বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
1. বিড়াল’ প্রবন্ধটি মূল গ্রন্থের কত নম্বর প্রবন্ধ?
(ক) কমলাকান্ত
(খ) কমলাকান্তের জোবানবন্দী
(গ) কমলাকান্তের দপ্তর
(ঘ) কমলাকান্তের পত্র।
2. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি মূল গ্রন্থের কত নম্বর প্রবন্ধ?
(ক) ১৩
(খ) ১৪
(গ) ১১
(ঘ) ৯
3. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি প্রথম কোন্ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল?
(ক) দিগদর্শন
(খ) বঙ্গদর্শন
(গ) নবপর্যায় বঙ্গদর্শন
(ঘ) তত্ত্ববোধিনী।
4. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি কবে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল?
(ক) চৈত্র, ১২৮১
(খ) কার্তিক, ১২৮১
(গ) চৈত্র, ১২৮০
(ঘ) বৈশাখ, ১২৮২
5. ‘কমলাকান্তের দপ্তর কোন্ রচনার দ্বারা প্রভাবিত বলে মনে করা হয়?
(ক) চার্লস ডিকেন্সের ‘পাইকুইক পেপারস্’
(খ) লরেন্স স্টার্নের ‘দ্য লাইফ অ্যান্ড ওপিনিয়ন্স অব ট্রিস্ট্রাম শ্যান্ডি, জেন্টলম্যান’
(গ) টমাস হার্ডির ‘ফার ফ্রম দ্য ম্যাডিং ক্রাউড’
(ঘ) থমাস ডি-কুইন্সির ‘কনফেশনস্ অফ অ্যান ইংলিশ ওপিয়াম ইটার’।
6. ‘কমলাকান্তের দপ্তর গ্রন্থটিতে কোন্ তত্ত্বটি পরিস্ফুট হয়ে উঠেছে?
(ক) সাম্যবাদী তত্ত্ব
(খ) মিথস্ক্রিয়াবাদ তত্ত্ব
(গ) নারীবাদী তত্ত্ব
(ঘ) কোনোটিই নয়।
7. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটির বক্তা কে?
(ক) বিড়াল
(খ) প্রসন্ন
(গ) শ্রীকমলাকান্ত চক্রবর্তী
(ঘ) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
8. কমলাকান্ত কোথায় বসে ঝিমোচ্ছিল?
(ক) রন্ধনগৃহে, মেঝের উপর বসে
(খ) বৈঠকখানায়, শতরঞ্চির উপর বসে
(গ) বারান্দায়, গালিচার উপর বসে
(ঘ) শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর বসে।
9. কমলাকান্ত কী হাতে নিয়ে ঝিমোচ্ছিল?
(ক) আফিং
(খ) হুঁকা
(গ) যষ্টি
(ঘ) কলম।
10. দেওয়ালের ওপর চঞ্চল ছায়া’ টি-কেমন করে নাচছে?
(ক) পাষাণবৎ
(খ) জলবৎ
(গ) প্রেতবৎ
(ঘ) মনুষ্যবৎ।
11. কমলাকান্ত হুঁকা হাতে-কারণ-
(খ) দুগ্ধ শেষ
(ক) আফিং শেষ
(ঘ) আহার প্রস্তুত হয়নি।
(গ) ক্ষুধা পায়নি
12. কমলাকান্ত কীরূপভাবে ভাবনায় মগ্ন ছিল?
(ক) নিমীলিতলোচনে
(খ) উন্মীলিত লোচনে
(গ) শায়িতাবস্থায়
(ঘ) স্বপ্নমধ্যে।
13. কমলাকান্ত নিমীলিতলোচনে ভাবছিল যে –
(ক) আমি যদি ওয়েলিংটন হইতাম
(খ) আমি যদি নেপোলিয়ন হইতাম
(গ) আমি যদি মার্জার হইতাম
(ঘ) আমি যদি মঙ্গলা হইতাম।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
14. কমলাকান্ত যদি নেপোলিয়ন হত, তবে কোন্ যুদ্ধ জিততে পারত বলে সে ভাবছিল?
(ক) ওয়েলিংটনের যুদ্ধ
(গ) রাশিয়ার যুদ্ধ
(খ) পেনিনসুলারের যুদ্ধ
(ঘ) ওয়াটার্লর যুদ্ধ।
15. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধে ‘নেপোলিয়ন’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
(ক) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (1)
(খ) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (II)
(গ) চার্লস লুই নেপোলিয়ন (III)
(ঘ) কমলাকান্ত।
16. ওয়াটার্লর যুদ্ধ কবে সংঘটিত হয়েছিল?
(ক) ১৭১৫ খ্রিস্টাব্দে
(খ) ১৭১৬ খ্রিস্টাব্দে
(গ) ১৮১৬ খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে।
17. ওয়েলিংটন বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
(ক) নেপোলিয়নকে
(খ) ফ্রান্সের রাজাকে
(গ) বিড়ালকে
(ঘ) ডিউক অব ওয়েলিংটন-আর্থার ওয়েলেসলিকে।
18. কমলাকান্তের কল্পনায়, ওয়েলিংটন কী প্রাপ্ত হয়েছিলেন?
(ক) মানবত্ব
(খ) বিড়ালত্ব
(গ) বানরত্ব
(ঘ) ব্যক্তিত্ব।
19. ওয়েলিংটন, কমলাকান্তের নিকট কী করতে এসেছিলেন বলে তার মনে হয়েছিল?
