(ঘ) ঝাড়খন্ডী।

৪৩। অনুনাসিক স্বরধ্বনি রাঢ়ীর মতো, রক্ষিত হয় যে ভাষায়-

(ক) বরেন্দ্রী উপভাষা

(খ) ঝাড়খণ্ডী উপভাষা

(গ) রাঢ়ী উপভাষা

(ঘ) কামরূপী উপভাষা।

৪৪। সঘোষ মহাপ্রাণ ধ্বনি, শব্দের আদিতে বজায় থাকলেও শব্দের মধ্যে ও অন্ত্য অবস্থানে প্রায়ই অল্পপ্রাণ হয়ে যায়- এই প্রবণতা যে উপভাষায় লক্ষনীয় –

(ক) ঝাড়খন্ডী উপভাষা

(খ) রাঢ়ী উপভাষা

(গ) বরেন্দ্রী উপভাষা

(ঘ) কামরূপী উপভাষা।

৪৫। বরেন্দ্রী উপভাষায় শ্বাসাঘাত পড়ে –

(ক) শব্দের আদিতে

(খ) শব্দের মধ্যে

(গ) শব্দের শেষে

(ঘ) কোনো সুনির্দিষ্ট স্থানে পড়ে না।

৪৬। কোন্ উপভাষার প্রভাবে, বরেন্দ্রীতে (জ) (z) প্রায়ই ‘জ’ (z) রূপে উচ্চারিত হয় –

(ক) রাঢ়ী উপভাষায়

(খ) বঙ্গালী উপভাষায়

(গ) ঝাড়খন্ডী উপভাষায়

(ঘ) কামরূপী উপভাষায়।

৪৭। রাম > রাম, রস > অস – কোন উপভাষার তাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য –

(ক) রাঢ়ী উপভাষা

(খ) বরেন্দ্রী উপভাষা

(গ) কামরূপী উপভাষা

(ঘ) কোনটিই নয়।

৪৮। বরেন্দ্রীতে অধিকরণ কারকে কোন বিভক্তি লক্ষণীয়-

(ক) ‘-ত’ বিভক্তি

(খ) ‘র’ বিভক্তি

(গ) ‘-মু’ বিভক্তি

(ঘ) ‘-লাম’ বিভক্তি।

৪৯। সামান্য অতীতকালে উত্তম পুরুষে কোন বিভক্তি যোগ হয়?

(ক) ‘লুম’ বিভক্তি

(খ) ‘র’ বিভক্তি

(গ) ‘এর’ বিভক্তি

(ঘ) ‘লাম’ বিভক্তি।

৫০। বাংলাদেশের ঢাকা অঞ্চলে যে উপভাষা প্রচলিত তা হল –

(ক) রাঢ়ী

(খ) বঙ্গালী

(গ) কামরূপী

(ঘ) ঝাড়খণ্ডী।

৫১। অপিনিহিতির ব্যবহার বেশি যে আঞ্চলিক উপভাষায় তা হল-

(ক) রাঢ়ী

(খ) বঙ্গালী

(গ) বরেন্দ্রী

(ঘ) ঝাড়খণ্ডী।

৫২। বঙ্গালী উপভাষার প্রচলন লক্ষ করা যায়

(ক) হাওড়া, হুগলি, বর্ধমান অঞ্চলে

(খ) জলপাইগুড়ি, কোচবিচার, কাছাড় অঞ্চলে

(গ) যশোহর, নোয়াখালি, চট্টগ্রাম অঞ্চলে

(ঘ) মানভূম, সিংভূম, ধলভূম অঞ্চলে।

৫৩। কতৃকারক ছাড়া অন্য কারকের বহুবচনে ‘গো’ বিভক্তি হয় কোন্ উপভাষায়?

(ক) রাঢ়ী

(খ) বঙ্গালী

(গ) বরেন্দ্রী

(ঘ) কামরূপী।

৫৪। অধিকরণ কারকের বিভক্তিতে ‘ত’ বিভক্তি হয় কোন্ উপভাষায়?

