বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
১। সংস্কৃতের মিশ্রণ অতি অল্প-
(ক) ভোটচিনা ভাষার
(গ) অস্ট্রিক ভাষার সঙ্গে
(খ) দ্রাবিড় ভাষার সঙ্গে
(ঘ) তাইচিনা ভাষার সঙ্গে।
২। সংস্কৃত ভাষার অন্তর্ভুক্ত ‘সিন্দুর’ শব্দ প্রকৃতপক্ষে –
(ক) চিনা শব্দ
(খ) থাই শব্দ
(গ) বর্মি শব্দ
(ঘ) তিব্বতি শব্দ।
৩। ‘লুঙ্গি’ শব্দটি বাংলা ভাষায় এসেছে
(ক) চিনা ভাষা থেকে
(খ) বর্মি ভাষা থেকে
(গ) পোর্তুগিজ ভাষা থেকে
(ঘ) ফরাসি ভাষা থেকে।
৪। ‘চা’ এবং ‘লিচু’ শব্দ বাংলা এসেছে
(ক) চিনা ভাষা থেকে
(গ) জাপানি ভাষা থেকে
(খ) বর্মী ভাষা থেকে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
৫। ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীর যে শাখাটি ভারতে প্রবেশ করে, তার নাম –
(ক) মধ্য ভারতীয় আর্য
(খ) প্রাচীন ভারতীয় আর্য
(গ) নব্য ভারতীয় আর্য
(ঘ) ভারতীয়-আর্য।
৬। ভারতীয় আর্যভাষা ভারতবর্ষে প্রবেশ করে
(ক) খ্রিস্টজন্মের প্রায় দেড় হাজার বছর আগে
(খ) খ্রিস্টজন্মের প্রায় দুই হাজার বছর আগে
(গ) খ্রিস্টজন্মের প্রায় তিন হাজার বছর আগে
(ঘ) খ্রিস্টজন্মের প্রায় চার হাজার বছর আগে।
৭। ভারতীয় আর্যভাষা প্রাচীনত্বের বিচারে –
(ক) সাড়ে চার হাজার বছরের
(খ) সাড়ে তিন হাজার বছরের
(গ) সাড়ে পাঁচ হাজার বছরের
(ঘ) সাড়ে ছয় হাজার বছরের।
৮। ভারতীয় আর্যভাষা নানারূপে ভারতের নানা অংশে ছড়িয়ে আছে-
(ক) প্রায় সাড়ে তিন হাজার বছরেরও বেশি সময় জুড়ে
(খ) প্রায় সাড়ে চার হাজার বছরেরও বেশি সময় জুড়ে
(গ) প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার বছরেরও বেশি সময় জুড়ে
(ঘ) প্রায় সাড়ে ছয় হাজার বছরেরও বেশি সময় জুড়ে।
৯। বিবর্তনের ধারা অনুসারে ভারতীয় আর্যভাষাকে প্রধানত ভাগ করা যায় –
(ক) তিনটি যুগে
(খ) চারটি যুগে
(গ) পাঁচটি যুগে
(ঘ) ছয়টি যুগে।
১০। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার সময়কাল আনুমানিক
(ক) ১৫০০-৯০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
(খ) ১৫০০-৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
(গ) ২৫০০-১৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
(ঘ) ১৫০০ খ্রিস্টপূর্ব -৯০০ খ্রিস্টাব্দ।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
১১। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার নমুনা হল –
(ক) ঋগ্বেদ
(খ) সামবেদ
(গ) সংহিতা
(ঘ) উপনিষদ।
১২। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার অপর নাম
(ক) বৈদিক ভাষা
(খ) আর্য ভাষা
(গ) ছন্দ ভাষা
(ঘ) হিন্দু ভাষা।
১৩। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার পর্যায় ছিল –
(ক) একটি
(খ) দুটি
(গ) তিনটি
(ঘ) পাঁচটি।
১৪। ছান্দস’ হল –
(ক) কথ্য প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা
(খ) লেখ্য প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা
(গ) আদি-মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার একটি ভাষা
(ঘ) বৌদ্ধদের ধর্মগ্রন্থে ব্যবহৃত ভাষা।
১৫। সংস্কৃত হল-
(ক) প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার একটি পর্যায়
(খ) মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার একটি পর্যায়
(গ) নব্য ভারতীয় আর্যভাষার একটি পর্যায়
(ঘ) কোনোটিই নয়।
১৬। বৈদিক ভাষা ও সাহিত্য যে ভাষার পর্যায় –
(ক) প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা
(খ) মধ্য ভারতীয় আর্যভাষা
(গ) নব্য ভারতীয় আর্যভাষা
(ঘ) কোনোটিই নয়।
১৭। পৃথিবীর সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বৈয়াকরণ
(ক) পতঞ্জলি
(খ) পাণিনি