(ক) দুগ্ধ ভিক্ষা করতে
(খ) জ্ঞান ভিক্ষা করতে
(গ) মৎস্য ভিক্ষা করতে
(ঘ) আফিং ভিক্ষা করতে।
20. প্রথমে কমলাকান্তের কী মনে হয়েছিল?
(ক) কমলাকান্ত ওয়াটার্লর যুদ্ধ জিতে গিয়েছেন
(খ) বিড়াল মানবত্বপ্রাপ্ত হয়ে দুগ্ধ ভিক্ষা করতে এসেছে
(গ) ওয়েলিংটন বিড়ালত্বপ্রাপ্ত হয়ে আফিং ভিক্ষা করতে এসেছে
(ঘ) বিড়াল দুগ্ধ পান করে ঘুমিয়ে পড়েছে।
21. প্রথম উদ্যমে পাষাণবৎ কঠিন হয়ে কমলাকান্ত যা বলবে বলে মনস্থির করেছিল, তা হল –
(ক) ডিউককে এর আগেই যথোচিত পুরস্কার দেওয়া গিয়েছে, এখন এর চেয়ে বেশি কিছু দেওয়া সম্ভব নয় ও অতিরিক্ত লোভ ভালো নয়।
(খ) দুগ্ধ মঙ্গলার, দুইয়েছে প্রসন্ন, তাই তাতে কমলাকান্ত ও বিড়ালের সমানাধিকার
(গ) ধনীর দোষেই দরিদ্র চোর হয়
(ঘ) সামাজিক ধনবৃদ্ধি ছাড়া সমাজের উন্নতি সম্ভব নয়।
22. ডিউক কী বলল ?
(ক) ঘেউ!
(গ) কুউ!
(খ) মেও!
(ঘ) চুপ্!
23. কে, “মেও!” বলেছিল?
(ক) বিড়াল
(গ) ওয়েলিংটন
(খ) কমলাকান্ত
(ঘ) ডিউক।
24. কমলাকান্ত চোখ মেলে, ভালো করে চেয়ে কী দেখল?
(ক) বিড়াল নয়, ওয়েলিংটন কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ খেয়ে ফেলেছে
(খ) বিড়াল মৎস্য নিঃশেষ করে, উদরসাৎ করে ফেলেছে।
(গ) ওয়েলিংটন নয়, বিড়াল কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ নিঃশেষ করে উদরসাৎ করেছে।
(ঘ) বিড়াল দুধের বাটি ফেলে দিয়েছে।
25. কমলাকান্ত কেন অত কিছু দেখতে পায়নি?
(ক) কারণ সে তখন কল্পনায়, ওয়াটালুর মাঠে ব্যূহ রচনায় ব্যস্ত ছিল।
(খ) কারণ সে ঘুমিয়ে পড়েছিল
(গ) কারণ সে দুগ্ধ পানে ব্যস্ত ছিল
(ঘ) কারণ সে হুঁকা টানায় মগ্ন ছিল।
26. বিড়াল কেন অতি মধুর স্বরে “মেও!” বলেছিল?
(ক) ইঁদুর শিকার করে বীরত্ব প্রকাশ করার জন্য
(খ) ওয়াটার্লর যুদ্ধ জয়ের ঘোষণা করার অভিপ্রায়ে
(গ) নির্জল দুগ্ধ পানে পরিতৃপ্ত হয়ে।
(ঘ) দুগ্ধ চুরি করতে পেরে।
27. মার্জার মনে মনে হেসে, কমলাকান্তের দিকে চেয়ে ভাবছিল যে-
(ক) “ক অক্ষর গোমাংস”
(খ) “কা কস্য পরিবেদনা”
(গ) “কেহ মরে কেহ হরি বলে”
(ঘ) “কেহ মরে বিল ছেঁচে, কেহ খায় কই।”
28. “তোমার দুধ ত খাইয়া বসিয়া আছি- এখন বল কি?”-কার মনের ভাব ফুটে উঠেছে?
(ক) বিড়ালের
(গ) প্রসন্নর
(খ) কমলাকান্তের
(ঘ) লেখকের।
29. “দুধ আমার বাপেরও নয়।”-দুধ কার?
(ক) প্রসন্নর
(খ) গোয়ালার
(গ) মঙ্গলার
(ঘ) বৃহস্পতির।
30. দুধ কে দুহিয়েছে?
(ক) গয়লা
(খ) কমলাকান্ত
(গ) প্রসন্ন
(ঘ) কেউই নয়।
31. কমলাকান্ত রাগ করতে পারে না, কারণ-
(ক) সবাই উপহাস করবে
(খ) মনুষ্যকুলে তিনি কুলাঙ্গাররূপে পরিচিত হবেন
(গ) রাগ করা পুরুষের ন্যায় আচরণ নয়
(ঘ) দুগ্ধে কমলাকান্তের যে অধিকার, বিড়ালেরও তাই অধিকার।
32. চিরাগত প্রথাটি কী?