(ক) রাঢ়ী

(খ) বরেন্দ্রী

(গ) কামরূপী

(ঘ) বঙ্গালী।

৫৫। ‘ন’ ও ‘শ’-এর স্থানে ‘ই’ কার উচ্চারিত হয় কোন্ উপভাষায়?

(ক) রাঢ়ী

(খ) কামরূপী

(গ) বরেন্দ্রী

(ঘ) বঙ্গালী।

৫৬। বাংলা উপভাষাগুলির মধ্যে যেগুলির বিস্তার খুব বেশি, সেগুলি হল

(ক) বরেন্দ্রী ও রাঢ়ী

(খ) রাঢ়ী ও ঝাড়খন্ডী

(গ) বঙ্গালী ও বরেন্দ্রী

(ঘ) রাঢ়ী ও বঙ্গালী।

৫৭। শব্দের আদিতে ও মধ্যে ‘হ’-এর স্থানে ‘অ’ উচ্চারিত হয়

(ক) বঙ্গালী উপভাষাতে

(খ) কামরূপী উপভাষাতে

(গ) বরেন্দ্রী উপভাষাতে

(ঘ) রাঢ়ী উপভাষাতে।

৫৮। পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ববঙ্গে যে আঞ্চলিক উপভাষা প্রচলিত, তা হল-

(ক) রাঢ়ী

(খ) বঙ্গালী

(গ) ঝাড়খণ্ডী

(ঘ) কামরূপী।

৫৯। ফরিদপুর জেলায় যে উপভাষা প্রচলিত, তা হল –

(ক) রাঢ়ী

(খ) কামরূপী

(গ) ঝাড়খন্ডী

(ঘ) বঙ্গালী।

৬০। বরিশাল, নোয়াখালি ইত্যাদি স্থানে প্রচলিত। উপভাষা

(ক) রাঢ়ী

(খ) বরেন্দ্রী

(গ) বঙ্গালী

(ঘ) কামরূপী।

৬১। বঙালী উপভাষার, ‘ই’ বা ‘উ’ তার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের পূর্বে সরে আসে। এই প্রক্রিয়াকে বলে –

(ক) অভিশ্রুতি

(খ) অপিনিহিতি

(গ) স্বরাগম

(ঘ) স্বরসঙ্গতি।

৬২। আজি > আইজ, করিয়া > কইর‍্যা কোন উপভাষার নির্দশন?

(ক) বঙ্গালী উপভাষা

(খ) রাঢ়ী উপভাষা

(গ) বরেন্দ্রী উপভাষা

(ঘ) ঝাড়খন্ডী উপভাষা।

৬৩। বাক্য > বাইক্ক এক্ষেত্রে ‘ই’ কারের আগম লক্ষ্যনীয় কোন উপভাষায় –

(ক) রাজবংশী উপভাষা

(খ) বরেন্দ্রী উপভাষা

(গ) বঙ্গালী উপভাষা

(ঘ) ঝাড়খণ্ডী উপভাষা।

৬৪। নাসিক্য ব্যঞ্জন ধ্বনি (৬, ৭, ম্) ইত্যাদি লুপ্ত হয় না কোন উপভাষায়?

(ক) রাজবংশী উপভাষা

(খ) বরেন্দ্রী উপভাষা

(গ) ঝাড়খন্ডী উপভাষা

(ঘ) বঙ্গালী উপভাষা।

৬৫। বঙ্গালী উপভাষার অন্যতম ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য হল

(ক) ‘এ’- এর ‘অ্যা’ উচ্চারণ প্রবণতা

(খ) ‘অ’-এর ‘র’ উচ্চারণ প্রবণতা

(গ) ‘র’- এর ‘এ’ উচ্চারণ প্রবণতা

(ঘ) ‘এ’ – এর ‘অ্যা’ উচ্চারণ এবং ‘ঔ’ এর ‘উ’ রূপে উচ্চারণ প্রবণতা।

৬৬। রুদ্ধ-দ্বার পথ চালিত অন্তমুখী (Glottalic Ingressive) ধ্বনির প্রয়োগ লক্ষ্য করা যায় যে উপভাষায়