(গ) শূদ্রক
(ঘ) কালিদাস।
১৮। ‘অষ্টাধ্যায়ী ব্যাকরণ গ্রন্থটি লিখেছিলেন –
(ক) পাণিনি
(খ) পতঞ্জলি
(গ) যাস্ক
(ঘ) সায়নাচার্য।
১৯। শিক্ষিত লোকের ভাব বিনিময়ের ভাষা বা সাহিত্যের ভাষা হল-
(ক) প্রাকৃত
(খ) পালি
(গ) সংস্কৃত
(ঘ) কোনোটিই নয়।
২০। সংস্কৃত ভাষার নমনীয়তা বেড়ে যায়
(ক) লৌকিক ভাষাগোষ্ঠীর সংস্পর্শে এসে
(খ) দ্রাবিড়ীয় ভাষাগোষ্ঠীর সংস্পর্শে এসে
(গ) মার্জিত সাহিত্যিক ভাষার সংস্পর্শে এসে
(ঘ) মাগধী প্রাকৃত ভাষার সংস্পর্শে এসে।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
২১। কথ্য সংস্কৃতের ক্রমবিবর্তনের ফলে উদ্ভব ঘটে
(ক) শৌরসেনীর
(খ) পালি ভাষার
(গ) প্রাকৃত ভাষার
(ঘ) বৈদিক সংস্কৃত ভাষার।
২২। প্রাকৃত ভাষা হয়ে ওঠে –
(ক) সাধারণের মুখের ভাষা
(খ) ব্যাকরণের ভাষা
(গ) সাহিত্যরচনার ভাষা
(ঘ) হীনযানপন্থীদের ভাষা।
২৩। প্রাকৃত ভাষার মূল উপাদান আছে –
(ক) বর্তমান বাংলা ভাষাতে
(খ) বৈদিক সংস্কৃত ভাষাতে
(গ) অপভ্রংশ ভাষাতে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
২৪। প্রাকৃত ভাষার অর্থ –
(ক) প্রকৃতি থেকে জাত ভাষা
(খ) প্রাকৃত জনের ভাষা
(গ) ধর্মসাহিত্যের ভাষা
(ঘ) কোনোটিই নয়।
২৫। প্রাকৃত ভাষার সময়সীমা –
(ক) ৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ৯০০ খ্রিস্টাব্দ
(খ) ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ৯০০ খ্রিস্টাব্দ
(গ) ৭০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ৯০০ খ্রিস্টাব্দ
(ঘ) ৮০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ৯০০ খ্রিস্টাব্দ।
২৬। মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন –
(ক) বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ
(গ) ব্রাহ্মী লিপি
(খ) অশোকের শিলালিপি
(ঘ) খরোষ্ঠী লিপি।
২৭। হীনযানপন্থী বৌদ্ধদের ব্যবহৃত ভাষা হল-
(ক) সংস্কৃত
(খ) পালি
(গ) ‘ক’ ও ‘খ’ উভয়ই
(ঘ) কোনোটিই নয়।
২৮। ধর্মসাহিত্যের ভাষা হিসেবে ছিল –
(ক) বৌদ্ধ সংস্কৃত ও পালি
(গ) প্রাকৃত ও বৌদ্ধ সংস্কৃত
(খ) পালি ও প্রাকৃত
(ঘ) বৈদিক সংস্কৃত ও প্রাকৃত।
২৯। মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার প্রথম স্তরের একটি ভাষারূপ হল –
(ক) প্রাকৃত
(খ) পালি
(গ) সংস্কৃত
(ঘ) বৈদিক সংস্কৃত।
৩০। হীনযানী বৌদ্ধরা বুদ্ধদেবের বাণী যে ভাষায় প্রচার করেছিলেন, তা হল –
(ক) পালি
(খ) প্রাকৃত
(গ) সংস্কৃত
(ঘ) সিংহলি।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
৩১ পালির উদ্ভব –
(ক) মার্জিত কথ্যভাষা হিসেবে
(খ) মার্জিত সাহিত্যিক ভাষা হিসেবে
(গ) মার্জিত লৌকিক ভাষা হিসেবে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
৩২ ‘পালি’ নামটি সিংহলি বৌদ্ধ পন্ডিত বুদ্ধঘোষের দেওয়া বলে মনে করেন –
(ক) শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
(খ) অসিত কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
(গ) সুকুমার সেন
(ঘ) সরোজ বন্দ্যোপাধ্যায়।
৩৩। গৌতম বুদ্ধ ছিলেন
(ক) বাংলাদেশের লোক
(খ) অন্ধ্রপ্রদেশের লোক
(গ) মগধের লোক
(ঘ) পাঞ্জাবের লোক।
৩৪। বুদ্ধদেব যে ভাষায় তার বাণী প্রচার করেন, সেটি হল –
(ক) পালি ভাষার প্রাথমিক রূপ
(খ) প্রাকৃত ভাষার প্রাথমিক রূপ
(গ) সংস্কৃত ভাষার প্রাথমিক রূপ
(ঘ) বাংলা ভাষার প্রাথমিক রূপ।
৩৫। সংস্কৃত ও প্রাকৃত্তের মাঝামাঝি একটি স্তর হল –
(ক) পালি ভাষা
(খ) বৌদ্ধ সংস্কৃত ভাষা
(গ) প্রাকৃত ভাষা
(ঘ) কোনোটিই নয়।
৩৬। ‘জাতকের গল্প’ রচিত হয়েছে –
(ক) প্রাকৃত ভাষায়
(খ) সংস্কৃত ভাষায়
(গ) পালি ভাষায়
(ঘ) বৌদ্ধ সংস্কৃত ভাষায়।
৩৭। ‘সুত্তনিপাত’ নামক কবিতাসংকলনটি কোন্ ভাষায় লেখা হয়েছিল?