(ক) বিড়ালকে নির্বিঘ্নে দুগ্ধ পান করতে দেওয়া
(খ) বিড়াল দুধ খেলে তাকে মেরে তাড়িয়ে দিতে হয়
(গ) বিড়াল দুধ খেতে এলে, তা বসে দেখতে হয়
(ঘ) বিড়াল দুধ খেতে এলে দুধের পাত্রটি সরিয়ে নিতে হয়।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
33. চিরাগত প্রথার অবমাননা করলে, কমলাকান্ত –
(ক) মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হবে
(খ) মনুষ্যকুলে শ্রেষ্ঠ মনুষ্যস্বরূপ পূজিত হবে
(গ) বিড়ালের কাছে আদর্শ পুরুষরূপে গণ্য হবে
(ঘ) ধর্ম্মের ফলভাগী হবে।
34. কমলাকান্তের কাছে কোন্টি বাঞ্ছনীয় নয়?
(ক) চিরাগত প্রথার অবমাননা করা
(খ) বিড়ালের উপহাস সহ্য করে নেওয়া
(গ) চিরাগত প্রথার অবমাননা করে, মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হওয়া
(ঘ) বিড়ালকে অতিরিক্ত পুরস্কার দেওয়া।
35. “কি জানি, এই মার্জারী যদি স্বজাতিমন্ডলে কমলাকান্তকে কাপুরুষ বলিয়া উপহাস করে?”- অতএব কমলাকান্তের কী করণীয়?
(ক) বিড়ালের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়
(খ) পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়
(গ) বিড়ালকে দুগ্ধ খেতে দেওয়াই বিধেয়
(ঘ) আফিং খাওয়াই একমাত্র বিধেয়।
36. “অতএব পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়।”-এর কারণ কী?
(ক) নাহলে, বিড়াল “মেও!” বলে ব্যঙ্গ করবে
(খ) এটিই চিরাগত প্রথা
(গ) নতুবা, মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হবে
(ঘ) নতুবা, বিড়াল তার স্বজাতিমণ্ডলে, কমলাকান্তকে কাপুরুষ বলে পরিহাস করবে।
37. অনেক অনুসন্ধানে, কমলাকান্ত কী আবিষ্কার করেছিল?
(ক) একটি ভগ্ন যষ্টি
(গ) একটি পরিপক্ক আম্র
(খ) এক বাটি দুগ্ধ
(ঘ) একটি হুঁকা।
38. এক ভগ্ন যষ্টি আবিষ্কার করে-কমলাকান্ত-
(ক) বিড়ালটিকে প্রহার করতে উদ্যত হলেন
(খ) যষ্টিটি বলপূর্বক ভেঙে ফেললেন
(গ) বিড়ালটির দিকে যষ্টিটি ছুঁড়লেন
(ঘ) সগর্ব্বে, বিড়ালটির দিকে ধাবমান হলেন।
39. মার্জারী, কমলাকান্তকে চিনিত; তাই-
(ক) সে ভীত হয়ে পলায়ন করল
(খ) সে দুগ্ধ ফেলে তৎক্ষণাৎ পলায়ন করল
(গ) সে ভীত হওয়ার কোন লক্ষণ প্রকাশ করল না
(ঘ) সে লেজ তুলে পলায়ন করল।
40. মার্জারী, ভীত না হয়ে কী করেছিল?
(ক) কমলাকান্তের মুখের দিকে চেয়ে, হাই তুলে, একটু সরে বসেছিল
(খ) কমলাকান্তকে “মেও!” বলে ব্যঙ্গ করেছিল
(গ) কমলাকান্তের দিকে সগর্ব্বে তেড়ে গিয়েছিল
(ঘ) কমলাকান্তের মুখের দিকে চেয়ে, হাই তুলে, নিদ্রা গিয়েছিল।
41. বিড়ালের প্রশ্ন বুঝতে পেরে কমলাকান্ত কী করল?
(ক) পুনরপি সগর্ব্বে বিড়ালের দিকে ধাবমান হল
(খ) যষ্টি ত্যাগ করে পুনরপি শয্যায় এসে হুঁকা নিয়ে বসল
(গ) বিড়ালের জন্য এক বাটি দুগ্ধ নিয়ে এল
(ঘ) নিমীলিতলোচনে ভাবতে লাগল।
42. কমলাকান্ত কী প্রাপ্ত হওয়ার কারণে, বিড়ালের বক্তব্যসকল বুঝতে পারলেন?
(ক) দিব্যচক্ষু
(গ) দৈব আদেশ
(খ) দৈববাণী
(ঘ) দিব্যকর্ণ।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
43. বিড়াল কমলাকান্তকে কী বিচার করে দেখতে বলেছিল?
(ক) বিড়ালের দুগ্ধ চুরির কারণ
(খ) বিড়ালের ভীত না হওয়ার কারণ
(গ) মঙ্গলা ও বিড়ালের পার্থক্য
(ঘ) মনুষ্য ও বিড়ালের পার্থক্য।
44. আমরা কিছু পাইব না কেন?”- বিড়াল এখানে কী না পাওয়ার কথা বলেছে?
(ক) ফলমূল, সবজি, দুগ্ধ
(খ) ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস
(গ) মিষ্টান্ন, পলান্ন, পরমান্ন
(ঘ) বাসস্থান।
45. “আমাদের আপত্তি নাই”-বিড়াল জাতির কীসে আপত্তি নেই?
(ক) মনুষ্যের খাওয়ায়
(খ) মনুষ্যের ঘুমোনোয়
(গ) মনুষ্যের আফিঙ্গ খাওয়ায়
(ঘ) কোনোটিতেই নয়।
46. “তাহা আমি বহু অনুসন্ধানে পাইলাম না।”-মনুষ্যের কোন্ কার্যের কারণ বিড়াল খুঁজে পায়নি?