(ক) বঙ্গালী উপভাষা

(খ) বরেন্দ্রী উপভাষা-

(গ) রাঢ়ী উপভাষা

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৬৭। বঙ্গালী উপভাষার অন্যতম ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য হল –

(ক) খৃষ্টধ্বনি (চ, ছ, জ), উষ্মধ্বনি রূপে উচ্চারিত হয়

(খ) উষ্মধ্বনি, ওস্ট ধ্বনি রূপে উচ্চারিত হয়

(গ) মূর্ধন্য ধ্বনি, উষ্ম ধ্বনি রূপে উচ্চারিত হয়

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৬৮। সে > হে, বসো > বহো – বঙ্গালী উপভাষার এই বৈশিষ্ট্যের ক্ষেত্রে

(ক) ‘স্’ ও ‘শ’-এর স্থানে ‘হ’ উচ্চারিত হয়

(খ) ‘স্’-এর স্থান ‘এ’ উচ্চারিত হয়

(গ) ‘স্’-এর স্থানে ‘ও’ উচ্চারিত হয়

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৬৯। বঙ্গালী উপভাষায়, শব্দের আদিতে ‘হ’-এর স্থানে উচ্চারিত হয়

(ক) ‘অ’

(খ) ‘আ’

(গ) ‘ই’

(ঘ) ‘উ’।

৭০। বাড়ি > বারি হয়- এক্ষেত্রে তাড়িত ধ্বনি ‘র’ রূপে উচ্চারিত

(ক) রাঢ়ি উপভাষায়

(খ) বরেন্দ্রী উপভাষায়

(গ) বঙ্গালী উপভাষায়

(ঘ) কোনোটিতেই নয়।

৭১। “আমারে দাও’- কোন উপভাষার নিদর্শন?

(ক) বঙ্গালী উপভাষা

(খ) রাজবংশী উপভাষা

(গ) বরেন্দ্রী উপভাষা

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৭২। রাঢ়ী উপভাষায় ক্রিয়ারূপ সাধারণ বর্তমান, বঙ্গালীতে সেটা

(ক) ঘটমান অর্থে ব্যবহৃত হয়

(খ) পুরাঘটিত অর্থে ব্যবহৃত হয়

(গ) বর্তমান অর্থে ব্যবহৃত হয়

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৭৩। বঙ্গালী উপভাষার, যৌগিক ক্রিয়া গঠিত হয় –

(ক) অসমাপিকা ক্রিয়ার সাহায্যে

(খ) সমাপিকা ক্রিয়ার সাহায্যে

(গ) ধাতুর সাহায্যে

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৭৪। বঙ্গালী উপভাষায়, উত্তম পুরুষের সাধারণ ভবিষ্যৎ কালের বিভক্তি হল

(ক) ‘ল’ ও ‘এর’

(খ) ‘লাম’ ও ‘লুম’

(গ) ‘উম্’ ও ‘-ম’

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৭৫। জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলায় প্রচলিত

(ক) রাঢ়ী উপভাষা

(খ) বঙ্গালী উপভাষা

(গ) বরেন্দ্রী উপভাষা

(ঘ) কামরূপী উপভাষা।

৭৬। শব্দের প্রথমে ‘ও’-কার, ‘অ’-কাররূপে উচ্চারিত হয় কোন্ উপভাষায়?