(ক) পালি
(খ) প্রাকৃত
(গ) সংস্কৃত
(ঘ) শৌরসেনী।
৩৮। পালি ভাষায় লেখা উৎকৃষ্ট কবিতাসংকলন হল –
(ক) থেরগাথা
(খ) ত্রিপিটক
(গ) জাতকের গল্প
(ঘ) কোনোটিই নয়।
৩৯। মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার ব্যাপ্তি –]
(ক) এক হাজার বছর
(খ) দেড় হাজার বছর
(গ) দুই হাজার বছর
(ঘ) আড়াই হাজার বছর।
৪০। মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার আনুমানিক সময়কাল –
(ক) ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ৯০০ খ্রিস্টাব্দ
(খ) ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ৯৫০ খ্রিস্টাব্দ
(গ) ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ১০০০ খ্রিস্টাব্দ
(ঘ) ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
৪১ মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার স্তর মূলত –
(ক) সংস্কৃত
(খ) প্রাকৃত
(ঘ) অবহট্ট।
(গ) অপভ্রংশ
৪২। কথ্য উপভাষাগুলি মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার প্রথম স্তরে কথ্য প্রাকৃতের জন্ম দেয়-
(ক) তিনটি
(খ) চারটি
(গ) পাঁচটি
(ঘ) ছয়টি।
৪৩। আদর্শ প্রাকৃত হিসেবে নাটকে বা কাব্যকবিতায় ব্যবহৃত হত
(ক) শৌরসেনী প্রাকৃত
(খ) পৈশাচী প্রাকৃত
(গ) অর্ধমাগধী প্রাকৃত
(ঘ) মহারাষ্ট্রীয় প্রাকৃত।
৪৪। মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার পূর্ণাঙ্গ সাহিত্যরচনার নিদর্শন –
(ক) হালের গাহাসত্তসঈ
(খ) প্রবরসেনের সেতুবন্ধ
(গ) বাকপতিরাজের গউড়বহো
(ঘ) সবকটিই সঠিক।
৪৫। সাহিত্যিক প্রাকৃতগুলির মধ্যে সবথেকে প্রাচীন হল-
(ক) শৌরসেনী প্রাকৃত
(খ) পৈশাচী প্রাকৃত
(গ) অর্ধমাগধী প্রাকৃত
(ঘ) মাগধী প্রাকৃত।
৪৬। পশ্চিম ভারতের মথুরা, দিল্লি, মিরাট অঞ্চলে প্রচলন ছিল-
(ক) পৈশাচী প্রাকৃতের
(খ) অর্ধমাগধী প্রাকৃতের
(গ) মাগধী প্রাকৃতের
(ঘ) শৌরসেনী প্রাকৃতের।
৪৭। সংস্কৃত নাটকে শিক্ষিত রমণী, রাজপুরুষের সংলাপে ব্যবহৃত হত-
(ক) শৌরসেনী প্রাকৃত
(খ) পৈশাচী প্রাকৃত
(গ) মাগধী প্রাকৃত
(ঘ) অর্ধমাগধী প্রাকৃত।
৪৮। সাহিত্যিক নিদর্শন খুব বেশি নেই –
(ক) পৈশাচী প্রাকৃতের
(খ) শৌরসেনী প্রাকৃতের
(গ) মাগধী প্রাকৃতের
(ঘ) অর্ধমাগধী প্রাকৃতের।
৪৯। মাগধী প্রাকৃতের নামের মধ্যে মগধের উল্লেখ থাকায় মনে হয় এ ভাষা
(ক) পূর্ব ভারতে প্রচলিত ছিল
(খ) পশ্চিম ভারতে প্রচলিত ছিল
(গ) উত্তর ভারতে প্রচলিত ছিল
(ঘ) দক্ষিণ ভারতে প্রচলিত ছিল।
৫০। মধ্য ভারতীয় আর্যভাষার দ্বিতীয় স্তরে চারটি কথ্য প্রাকৃত থেকে জন্ম হওয়া সাহিত্যিক প্রাকৃতের সংখ্যা হল –
(ক) দুই
(খ) তিন
(গ) চার
(ঘ) পাঁচ।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
৫১। মাগধী প্রাকৃতের জন্ম হয়েছে কোন্ প্রাকৃত থেকে?