(ক) মনুষ্যদের বিড়ালকে ভালো না বাসার কারণ
(খ) মনুষ্যদের বিড়াল দেখে ভয় পাওয়ার কারণ
(গ) বিড়ালরা খেলেই, মনুষ্যরা কোন্ শাস্ত্রানুসারে লাঠি নিয়ে তাদের মারতে আসে তা
(ঘ) মনুষ্যদের চিরাগত প্রথাটি কী তা।
47. “তোমরা আমার কাছে কিছু উপদেশ গ্রহণ কর।”-কোন উপদেশ?
(ক) পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়
(খ) পরোপকারই পরম ধর্ম
(গ) বিড়ালই কমলাকান্তের ধর্মসঞ্চয়ের কারণ
(ঘ) বিজ্ঞ চতুষ্পদ তথা বিড়ালের কাছে শিক্ষালাভ ছাড়া মানুষের জ্ঞানোন্নতির আর কোনো উপায়ান্তর নেই।
48. বিড়ালের মতে, ‘ধৰ্ম্ম কী?’
(ক) মনুষ্যধর্মই পরম ধর্ম
(খ) জীবপ্রেমই পরম ধর্ম।
(গ) পরোপকারই পরম ধর্ম
(ঘ) ঈশ্বরসেবাই পরম ধর্ম।
49. “অতএব তুমি সেই পরম ধর্ম্মের ফলভাগী-” বিড়াল কেন এ কথা বলেছে?
(ক) কমলাকান্তের আহরিত দুগ্ধে, বিড়ালের উপকার সাধিত হল বলে
(খ) কমলাকান্তের চিরাগত প্রথা রক্ষার কারণে বিড়াল তাড়া খেল বলে
(গ) কমলাকান্তের যষ্টি দেখে বিড়াল ভীত হল না বলে
(ঘ) বিড়াল চুরি করে দুগ্ধপান করল বলে।
50. “দেখ, আমি চোর বটে,”-বিড়াল কেন চোর হয়েছে?
(ক) সাধ করে
(খ) ভুল করে
(গ) সাধ করে নয়, খেতে পায়নি বলে
(ঘ) কমলাকান্ত নেশায় আচ্ছন্ন ছিল বলে।
51. কারা চোর অপেক্ষাও অধার্ম্মিক?
(ক) কমলাকান্ত
(খ) বড় বড় সাধু, যারা চোরের নামে শিউরে ওঠে
(গ) প্রসন্ন
(ঘ) যারা কৃপণ।
52. “যাঁহারা বড় বড় সাধু, চোরের নামে শিহরিয়া উঠেন, তাঁহারা অনেকে চোর অপেক্ষাও অধার্ম্মিক!”- এরূপ বলার কারণ কী?
(ক) সাধুদের প্রয়োজনের বেশি ধন থাকলেও তারা চোরকে তা দান করে না, তাই চোরেরা চুরি করতে বাধ্য হয়
(খ) সাধুরা, বিড়ালকে দুগ্ধদান করে না, তাই
(গ) সাধুরা কৃপণ হয় তাই চান সাক
(ঘ) কোনোটিই নয়।
53. কারা চোরের চেয়েও শতগুণে দোষী?
(ক) কমলাকান্ত
(খ) প্রসন্ন
(গ) সাধুরা
(ঘ) কৃপণ ধনী ব্যক্তিরা।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
54. “চোরের দন্ড হয়”- কাদের দন্ড হয় না?
(ক) চুরির মূলে যে কৃপণ তার
(খ) কমলাকান্তের
(গ) প্রসন্নর
(ঘ) নেপোলিয়নের।
55. “তথাপি আমাকে ডাকিয়া দেয় না”-কী না দেওয়ায় কথা বলা হয়েছে?
(ক) দুধ
(খ) ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস
(গ) মাছের কাঁটা, পাতের ভাত
(ঘ) আফিঙ্গ।
56. “আমাদের পেটের ক্ষুধা কী প্রকারে জানিবে!”-অভুক্ত বিড়ালের পেটের ক্ষুধা আমাদের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়, কারণ-
(ক) আমরা নেশাগ্রস্ত
(খ) আমাদের পেট ভরা
(গ) আমরা ব্যস্ত
(ঘ) আমাদের দিব্যকর্ণ নেই।
57. “… তোমাদের কী কিছু অগৌরব আছে ?”-কীসে অগৌরব থাকার কথা নয়?
(ক) বিড়ালের দুগ্ধপানে
(খ) কমলাকান্তের আফিং খাওয়ায়
(গ) সাধুদের প্রয়োজনের বেশি ধনসঞ্চয়ে
(ঘ) দরিদ্রের জন্য ব্যথিত হওয়ায়।
58. “লজ্জার কথা সন্দেহ নাই।”-কোন্ কথাটিকে বিড়াল লজ্জার কথা বলে সন্দেহ করেছে?
(ক) তাদের মতো দরিদ্রদের ব্যথায় ব্যথিত হওয়াকে
(খ) চুরি করে দুগ্ধ পান করাকে
(গ) মানুষের উচ্ছিষ্ট বিড়ালকে না দেওয়াকে
(ঘ) কোনোটিকেই নয়।
59. একটা বড় রাজা ফাঁপরে পড়লে, কে রাত্রে ঘুমোয় না?
