ভারতীয় দর্শন সম্প্রদায়গুলির শ্রেণিবিভাগ MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 11 দর্শন প্রথম সেমিস্টার | Eleven 1st Semester Philosophy 2nd Chapter MCQ | Varotiyo Darshana Samprodaygulir shrenibivag MCQ
১। ভারতীয় দর্শন হল-
(ক) আস্তিক দর্শন
(খ) নাস্তিক দর্শন
(গ) তত্ত্বদর্শন
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) তত্ত্বদর্শন
২। ভারতীয় দর্শন সম্প্রদায়ের বিভাজনের ভিত্তি হল-
(ক) উপনিষদ
(খ) বেদ
(গ) গীতা
(ঘ) রামায়ণ।
উত্তরঃ (খ) বেদ
৩। ভারতীয় দর্শনের বিভাগ হল-
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (ক) দুটি
৪। ভারতীয় দর্শনে মোট সম্প্রদায় হল-
(ক) তিনটি
(খ) চারটি
(গ) দশটি
(ঘ) নয়টি।
উত্তরঃ (ঘ) নয়টি
৫। আস্তিক ও নাস্তিক হিসেবে ভারতীয় দার্শনিক সম্প্রদায়গুলির সংখ্যা ক্রম হল-
(ক) ছয় ও তিন
(খ) তিন ও ছয়
(গ) সাত ও দুই
(ঘ) পাঁচ ও চার।
উত্তরঃ (ক) ছয় ও তিন
৬। আস্তিক কাদের বলা হয়?
(ক) যে সম্প্রদায় বেদকে প্রামাণ্য গ্রন্থ বলে মনে করে
(খ) যে সম্প্রদায় বেদকে প্রামাণ্য গ্রন্থ বলে মনে করে না
(গ) যারা বাইবেলকে একমাত্র ধর্মগ্রন্থ বলে মনে করে
(ঘ) যারা বেদ নিরপেক্ষ।
উত্তরঃ (ক) যে সম্প্রদায় বেদকে প্রামাণ্য গ্রন্থ বলে মনে করে
৭। বৈদিক বাক্যই একমাত্র প্রমাণ এ কথা যারা স্বীকার করেন তারা হলেন-
(ক) ঈশ্বরবাদী
(খ) অধ্যাত্মবাদী
(গ) আস্তিক সম্প্রদায়
(ঘ) নাস্তিক সম্প্রদায়।
উত্তরঃ (গ) আস্তিক সম্প্রদায়
৮। ভারতীয় দর্শনের আস্তিক সম্প্রদায়ের সংখ্যা হল-
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) ছয়টি
(ঘ) আটটি।
উত্তরঃ (গ) ছয়টি
৯। আস্তিক সম্প্রদায়ভুক্ত দর্শন হল-
(ক) ষড়দর্শন
(খ) চার্বাক দর্শন
(গ) জৈন দর্শন
(ঘ) বৌদ্ধ দর্শন।
উত্তরঃ (ক) ষড়দর্শন
১০। ভারতীয় দর্শনে আস্তিক দর্শন-
(ক) ঈশ্বরে বিশ্বাসী
(খ) ঈশ্বরে অবিশ্বাসী
(গ) বেদে বিশ্বাসী
(ঘ) বেদে অবিশ্বাসী।
উত্তরঃ (গ) বেদে বিশ্বাসী
১১। ষড়দর্শন হল-
(ক) চার্বাক, বৌদ্ধ, জৈন, সাংখ্য, যোগ, ন্যায়
(খ) ন্যায়, বৈশেষিক, সাংখ্য, বৌদ্ধ, যোগ, বেদান্ত
(গ) চার্বাক, ন্যায়, বৈশেষিক, সাংখ্য, যোগ, বেদান্ত
(ঘ) ন্যায়, বৈশেষিক, যোগ, মীমাংসা, বেদান্ত, সাংখ্য।
উত্তরঃ (ঘ) ন্যায়, বৈশেষিক, যোগ, মীমাংসা, বেদান্ত, সাংখ্য
১২। কোন্ দর্শন সম্প্রদায়টি ষড়দর্শনের অন্তর্ভুক্ত নয়?