(ক) উত্তর-পশ্চিমা
(খ) দক্ষিণ-পশ্চিমা
(গ) প্রাচ্যমধ্যা
(ঘ) প্রাচ্যা।
৫২। প্রাচ্যমধ্যা থেকে জন্ম হয়
(ক) শৌরসেনী প্রাকৃত
(খ) মাগধী প্রাকৃত
(গ) মহারাষ্ট্রী প্রাকৃত
(ঘ) অর্ধমাগধী প্রাকৃত।
৫৩। উত্তর-পশ্চিমা থেকে জন্ম হয়
(ক) মহারাষ্ট্রীয় প্রাকৃত
(খ) শৌরসেনী প্রাকৃত
(গ) পৈশাচী প্রাকৃত
(ঘ) অর্ধমাগধী প্রাকৃত।
৫৪। পশ্চিমা বা দক্ষিণ-পশ্চিমা থেকে জন্ম হয়
(ক) অর্ধমাগধী প্রাকৃত
(খ) শৌরসেনী প্রাকৃত
(গ) শৌরসেনী ও মহারাষ্ট্রীয় প্রাকৃত
৫৫। মাগধী প্রাকৃতের প্রাচীনতম নিদর্শন আছে
(ক) অশোকের শিলালিপিতে
(খ) সুতনুকা প্রত্নলিপিতে
(গ) ‘ক’, ‘খ’ উভয়ই
(ঘ) কোনোটিই নয়।
৫৬। জৈন প্রাকৃত বলা হয়
(ক) পৈশাচী প্রাকৃতকে
(খ) অর্ধমাগধী প্রাকৃতকে
(গ) মাগধী প্রাকৃতকে
(ঘ) শৌরসেনী প্রাকৃতকে।
৫৭। অর্ধমাগধীর ব্যবহার সীমাবদ্ধ ছিল
(ক) বৌদ্ধ ধর্মসাহিত্যে
(খ) শৈব ধর্মসাহিত্যে
(গ) নাথ ধর্মসাহিত্যে
(ঘ) জৈন ধর্মসাহিত্যে।
৫৮। লখনউ, অবধ অঞ্চল হল
(ক) অর্ধমাগধী-র উৎস
(খ) পৈশাচী প্রাকৃত-এর উৎস
(গ) মাগধী প্রাকৃত-এর উৎস
(ঘ) কোনোটিই নয়।
৫৯। সবকটি প্রাকৃতের পরবর্তী পরিণতি হল অপভ্রংশ, এই মত –
(ক) অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের
(খ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের
(গ) সুকুমার সেনের
(ঘ) গোপাল হালদারের।
৬০। সিন্ধি ভাষা ভারতে-
(ক) কচ্ছ অঞ্চলে প্রচলিত ছিল
(খ) মরু অঞ্চলে প্রচলিত ছিল
(গ) মালভূমি অঞ্চলে প্রচলিত ছিল
(ঘ) বিহারের গ্রামীণ এলাকায় প্রচলিত ছিল।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
৬১। পাঞ্জাবি ভাষায় গুরমুখী লিপিতে লেখা
(ক) অমরকোষ
(খ) ত্রিপিটক
(গ) গ্রন্থ সাহিব
(ঘ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
৬২। শিখদের প্রধান ধর্মীয় গ্রন্থ ‘গ্রন্থ সাহিব’ কোন ভাষায় লিখিত?