(ক) যে দরিদ্রের ব্যথায় ব্যথিত হয় সে
(খ) যে চিরাগত প্রথার অবমাননা করে সে
(গ) যে চোরের নামে শিউরে ওঠে সে
(ঘ) যে কখনও অন্ধকে মুষ্টি-ভিক্ষা দেয় না সে।
60. “সকলেই পরের ব্যথায় ব্যথিত হইতে রাজি। তবে …”-তবে সকলেই কী করতে রাজি হয় না?
(ক) বিড়ালকে দুগ্ধ চুরি করতে দিতে
(খ) ছোটোলোকের দুঃখে কাতর হতে
(গ) বিড়ালের থেকে শিক্ষালাভ করতে
(ঘ) প্রাচীরে প্রাচীরে মেও মেও করে বেড়াতে।
61. “তবে তুমি কি তাঁহাকে ঠেঙ্গা লইয়া মারিতে আসিতে?”- কাদের কথা উল্লেখ করা হয়েছে?
(ক) বৈয়াকরণিকদের
(খ) বিড়ালদের
(গ) মনুষ্যদের
(ঘ) শিরোমণি ও ন্যায়ালঙ্কারদের।
62. শিরোমণি-ন্যায়ালঙ্কাররা, দুধ খেয়ে গেলে, কমলাকান্ত কী করত?
(ক) তাদেরকে ঠেঙ্গা নিয়ে মারতে যেত
(খ) তাদেরকে মুষ্টি ভিক্ষা দিত।
(গ) তাদের সামনে জোড় হাত করে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞাসা করত, আর একটু দুধ এনে দেবে কি না
(ঘ) তাদের ব্যথায় ব্যথিত হত।
63. মনুষ্যজাতির রোগ, হল
(ক) অপাত্রে দান করা
(খ) তেলা মাথায় তেল দেওয়া
(গ) বিড়ালকে প্রহার করা
(ঘ) ছোটোলোকের দুঃখে কাতর হওয়া।
64. মনুষ্যজাতি তার জন্য ভোজের আয়োজন করে, যে-
(ক) খেতে বললে বিরক্ত হয়
(খ) তেলা মাথায় তেল দেয়
(গ) বিড়ালকে মেরে তাড়ায়
(ঘ) শয্যাশায়ী হয়ে হুঁকা টানে।
65. মনুষ্যজাতি চোর বলে কাদের দন্ড দেয়?
(ক) যারা খেতে বললে বিরক্ত হয়
(খ) যারা বড়লোকের দুঃখে কাতর হয়
(গ) যারা খিদের জ্বালায়, অন্যের অন্ন খেয়ে ফেলে
(ঘ) যারা তেলা মাথায় তেল দেয়।
66. “তবেই তাহার পুষ্টি।”-কাদের পুষ্টি?
(ক) মার্জারদের
(খ) মনুষ্যদের
(গ) সাধুদের
(ঘ) গৃহমার্জারদের।
67. “তবেই তাহার পুষ্টি।”- তাহার কীসে পুষ্টি?
(ক) বৃদ্ধের কাছে যুবতী স্ত্রীয়ের প্রিয় ভাই হয়ে এবং মূর্খ ধনীর, সতরঞ্চ খেলার সঙ্গী হয়ে থাকাতেই গৃহমার্জারের পুষ্টি
(খ) কমলাকান্তের জন্য বরাদ্দ দুগ্ধ খেয়ে নেওয়ায় গৃহমার্জারের পুষ্টি
(গ) কমলাকান্তের ব্যথায় ব্যথিত হলে গৃহমার্জারের পুষ্টি
(ঘ) কোনোটিই নয়।
68. ‘সতরঞ্চ’ কোন্ খেলা?
(ক) দাবা
(খ) পাশা
(গ) তাস
(ঘ) লুডো।
69. “অনেক মার্জার কবি হইয়া পড়ে”-কেন?
(ক) কমলাকান্তের আফিঙ্গ খাওয়া দেখে
(খ) মঙ্গলাকে দেখে
(গ) যুবতী ভার্য্যা-কে দেখে
(ঘ) লেজ ফোলা, গায়ে লোম হওয়া গৃহমার্জারদের রূপের ছটা দেখে।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
70. লেজ ফোলা গৃহমার্জারদের রূপের ছটা দেখে অন্যান্য অনেক মার্জার –
(ক) মূর্ছা যায়
(গ) নিদ্রা যায়
(খ) কবি হয়ে যায়
(ঘ) হাই তোলে।
71. “আর আমাদিগের দশা দেখ”-বিড়ালদিগের দশা কীরূপ?
(ক) আহারাভাবে উদর কৃশ, অস্থি পরিদৃশ্যমান, লাঙ্গুল বিনত, দাঁত বাহির হইয়াছে জিহ্বা ঝুলিয়া পড়িয়াছে
(খ) লেজ ফুলে, গায়ে লোম হইয়াছে
(গ) নির্জল দুগ্ধপানে পরিতৃপ্ত
(ঘ) কমলাকান্তের নিকট আফিঙ্গ ভিক্ষা করিতে আসিয়াছে।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
72. “নহিলে চুরি করিব”- কী করতে দেওয়ার কথা বিড়াল বলেছে?