(ক) রাঢ়ী

(খ) বরেন্দ্রী

(গ) ঝাড়খণ্ডী

(ঘ) কামরূপী।

৭৭। কামরূপী উপভাষা প্রচলিত আছে

(ক) পূর্ববঙ্গে

(খ) দক্ষিণবঙ্গে

(গ) মধ্য – পশ্চিমবঙ্গে

(ঘ) উত্তর-পূর্ববঙ্গে।

৭৮। কামরূপী উপভাষার অপর নাম

(ক) ভোজপুরি

(খ) মৈথিলি

(গ) রাজবংশি

(ঘ) বুন্দেলী।

৭৯। যে আঞ্চলিক উপভাষায় নেতিবাচক অব্যয়, সমাপিকা ক্রিয়াপদের আগে বসে, তা হল –

(ক) বঙ্গালী

(খ) বরেন্দ্রী

(গ) ঝাড়খণ্ডী

(ঘ) কামরূপী।

৮০। কামরূপী উপভাষার সঙ্গে সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়

(ক) রাঢ়ী উপভাষার

(খ) বঙ্গালী উপভাষার

(গ) ঝাড়খণ্ডী উপভাষার

(ঘ) বরেন্দ্রী উপভাষার।

৮১। শব্দের আদিতে ‘অ’, ‘আ’ হয়ে যায় –

(ক) কামরূপী উপভাষায়

(খ) ঝাড়খণ্ডী উপভাষায়

(গ) বরেন্দ্রী উপভাষায়

(ঘ) রাঢ়ী উপভাষায়।

৮২। ‘ও’-এর ‘উ’ উচ্চারণ প্রবণতা দেখা যায় যে উপভাষায়

(ক) ঝাড়খণ্ডী

(খ) রাঢ়ী

(গ) কামরূপী

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৮৩। কামরূপী উপভাষার গৌণ কর্ম ও সম্প্রদান কারকে বিভক্তি হল

(ক) ‘ক্’ বিভক্তি

(খ) ‘র’ বিভক্তি

(গ) ‘ত্’ বিভক্তি

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৮৪। কামরূপী উপভাষায় উত্তম পুরুষের, একবচনে কি কি সর্বনাম ব্যবহৃত হয়?

(ক) তুমি, আমি

(খ) মুই, হাম

(গ) মুই, সে

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৮৫। পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম অঞ্চলে প্রচলিত আঞ্চলিক উপভাষার নাম হল

(ক) রাঢ়ী

(খ) বঙ্গালী

(গ) বরেন্দ্রী

(ঘ) ঝাড়খণ্ডী।

৮৬। ঝাড়খন্ডী উপভাষায়

(ক) অনুনাসিকতা প্রায় পরিত্যক্ত

(খ) অনুনাসিকতার বাহুল্য নেই

(গ) অনুনাসিকতার সামান্য প্রয়োগ লক্ষ করা যায়

(ঘ) অনুনাসিকতার প্রাচুর্য লক্ষ করা যায়।

৮৭। পুরুলিয়া এবং মেদিনীপুরের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে উপভাষা প্রচলিত।

(ক) রাঢ়ী

(খ) বঙ্গালী

(গ) ঝাড়খণ্ডী

(ঘ) কামরূপী।

৮৮। ঝাড়খন্ডী উপভাষার নামকরণ করেছেন

(ক) ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়

(খ) ড. সুকুমার সেন

(গ) ড. শহীদুল্লাহ

(ঘ) ড. নির্মল দাশ।

৮৯। মানভূম, সিংভূম, ধলভূম অঞ্চলে প্রচলিত উপভাষা হল –

(ক) রাঢ়ী

(খ) কামরূপী

(গ) ঝাড়খণ্ডী

(ঘ) বরেন্দ্রী।

৯০। অল্পপ্রাণ ধ্বনি মহাপ্রাণ ধ্বনিতে উচ্চারিত হয় কোন্ উপভাষায়?