(ক) পশ্চিমা পাঞ্জাবি
(খ) সিন্ধি
(গ) পূর্বী পাঞ্জাবি
(ঘ) কোঙ্কণি।
৬৩। পশ্চিমা পাঞ্জাবির অপর নাম –
(ক) লহন্দী
(খ) গুরমুখী
(গ) লন্ডা
৬৪। মারাঠি ও কোঙ্কণি ভাষা এসেছে
(ক) শৌরসেনী অপভ্রংশ থেকে
(খ) মহারাষ্ট্রীয় প্রাকৃত অপভ্রংশ থেকে
(গ) শৌরসেনী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
৬৫। মারাঠি ছাড়াও দক্ষিণ ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্যভাষা হল
(ক) কোঙ্কণি
(খ) বর্মী
(গ) সিন্ধি
(ঘ) কোনোটিই নয়।
৬৬। নেপালি ভাষার উদ্ভব ঘটেছে-
(ক) শৌরসেনী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে
(খ) অর্ধমাগধী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে
(গ) মাগধী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে
(ঘ) পৈশাচী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে।
৬৭। গাড়োয়ালী ভাষার উদ্ভব ঘটেছে –
(ক) পৈশাচী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে
(খ) মাগধী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে
(গ) শৌরসেনী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে
(ঘ) অর্ধমাগধী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে।
৬৮। মধ্য ভারতের কথ্য হিন্দুস্থানি ভাষার উদ্ভব
(ক) শৌরসেনী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে
(খ) পশ্চিমা পাঞ্জাবি থেকে
(গ) মহারাষ্ট্রীয় অপভ্রংশ থেকে
(ঘ) পৈশাচী প্রাকৃত থেকে।
৬৯। মথুরা, আলিগড়, আগ্রা অঞ্চলে প্রচলিত
(ক) কনৌজী
(গ) বুন্দেলী
(খ) ব্রজভাষা
(ঘ) বন্দারু
৭০। কনৌজী মথুরার যে অঞ্চলে প্রচলিত
(ক) পূর্ব দিকে দোয়াব অঞ্চলে
(খ) উত্তর দিকে দোয়াব অঞ্চলে
(গ) দক্ষিণ দিকে দোয়াব অঞ্চলে
(ঘ) পশ্চিমদিকে দোয়াব অঞ্চলে।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
৭১। বন্দারু যে অঞ্চলের ভাষা –
(ক) হরিয়ানা
(খ) রাজস্থান
(গ) বুন্দেলখণ্ড
(ঘ) ঝাড়খণ্ড।
৭২। বুন্দেলী প্রচলিত
(ক) ঝাড়খণ্ড
(খ) বুন্দেলখণ্ড
(গ) উত্তরাখণ্ড
(ঘ) কোনোটিই নয়।
৭৩। পশ্চিমা হিন্দি হল –
(ক) পাঁচটি ভাষার সমন্বয়
(খ) চারটি ভাষার সমন্বয়
(গ) ছয়টি ভাষার সমন্বয়
(ঘ) দুটি ভাষার সমন্বয়।
৭৪। উর্দু কোন্ ভাষার একটি রূপ?
(ক) আরবি
(খ) ফারসি
(গ) হিন্দুস্থানি
(ঘ) পারসিক।
৭৫। গুজরাটি ও রাজস্থানি ভাষার উৎস –
(ক) অর্ধমাগধী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে
(খ) মাগধী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে
(গ) শৌরসেনী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে
(ঘ) পৈশাচী প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে।
৭৬। অর্ধমাগধী, প্রাকৃত-অপভ্রংশ থেকে
(ক) তিনটি নব্য ভারতীয় আর্যভাষার আবির্ভাব ঘটে
(খ) চারটি নব্য ভারতীয় আর্যভাষার আবির্ভাব ঘটে
(গ) পাঁচটি নব্য ভারতীয় আর্যভাষার আবির্ভাব ঘটে
(ঘ) উপরের কোনোটিই নয়।
৭৭। বেনারস, বোহতাস, সাসারাম প্রভৃতি অঞ্চলের প্রচলিত ভাষা-
(ক) মৈথিলি
(গ) ভোজপুরি
(খ) মগহী
(ঘ) ওড়িয়া।
৭৮। পাটনা, গয়া, মুঙ্গের, হাজারিবাগের প্রচলিত ভাষা
(ক) মগহী
(খ) মৈথিলি
(গ) ওড়িয়া
(ঘ) ভোজপুরি।
৭৯। ভাগলপুর-মজফ্ফরপুর অঞ্চলের প্রচলিত ভাষা হল – –
(ক) অহমিয়া
(খ) ওড়িয়া
(গ) ভোজপুরি
(ঘ) মৈথিলি।
৮০। পূর্বী হিন্দি হল –
(ক) তিনটি ভাষার সমন্বয়
(খ) দুটি ভাষার সমন্বয়
(গ) চারটি ভাষার সমন্বয়
(ঘ) পাঁচটি ভাষার সমন্বয়।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
৮১। মাগধী ভাষাগুলি বিভক্ত –
(ক) দুটি শাখায়
(খ) চারটি শাখায়
(গ) তিনটি শাখায়
(ঘ) ছয়টি শাখায়।
৮২। নব্য ভারতীয় আর্যভাষার বিস্তার –
(ক) ৬০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে আজ পর্যন্ত
(খ) ৭০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে আজ পর্যন্ত
(গ) ৮০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে আজ পর্যন্ত