(ক) প্রাচীরে প্রাচীরে ঘুরতে দিতে
(খ) মেও মেও করে চারিদিকে দেখতে দিতে
(গ) এ পৃথিবীতে তাদের অধিকারের কিছু মৎস্য-মাংস তাদের খেতে দিতে
(ঘ) পরোপকার করতে দিতে।
73. “তোমাদিগের কী দুঃখ হয় না?”- কী দেখে বা শুনে মনুষ্যজাতির দুঃখ না হওয়ার কথা বিড়াল বলেছে?
(ক) তাদের কৃষ্ণ চর্ম, শুষ্ক মুখ দেখে ও ক্ষীণ সকরুণ মেও মেও শুনে
(খ) তাদের আহার করা দেখে
(গ) তাদের দুগ্ধপান দেখে
(ঘ) তাদের গায়ের লোম দেখে ও মেও মেও শুনে।
74. “ধনীর কার্পণ্যের দন্ড নাই কেন?” তাহলে কীসের দন্ড আছে?
(ক) কমলাকান্তের আফিঙ্গ খাওয়ায়
(খ) দরিদ্রের আহার সংগ্রহে
(গ) সাধুদের অতিরিক্ত ধন সংগ্রহে
(ঘ) মঙ্গলার দুধ দেওয়ার।
75. কমলাকান্ত দূরদর্শী, কারণ –
(ক) সে দুগ্ধচোর
(খ) সে ধনী
(গ) সে নিদ্রামগ্ন
(ঘ) সে আফিংখোর।
76. কমলাকান্ত আফিংখোর বলে, সে –
(ক) অকালপক্ক
(খ) অসুস্থ
(গ) দূরদর্শী
(ঘ) বিবেচক।
77. “তুমিও কি দেখিতে পাও না যে”- কী না দেখতে পাওয়ার কথা বলা হয়েছে?
(ক) বিড়ালের দুগ্ধ চুরি করা
(খ) ধনীর দোষেই দরিদ্রের চোর হওয়া
(গ) বিড়ালের সকরুণ মুখ
(ঘ) ধনীর দুর্দশা।
78. যদি করিল,” – কী করার কথা বলা হয়েছে?
(ক) পাঁচ শত দরিদ্রকে বঞ্চিত করে, তাদের আহার্য্য, একজনেরই দ্বারা সংগ্রহ করা
(খ) বিড়ালের দুগ্ধ চুরি করা
(গ) বিড়ালকে যষ্টি নিয়ে তাড়া করা
(ঘ) পরম ধর্ম্মের ফলভোগ করা।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
79. “তাহা দরিদ্রকে দিবে না কেন?”-কী না দেওয়ার কথা বলা হয়েছে?
(ক) ধনীর, খাওয়ার পর যা পড়ে থাকে, তা দরিদ্রকে না দেওয়ার
(খ) চুরি করতে না দেওয়ার
(গ) পরোপকার করতে না দেওয়ার
(ঘ) ধনীর সকল সঞ্চিত সম্পত্তি দরিদ্রকে দিয়ে না দেওয়ার।
80. “তবে দরিদ্র অবশ্য তাহার নিকট হইতে চুরি করিবে”-কারণ-
(ক) কেবল ধনীরা চুরি করবে, তা মান্য নয়
(খ) চুরি করা দরিদ্রের স্বভাব
(গ) এ পৃথিবীতে কেউই অনাহারে মরার জন্য আসেনি
(ঘ) দরিদ্রের অপরিমিত লোভ
81. তোমার কথাগুলি ভারি….”-মার্জারের কথাগুলি কেমন?
(ক) রিয়ালিস্টিক
(খ) নস্টালজিক
(গ) রোমান্টিক
(ঘ) সোশিয়ালিষ্টিক।
82. মার্জারের কথাগুলি কীসের মূল?
(ক) শ্রেণিবৈষম্যের
(খ) সমাজ বিশৃঙ্খলার
(গ) সর্বনাশের
(ঘ) দ্বন্দ্বের।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
83. “তবে কেহ আর ধনসঞ্চয়ে যত্ন করিবে না”-কেন এরূপ হবে?
(ক) বিড়াল প্রত্যহ দুগ্ধ খেয়ে গেলে
(খ) ধনী ব্যক্তি দরিদ্রকে বঞ্চিত করলে
(গ) কোনো ব্যক্তি ক্ষমতামাফিক ধনসঞ্চয় ও নির্বিঘ্নে ধন ভোগ না করতে পারলে
(ঘ) ছোটলোকের ব্যথায়, ব্যথিত হতে না পারলে।
84. ‘সোশিয়ালিস্টিক’ কারা?
(ক) সমাজতান্ত্রিকরা
(খ) বাস্তববাদীরা
(গ) কল্পনাপ্রবণরা
(ঘ) আশাবাদীরা।
85. “তবে কেহ আর ধনসঞ্চয়ে যত্ন করিবে না।”-এতে কী হবে?
(ক) সমাজের অকল্যাণ হবে
(খ) সমাজের শৃঙ্খলা বজায় থাকবে না
(গ) সমাজে চুরি বৃদ্ধি পাবে
(ঘ) সমাজের ধনবৃদ্ধি হবে না।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
86. সমাজের ধনবৃদ্ধির প্রকৃত অর্থ কী?