(খ) বঙ্গালী

(গ) বরেন্দ্রী

(ঘ) ঝাড়খণ্ডী।

(ক) রাঢ়ী

৯১। শব্দের আদিতে শ্বাসাঘাতের ফলে, দ্বিত্ব ব্যাঞ্জনের প্রয়োগ (দুইটা > দুট্টা, বড় > বড্ড) লক্ষ করা যায় যে উপভাষায়-

(ক) ঝাড়খণ্ডী

(খ) কামরূপী

(গ) বরেন্দ্রী

(ঘ) রাঢ়ী।

৯২। লোক > লক, চোর > চর্ কোন উপভাষায় লক্ষণীয়

(ক) রাঢ়ী

(খ) বরেন্দ্রী

(গ) বঙ্গালী

(ঘ) ঝাড়খণ্ডী।

৯৩। ‘জলকে চল নিমিত্ত কারকে চতুর্থী বিভক্তির ব্যবহার দেখা যায় যে উপভাষায় –

(ক) রাঢ়ী

(খ) বরেন্দ্রী

(গ) বঙ্গালী

(ঘ) ঝাড়খণ্ডী।

৯৪। নামধাতুর ব্যাপক ব্যবহার যে উপভাষার অন্যতম বৈশিষ্ট্য –

(ক) রাঢ়ী

(খ) ঝাড়খণ্ডী 

(গ) বঙ্গালী

(ঘ) রাজবংশী।

৯৫। ঝাড়খন্ডী উপভাষায় নেতিবাচক বাক্যে, নঞর্থক অব্যয় বসে-

(ক) অসমাপিকা ক্রিয়ার পরে

(খ) সমাপিকা ক্রিয়ার

(গ) সমাপিকার আগে

(ঘ) কোনোটিই নয়।

৯৬। একই উপভাষা যখন সমগ্র উপভাষা অঞ্চলে মান্যতা পায়, তখন তাকে বলে

(ক) শিষ্ট উপভাষা

(খ) মান্য উপভাষা

(গ) শিষ্ট চলিতভাষা

(ঘ) বিশিষ্ট উপভাষা।

৯৭। কলকাতা ও হুগলি নদীর সন্নিহিত অঞ্চলের উপভাষা হল –

(ক) আদর্শ উপভাষা

(খ) মান্য উপভাষা

(গ) মান্য চলিতভাষা

(ঘ) সাধুভাষা।

৯৯। যেসব কারণে কোনো ভাষা ‘মান্য’ হওয়ার যোগ্যতা পায় তার একটি হল –

(ক) সামাজিক

(খ) রাজনৈতিক

(গ) ঐতিহাসিক

(ঘ) ধর্মীয়।

১০০। উনিশ শতকে লিখিত ভাষা ছিল –

(ক) সাহিত্যিক উপভাষা

(খ) সমাজভাষা

(গ) সাধুভাষা

(ঘ) চলিতভাষা।

১০১। সাধুভাষার রূপ গড়ে তোলেন –

(ক) রামমোহন রায়

(খ) মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার

(গ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

(ঘ) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

১০২। ‘সাধুভাষা’ শব্দটি প্রথম কে ব্যবহার করেন?

(ক) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

(খ) রামমোহন রায়

(গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

(ঘ) মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার।

১০৩। ‘বেদান্ত গ্রন্থ – এর লেখক হলে –

(ক) বিদ্যাসাগর

(খ) রামমোহন রায়

(গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

(ঘ) বুদ্ধদেব বসু।

১০৪। ‘আলালের ঘরের দুলাল’ গ্রন্থের লেখক –

(ক) কালীপ্রসন্ন সিংহ

(খ) প্রমথ চৌধুরী

(গ) অমৃতলাল বসু

(ঘ) প্যারীচাঁদ মিত্র।

১০৫। কোন্ পত্রিকাকে কেন্দ্র করে চলিতভাষা সাহিত্যের অঙ্গনে স্থান করে নেয়?