(ঘ) ৯০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে আজ পর্যন্ত।
৮৩। পূর্বী শাখা থেকে এসেছে –
(ক) ভোজপুরি-মৈথিলি-মগহী
(খ) অহমিয়া-ওড়িয়া-বাংলা
(গ) ওড়িয়া-মৈথিলি-মগহী
(ঘ) বাংলা-ওড়িয়া-মৈথিলি।
৮৪। বাংলাদেশের রাষ্ট্র ভাষা হল
(ক) ওড়িয়া
(খ) অহমিয়া
(গ) বাংলা
(ঘ) ইংরেজি।
৮৫। বাংলা ভাষার আনুমানিক বয়স –
(ক) দুশো বছর
(খ) দু-হাজার বছরেরও বেশি
(গ) হাজার বছরের কিছু বেশি
(ঘ) পাঁচশো বছরের কম।
৮৬। বৌদ্ধ বজ্রযানী ও নাথপন্থী সিদ্ধাচার্যরা যে কড়চা ও ছড়া- জাতীয় রচনা লিখেছিলেন তাতে –
(ক) বাংলা ভাষার পূর্বাভাস পাওয়া যায়
(খ) হিন্দি ভাষার পূর্বাভাস পাওয়া যায়
(গ) ওড়িয়া ভাষার পূর্বাভাস পাওয়া যায়
(ঘ) মৈথিলি ভাষার পূর্বাভাস পাওয়া যায়।
৮৭। মৈথিলি, হিন্দি, অসমিয়ার দাবি ছিল-
(ক) চর্যাপদের ভাষার উপর
(খ) বৌদ্ধ বজ্রযানী কড়চার উপর
(গ) নাথপন্থী সিদ্ধাচার্যদের রচিত ছড়ার উপর
(ঘ) কোনোটিই নয়।
৮৮। আধুনিক বাংলার সময়সীমা আনুমানিক
(ক) ১২৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৫০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত
(খ) ১৫০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৭৬০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত
(গ) ১৭৬০ খ্রিস্টাব্দ থেকে আজ পর্যন্ত
(ঘ) ১৭৭০ খ্রিস্টাব্দ থেকে আজ পর্যন্ত।
৮৯। বাংলা ভাষার জন্ম হয় কবে?
(ক) আনুমানিক ৮৩০ খ্রিস্টাব্দে
(খ) আনুমানিক ৮৪০ খ্রিস্টাব্দে
(গ) আনুমানিক ৮৭০ খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) আনুমানিক ৯০০ খ্রিস্টাব্দে।
৯০। বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে
(ক) সংস্কৃত থেকে
(খ) শৌরসেনী প্রাকৃত থেকে
(গ) পৈশাচী প্রাকৃত থেকে
(ঘ) মাগধী প্রাকৃত থেকে।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
৯১। প্রাচীন বাংলার সময়সীমা হল আনুমানিক
(ক) খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ থেকে ৬০০ খ্রিস্টাব্দ
(খ) ৯৫০ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ
(গ) ৯০০ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ
(ঘ) খ্রিস্টপূর্ব ৯৫০ থেকে ১৩৫০ খ্রিস্টাব্দ।
৯২। মধ্য বাংলার সময়সীমা আনুমানিক
(ক) ৯০০ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ
(খ) খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ থেকে ৯০০ খ্রিস্টাব্দ
(গ) ১৩৫০ থেকে ১৭৬০ খ্রিস্টাব্দ
(ঘ) ১৩৫০ থেকে ১৫০০ খ্রিস্টাব্দ।
৯৩। মধ্য বাংলাকে ভাষাতাত্ত্বিকেরা ভাগ করেছেন
(ক) চারটি উপস্তরে
(গ) দুটি উপস্তরে
(খ) তিনটি উপস্তরে
(ঘ) পাঁচটি উপস্তরে।
৯৪। আদি-মধ্য বাংলার বিস্তৃতিকাল-
(ক) ১৩৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৫০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত
(খ) ১২৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৫০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত
(গ) ১৪৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৫০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত
(ঘ) কোনোটিই নয়।
৯৫। অন্ত্য-মধ্য বাংলার সময়কাল হল
(ক) ১৫০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৭৬০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত
(খ) ১৫৫৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৭৬৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত
(গ) ১৫০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৭০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত
(ঘ) ১৫৫৩ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৭৫৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত।
৯৬। প্রাচীন বাংলার প্রধান নিদর্শন কোন্টি?