(ক) দরিদ্রের ধনবৃদ্ধি
(গ) ধনীর ধনবৃদ্ধি
(খ) ছোটোলোকের ধনবৃদ্ধি
(ঘ) সকলের ধনবৃদ্ধি।
87. আমি বুঝাইয়া বলিলাম যে,”-কমলাকান্ত, মার্জারকে বুঝিয়ে বলল যে-
(ক) পরোপকারই পরম ধর্ম
(খ) সামাজিক ধনবৃদ্ধি ব্যতীত সমাজের উন্নতি নাই
(গ) বিশেষ অপরিমিত লোভ ভালো
(ঘ) কেহ মরে বিল ছেঁচে, কেহ খায় কই।
88. কস্মিনকালে, কাদেরকে কেউ কিছু বোঝাতে পারে না?
(ক) বিচারক বা নৈয়ায়িকদের
(খ) ন্যায়ালঙ্কারদের
(গ) মার্জারদের
(ঘ) মূর্খ ধনীদের।
90. নৈয়ায়িক কাদের বলা হয়?
(ক) সর্বদা ন্যায় করে এমন ব্যক্তিকে
(খ) নিয়ম মেনে চলে এমন ব্যক্তিকে
(গ) ন্যায়শাস্ত্রে জ্ঞান আছে এমন ব্যক্তিকে
(ঘ) নীতিকথা জানে এমন ব্যক্তিকে।
91. সুতরাং, না বুঝিবার পক্ষে ইহার অধিকার আছে।”-কারণ-
(ক) এ মার্জার চোর
(খ) এ মার্জার নির্বোধ
(গ) কমলাকান্ত বোঝাতে অক্ষম
(ঘ) এ মার্জার সুবিচারক ও সুতার্কিক।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
92. “সমাজের উন্নতিতে দরিদ্রের প্রয়োজন না থাকিলে না থাকিতে পারে” কিন্তু-কাদের বিশেষ প্রয়োজন আছে?
(ক) চোরদিগের ব্যাখ্যাত ফ্যানী
(গ) মূর্খদের
(খ) ধনীদিগের
(ঘ) কৃপণদের।
93. সমাজের উন্নতিতে দরিদ্রের প্রয়োজন না থাকিলে না থাকিতে পারে, কিন্তু ধনীদিগের বিশেষ প্রয়োজন,”- অতএব কী কর্তব্য?
(ক) চোরের দণ্ডবিধান কর্তব্য
(খ) মার্জারকে পুরস্কারদান কর্তব্য
(গ) কমলাকান্তের আফিঙ্গসেবন কর্তব্য
(ঘ) ধনীর দণ্ডবিধান কর্তব্য।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
94. “অতএব চোরের দন্ডবিধান কর্তব্য”-কমলাকান্তের এমন বিবেচনার কারণ –
(ক) বিড়াল, অন্যের জন্য বরাদ্দ দুগ্ধ চুরি করে পান করে
(খ) চোরেরা সমাজবিশৃঙ্খলার মূল
(গ) সমাজের উন্নতিতে দরিদ্রের প্রয়োজন না থাকলেও, ধনীর বিশেষ প্রয়োজন আছে
(ঘ) চোর, চুরি করে।
95. চোরকে ফাঁসি দেওয়ার সঙ্গে আর কোন্ নিয়মটি চালু করার প্রস্তাব বিড়াল দিয়েছিল?
(ক) চোরকে ফাঁসি দেওয়ার আগে ভোজন করানোর প্রস্তাব।
(খ) চোরকে কখনও প্রহার না করার প্রস্তাব
(গ) চোরকে ফাঁসি দেওয়ার আগে আফিং সেবন করতে দেওয়ার প্রস্তাব
(ঘ) চোরকে ফাঁসি দেওয়ার আগে, যে বিচারক তাকে সাজা দেবেন, তাকে আগে তিন দিন উপবাস করানোর প্রস্তাব।
96. “তবে তিনি স্বচ্ছন্দে চোরকে ফাঁসি দিবেন।”- কখন এরূপ সম্ভব হবে? গ্রাল অ্যামি
(ক) চোর আফিং-এর নেশায় ডুবে থাকলে
(খ) তিন দিন উপবাস করা বিচারকের, চুরি করে খাওয়ার ইচ্ছা না করলে
(গ) বিড়াল চুরি করা পরিত্যাগ করলে
(ঘ) চোর, চুরি করা বহাল রাখলে।
97. বিড়াল কমলাকান্তকে কত দিবস উপবাস করতে বলেছে?
(ক) এক দিবস
(খ) দুই দিবস
(গ) তিন দিবস
(ঘ) চার দিবস।
98. কমলাকান্ত উপবাস করলে সে কোথায় ধরা পড়বে?
(ক) কমলাকান্তর ভাণ্ডারঘরে
(খ) প্রসন্নর ভাণ্ডারঘরে
(গ) মঙ্গলার গোয়ালঘরে
(ঘ) নসীরামবাবুর ভান্ডারঘরে।
99. বিজ্ঞ লোকের মত হল
(ক) বিড়ালকে মেরে তাড়ানো
(খ) বিচারে পরাস্ত হলে, গম্ভীরভাবে উপদেশ প্রদান করা
(গ) বিড়ালকে ডেকে দুগ্ধ খাওয়ানো
(ঘ) চিরাগত প্রথা রক্ষা করা।
100. বিড়ালের সকল দুশ্চিন্তা পরিত্যাগ করে কী করা উচিত?