(ক) সমাচার দর্পণ

(খ) তত্ত্ববোধনী

(গ) বঙ্গদর্শন

(ঘ) সবুজপত্র।

১০৬। চলিত ভাষায় সমাস ব্যবহারের প্রবণতা

(ক) কম

(খ) বেশি

(গ) অধিক

(ঘ) সমধিক।

১০৭। তৎসম বা সংস্কৃত শব্দের প্রাধান্য রয়েছে এমন ভাষারীতি

(ক) চলিত

(খ) শিষ্ট চলিত

(গ) সাধু

(ঘ) সাধু-চলিত মিশ্র।

১০৮। “কী কথা তাহার সাথে? – তার সাথে!” উক্তিটির বক্তা হলেন-

(ক) শক্তি চট্টোপাধ্যায়

(খ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

(গ) জীবনানন্দ দাশ

(ঘ) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

১০৯। কোনো লেখায় বা বলায় যদি নিয়মিত বিরাম চিহ্ন থাকে তাহলে পাওয়া যায় –

(ক) পদ্যের আমেজ

(গ) ছন্দের বৈচিত্র্য

(খ) গদ্যের আমেজ

(ঘ) অলংকার বৈচিত্র্য।

১১০। উপভাষা ও ভাষার পৃথকীকরণের অন্যতম প্রধান সূচক

(ক) বুঝতে পারা

(খ) উপলব্ধি করা

(গ) বোধগম্যতা

(ঘ) গতিশীলতা।

১১১। মান্য বাংলা ভাষা যে আঞ্চলিক উপভাষা নিয়ে তৈরি হয়েছে তা হল-

(ক) রাঢ়ী

(খ) বঙ্গালী

(গ) কামরূপী

(ঘ) ঝাড়খণ্ডী।

১১২। মান্য কথ্যভাষা বলতে বোঝায় –

(ক) সর্বজনগ্রাহ্য উপভাষা

(খ) যে কথ্যভাষা ভদ্রলোকের দ্বারা ব্যবহৃত হয়

(গ) সমাজের সম্মানিত লোকেদের ভাষা

(ঘ) কথ্যভাষা যখন আঞ্চলিকতা ত্যাগ করে

১১৩। একটি চলিম্বু ভাষার প্রধান অবলম্বন তার

(ক) মান্যভাষা

(খ) বিভাষা

(গ) চলিতভাষা

(ঘ) ভাষাবৈচিত্র্য।

১১৪। ______________ উপভাষা হল সমাজের নানা শ্রেণির মধ্যে একই ভাষার স্বতন্ত্র রূপ।

(ক) মান্য

(খ) আঞ্চলিক

(গ) ইতর

(ঘ) সামাজিক।

১১৫। শ্রেণিনির্ভর সমাজভাষার অন্যতম নিরিখ হল –

(ক) ব্যক্তিভেদে উচ্চারণভেদ

(খ) বিত্ত

(গ) ধর্ম ও জাতি

(ঘ) আকৃতি।

১১৬। সামাজিক উপভাষা নির্ভর করে –

(ক) ধর্ম, জীবিকা এবং পরিবারের উপরে

(খ) ধর্ম, অর্থ এবং বর্ণের উপরে

(গ) জীবিকা, শিক্ষা এবং অর্থের উপরে

(ঘ) উপরের কোনোটিই নয়।

১১৭। এক-একটি উপভাষার অভ্যন্তরের ব্যক্তিবিশেষের ভাষার বৈচিত্রোর জন্য সৃষ্ট আঞ্চলিক পার্থক্যকে বলে –

(ক) মান্য উপভাষা

(খ) বিভাষা

(গ) অপিনিহিতি

(ঘ) স্বরসংগতি।

১১৮। বাংলা লেখ্য গদ্যভাষাকে অবলম্বন করে স্বতন্ত্র ভাষারীতি গড়ে ওঠে –

(ক) পাঁচটি

(খ) চারটি

(গ) তিনটি

(ঘ) দুটি।

আরও পড়ুন – ভারতে প্রচলিত ভাষা পরিবার MCQ

একাদশ শ্রেণির কলা বিভাগের যে কোনো প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। কোনো উত্তর না পেলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানান।

1 thought on “বাংলা ভাষার বৈচিত্র্য MCQ | XI Bengali 1st Semester WBCHSE”

  1. Please sir / madam please upload ENVS Questions and answers I need it I exam is near I hope you upload ENVS Questions and answers soon

    Reply

Leave a Comment