(ক) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
(গ) শ্রীরাম পাঁচালী
(খ) চর্যাপদ
(ঘ) শ্রীকৃষ্ণবিজয়।
৯৭। সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার অন্তর্ভুক্ত বৈদিক ভাষা বিবর্তিত হয়
(ক) একটি ধারায়
(খ) দুটি ধারায়
(গ) তিনটি ধারায়
(ঘ) চারটি ধারায়।
৯৮। মাগধী অপভ্রংশ থেকে অবহট্ঠ, তার থেকে জন্ম হয়েছে
(ক) বাংলা ভাষার
(খ) বর্মী ভাষার
(গ) ভোট-চীনীয় ভাষার
(ঘ) কোনোটিই নয়।
৯৯। মাগধী প্রাকৃত থেকে জন্ম হয় –
(ক) শৌরসেনী অপভ্রংশ অবহট্ট
(খ) পৈশাচী অপভ্রংশ অবহঠ
(গ) মহারাষ্ট্রীয় অপভ্রংশ অবহট্ট
(ঘ) মাগধী অপভ্রংশ অবহট্ট।
১০০। অর্ধমাগধী থেকে জন্ম হয় –
(ক) শৌরসেনী অপভ্রংশ অবহঠ
(খ) পৈশাচী অপভ্রংশ অবহট্ট
(গ) অর্ধমাগধী অপভ্রংশ অবহঠ
(ঘ) কোনোটিই নয়।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
১০১। পৈশাচী প্রাকৃক্ত থেকে জন্ম হয় –
(ক) শৌরসেনী অপভ্রংশ অবহঠ
(খ) পৈশাচী অপভ্রংশ অবহঠ
(গ) মহারাষ্ট্রী অপভ্রংশ অবহটঠ
(ঘ) মাগধী অপভ্রংশ অবহট্ঠ।
১০২। শৌরসেনী প্রাকৃত থেকে জন্ম হয়
(ক) পৈশাচী অপভ্রংশ অবহঠ
(খ) মাগধী অপভ্রংশ অবহট্ট
(গ) শৌরসেনী অপভ্রংশ অবহটঠ
(ঘ) মহারাষ্ট্রীয় অপভ্রংশ অবহঠ।
১০৩। ‘অমরকোষ’-এর টীকা রচনা করেন –
(ক) প্রেমানন্দ
(খ) সর্বার্থানন্দ
(গ) সর্বানন্দ
(ঘ) সর্বাঙ্গানন্দ।
১০৪। ‘অমরকোষ’-এর সর্বানন্দ রচিত টীকায় প্রাচীন বাংলার চিহ্ন রক্ষিত আছে
(ক) চারশোর বেশি প্রতিশব্দে
(খ) একশোর বেশি প্রতিশব্দে
(গ) দুশোর বেশি প্রতিশব্দে
(ঘ) তিনশোর বেশি প্রতিশব্দে।
১০৫। বিদগ্ধ মুখমন্ডল’ রচনা করেছেন-
(ক) প্রেমদাস
(খ) ধর্মদাস
(গ) আনন্দদাস
(ঘ) রঙ্গদাস।
১০৬। সেক শুভোদয়া’ লিখেছেন –
(ক) রামাই পণ্ডিত
(খ) শ্রীচৈতন্য
(গ) হলায়ুধ মিশ্র
(ঘ) রামানন্দ।
১০৭। ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ লিখেছেন
(ক) মালাধর বসু
(খ) কাশীরাম দাস
(গ) জয়ানন্দ
(ঘ) দিবাকর মিশ্র।
১০৮। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন বাংলা ভাষার কোন্ স্তরের নিদর্শন?
(ক) প্রাচীন বাংলা
(খ) আদি-মধ্য বাংলা
(গ) অন্ত্য-মধ্য বাংলা
(ঘ) আধুনিক বাংলা।
১০৯। অন্ত্য-মধ্য বাংলার সাহিত্যিক নিদর্শন হল –
(ক) মঙ্গলকাব্যধারা, অনুবাদ সাহিত্য, বৈয়ব পদাবলি, জীবনীকাব্য
(খ) অনুবাদ সাহিত্য, বৈয়ব পদাবলি, জীবনীকাব্য, মৈমনসিংহ গীতিকা
(গ) বৈয়ব পদাবলি, নাথ সাহিত্য, অনুবাদ সাহিত্য
(ঘ) শিবায়ন, চর্যাগীতি, বৈয়ব পদাবলি, জীবনীকাব্য।
১১০। ‘চৈতন্যভাগবত বাংলা ভাষার যে নিদর্শন
(ক) প্রাচীন বাংলা
(খ) আদি-মধ্য বাংলা
(গ) অন্ত্য-মধ্য বাংলা
(ঘ) আধুনিক বাংলা।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
১১১। ‘সংস্কৃত ব্যাকরণের একটু ইতস্তত করিয়া তাহাকে বাংলা ব্যাকরণ নাম দেওয়া হয়।’- উক্তিটি হল
(ক) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের
(খ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
(গ) সুকুমার সেনের
(ঘ) দীনেশচন্দ্র সেনের।
১১২। বাংলা ভাষার উদ্ভব –
(ক) শৌরসেনী অপভ্রংশ থেকে
(খ) মাগধী অপভ্রংশ থেকে
(গ) মহারাষ্ট্রীয় প্রাকৃত থেকে
(ঘ) সংস্কৃত থেকে।