(ক) দুগ্ধপানে মনোনিবেশ
(গ) কবি হওয়া
(খ) চুরি
(ঘ) ধর্মাচরণে মন দেওয়া।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
101. কমলাকান্ত, বিড়ালকে যে গ্রন্থগুলি পাঠের জন্য দিতে চেয়েছিল, সেগুলি হল-
(ক) রামায়ণ ও মহাভারত
(খ) বেদ ও উপনিষদ
(গ) নিউমান ও পার্করের গ্রন্থ
(ঘ) ভাগবতপুরাণ।
102. নিউমান ও পার্কর ছাড়াও যে গ্রন্থটি পড়লে উপকার হতে পারে, সেটি হল-
(ক) কমলাকান্তের জবানবন্দী
(খ) কমলাকান্তের দপ্তর
(গ) কমলাকান্তের পাঠাগার
(ঘ) কমলাকান্তের পত্র।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
103. কমলাকান্তের দপ্তর পড়লে কোন্ উপকারটি হবেই?
(ক) গ্রন্থপাঠের অভ্যাস হবে
(খ) চুরির মাহাত্ম্য বোঝা যাবে
(গ) বিড়ালের বক্তব্যসকল বোঝা যাবে
(ঘ) আফিং-এর অসীম মহিমা বুঝতে পারা যাবে।
104. প্রসন্ন কী দেবে বলেছে?
(ক) ছানা
(খ) ক্ষীর
(গ) দধি লামহাকাশ
(ঘ) মৎস্য।
105. কে, কিছু ছানা দেবে বলেছে?
(ক) মঙ্গলা
(খ) প্রসন্ন
(গ) ধনী ব্যক্তি
(ঘ) কমলাকান্ত।
106. কমলাকান্ত বিড়ালকে কখন আসতে বলল?
(ক) দুপুরের খাবার খাওয়ার সময়
(খ) সান্ধ্যকালে
(গ) জলযোগের সময়
(ঘ) নৈশভোজের সময়।
107. কমলাকান্ত জলযোগের সময় বিড়াল-কে আসতে বলেছিল কেন?
(ক) প্রসন্ন-র আনা ছানা উভয়ে ভাগ করে খাবে বলে
(খ) বিড়ালকে দুগ্ধ পান করতে দেবে বলে
(গ) বিড়ালকে পার্করের গ্রন্থ পড়াবে বলে
(ঘ) একত্রে দুগ্ধ চুরি করবে বলে।
108. বিড়ালকে যেটি না খাওয়ার উপদেশ কমলাকান্ত দিয়েছিলেন, তা হল-
(ক) আর কাহারও দুগ্ধ
(খ) আর কাহারও ক্ষীর
(গ) আর কাহারও মৎস্য
(ঘ) আর কাহারও হাঁড়ি।
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
109. মার্জারটি ক্ষুধায় নিতান্ত অধীরা হলে কমলাকান্ত তাকে যা দেবে বলেছিল, তা হল –
(ক) এক বাটি দুগ্ধ
(খ) একটি ভগ্ন যষ্টি
(গ) এক সরিষাভোর আফিঙ্গ
(ঘ) এক মুষ্টি অন্ন।
110. ‘সরিষাভোর’ কথাটির অর্থ কী?
(ক) একটি সরিষা সমান ক্ষুদ্র মাপের
(খ) সরিষার চেয়ে অধিক মাপের
(গ) সরিষার মতো রঙের
(ঘ) সরিষার মতো ঝাঁজালো।
111. মার্জারের কাছে যে জিনিসটির বিশেষ প্রয়োজন নেই, সেটি হল-
(ক) মৎস্য
(খ) আফিং
(গ) দুগ্ধ
(ঘ) ক্ষীর।
112. বিড়ালটি কোন্ কথাটি বিবেচনা করে দেখবে?
(ক) পুনর্বার চুরি করার কথা
(খ) আফিং খাওয়ার কথা
(গ) চোরকে ফাঁসি দেওয়ার কথা
(ঘ) হাঁড়ি খাওয়ার কথা।
113. হাঁড়ি খাওয়ার কথাটি বিড়াল যেভাবে বিবেচনা করে দেখবে বলেছিল –
(ক) ক্রমানুসারে
(খ) ক্ষুধানুসারে
(গ) কার্যানুসারে
(ঘ) সময়ানুসারে।
114. “কমলাকান্তের বড় আনন্দ হইল”-আনন্দ হওয়ার কারণ কী?
(ক) পরোপকার করে পরম ধর্ম্মের ফলভাগী হতে পারা
(খ) মার্জারকে শিক্ষাদান করতে পারা
(গ) মার্জারের ন্যায় পতিত আত্মাকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে আনতে পারা
(ঘ) কোনোটিই নয়।
115. পতিত আত্মা’ বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে?
(ক) ধনী ব্যক্তিদের
(খ) কৃপণ ধনীদের
(গ) সাধুদের
বিড়াল প্রবন্ধ MCQ একাদশ শ্রেণি বাংলা 1 Sem
(ঘ) সমাজের পথভ্রষ্ট, অবনত ব্যক্তিদের তথা মার্জারদের।
116. একটি পতিত আত্মকে অন্ধকার থেকে আলোকে এনে কমলাকান্তের মনে –
(ক) বড় দুঃখ হইল
(গ) বড় আনন্দ হইল
(খ) বড় ফুর্তি হইল
(ঘ) বড় আরাম হইল।
আরও পড়ুন – পুঁইমাচা গল্পের MCQ একাদশ শ্রেণি
বিড়াল প্রবন্ধের সন্ধি বিচ্ছেদ
Thanks 👍👍👍👍👍
Thank you.
Thank you