১১৩। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার প্রাচীন মার্জিত সাহিত্যিক রূপ হল-
(ক) বৈদিক সাহিত্য
(গ) বাংলা সাহিত্য
(খ) মৈথিলি সাহিত্য
(ঘ) কোনোটিই নয়।
১১৪। প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষার অর্বাচীন মার্জিত সাহিত্যিক রূপটি হল-
(ক) বাংলা সাহিত্য
(খ) ধ্রুপদী সংস্কৃত
(গ) মৈথিলি সাহিত্য
(ঘ) লৌকিক সংস্কৃত।
১১৫। বৈদিক ভাষা সংস্কৃত, পালি ও প্রাকৃতে বিবর্তিত হয়েছে-এ কথা মনে করেন 一
(ক) সুকুমার সেন
(খ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
(গ) দীনেশচন্দ্র সেন
(ঘ) শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।
১১৬। সাহিত্যিক ভাষা হল-
(ক) পালি ও সংস্কৃত
(খ) সংস্কৃত ও প্রাকৃত
(গ) প্রাকৃত ও পালি
(ঘ) কোনোটিই নয়।
১১৭। ইন্দো-ইরানীয় ভাষাগোষ্ঠীর একটি শাখা হল –
(ক) দ্রাবিড়
(খ) ভারতীয় আর্য
(গ) অস্ট্রিক
(ঘ) কোনোটিই নয়।
১১৮। দরদ/দরদীয় আর্য যে ভাষাগোষ্ঠীর শাখা –
(ক) ভারতীয় আর্য
(খ) ইরানীয় আর্য
(গ) ইন্দো-ইরানীয়
(ঘ) প্রাকৃত।
১১৯। বৈদিক ভাষা বিভক্ত
(ক) তিন ভাগে
(খ) দুই ভাগে
(গ) চার ভাগে
(ঘ) পাঁচ ভাগে।
১২০। মধ্য ভারতীয় আর্যের তৃতীয় স্তরে পাঁচটি সাহিত্যিক প্রাকৃত থেকে উদ্ভূত অপভ্রংশ-অবহট্ট-এর সংখ্যা হল –
(ক) তিনটি
(খ) চারটি
(গ) পাঁচটি
(ঘ) ছয়টি।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ MCQ 1st Semester
১২১। বাংলা ভাষার সঙ্গে একমাত্র আর্যভাষারই সম্পর্ক আছে-এই মতের বিরোধিতা করেছেন
(ক) সুকুমার সেন
(খ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
(গ) অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
(ঘ) দীনেশচন্দ্র সেন।
১২২। ‘বাংলা ভাষার কুলজী’ ও ‘দ্রাবিড়’ প্রবন্ধ দুটি লিখেছেন –
(ক) দীনেশচন্দ্র সেন
(খ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
(গ) সুকুমার সেন
(ঘ) কোনোটিই নয়।
১২৩। বাংলা শব্দভান্ডারে থাকা অজস্র অনার্য শব্দকে আমরা বলি-
(ক) বিদেশি শব্দ
(গ) আগন্তুক শব্দ
(খ) দেশি শব্দ
(ঘ) কোনোটিই নয়।
১২৪। প্রাকৃত থেকে দীর্ঘ বিবর্তনের ফলে সৃষ্ট হয়
(ক) পালি ভাষা
(খ) বাংলা ভাষা
(গ) প্রাকৃত ভাষা
(ঘ) বঙ্গালি ভাষা।
১২৫। সংস্কৃত বাংলা ভাষার অতি-অতি-অতি-অতি-অতিবৃদ্ধ পিতামহী। – কথাটি কে বলেন?
(ক) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
(খ) সুকুমার সেন
(ঘ) ড. শহীদুল্লাহ।
১২৬। বাংলা ভাষা ‘অনার্য্য ভাষার ছাঁচে ঢালা আর্য্য ভাষা’- কথাটি বলেছেন-
(ক) সুকুমার সেন
(খ) দীনেশচন্দ্র সেন
(গ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
(ঘ) অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।
১২৭। মহারাষ্ট্রীয় প্রাকৃত থেকে জন্ম হয় –
(ক) শৌরসেনী অপভ্রংশ অবহঠ
(খ) পৈশাচী অপভ্রংশ অবহঠ
(গ) মাগধী অপভ্রংশ অবহট্ট
(ঘ) মহারাষ্ট্রী অপভ্রংশ অবহট্ট।
১২৮। অপভ্রংশ অবহঠের পরে আনুমানিক ৯০০ খ্রিস্টাব্দে এক-একটি অপভ্রংশ-অবহট্ট থেকে নব্য ভারতীয় আর্যভাষার সংখ্যা হয়-
(ক) এক
(গ) তিন
(খ) দুই
(ঘ) একাধিক।
আরও পড়ুন – বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো mcq 1st Semester