(ক) বেদান্ত
(খ) মীমাংসা
(গ) বৌদ্ধ
(ঘ) যোগ।
উত্তরঃ (গ) বৌদ্ধ
১৩। কোন্ দর্শন সম্প্রদায়টি আস্তিক দর্শনের অন্তর্গত নয়?
(ক) সাংখ্য
(খ) জৈন
(গ) বেদান্ত
(ঘ) মীমাংসা।
উত্তরঃ (খ) জৈন
১৪। সাধারণ অর্থে যারা ঈশ্বর বিশ্বাসী নয় তারা –
(ক) আস্তিক
(খ) নাস্তিক
(গ) চরমপন্থী
(ঘ) নরমপন্থী।
উত্তরঃ (খ) নাস্তিক
১৫। সাধারণ অর্থে যারা ঈশ্বরে বিশ্বাস করে তাদের বলা হয়-
(ক) সাধক
(খ) আস্তিক
(গ) নাস্তিক
(ঘ) মধ্যপন্থী।
উত্তরঃ (খ) আস্তিক
১৬। ভারতীয় দর্শনে নাস্তিক দর্শন-
(ক) বেদে অবিশ্বাসী
(খ) ঈশ্বরে অবিশ্বাসী
(গ) কোনো কিছুর অস্তিত্বে অবিশ্বাসী
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) বেদে অবিশ্বাসী
১৭। বেদবিরোধী দর্শনকে কী বলে?
(ক) নাস্তিক দর্শন
(খ) আস্তিক দর্শন
(গ) বেদান্ত দর্শন
(ঘ) বৈয়ব দর্শন।
উত্তরঃ (ক) নাস্তিক দর্শন
১৮। ভারতীয় দর্শনে নাস্তিক দর্শনের সংখ্যা হল-
(ক) পাঁচটি
(খ) ছয়টি
(গ) চারটি
(ঘ) তিনটি।
উত্তরঃ (ঘ) তিনটি
১৯। একটি বেদবিরোধী দর্শন হল-
(ক) ন্যায়
(খ) বৈশেষিক
(গ) সাংখ্য
(ঘ) বৌদ্ধ।
উত্তরঃ (ঘ) বৌদ্ধ
২০। এদের মধ্যে নাস্তিক সম্প্রদায়টি হল-
(ক) ন্যায়
(খ) বৈশেষিক
(গ) সাংখ্য
(ঘ) বৌদ্ধ।
উত্তরঃ (ঘ) বৌদ্ধ
২১। ভারতীয় দর্শনে নরমপন্থী নাস্তিক সম্প্রদায় কয়টি?
(ক) ২টি
(খ) ৪টি
(গ) ৬টি
(ঘ) তিনটি।
উত্তরঃ (ক) ২টি
২২। আস্তিক দর্শনগুলির বিকাশ হয়-
(ক) ঈশ্বরকে কেন্দ্র করে
(খ) বেদ ও উপনিষদকে কেন্দ্র করে
(গ) বেদে অবিশ্বাসকে কেন্দ্র করে
(ঘ) ঈশ্বরে অবিশ্বাসকে কেন্দ্র করে।
উত্তরঃ (খ) বেদ ও উপনিষদকে কেন্দ্র করে
২৩। ভারতীয় দর্শনের উৎস হিসেবে ঘোষণা করা হয়-
(ক) ধর্মকে
(খ) উপনিষদকে
(গ) মোক্ষকে
(ঘ) কর্মকে।
উত্তরঃ (খ) উপনিষদকে
২৪। বেদের বিভাগ করেছেন-
(ক) ব্যাসদেব
(খ) মহর্ষি গৌতম
(গ) পতঞ্জলি
(ঘ) শঙ্করাচার্য।
উত্তরঃ (ক) ব্যাসদেব
২৫। ব্যাসদেবের অপর নাম-
(ক) গৌতম
(খ) পতঞ্জলি
(গ) কণাদ
(ঘ) বেদব্যাস।
উত্তরঃ (ঘ) বেদব্যাস
২৬। বেদ কয়টি?
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (গ) চারটি
২৭। বেদের অংশ নয়-
(ক) উপনিষদ
(খ) আরণ্যক
(গ) সাম
(ঘ) ব্রাহ্মণ।
উত্তরঃ (গ) সাম
২৮। এদের মধ্যে কোন্টি বেদের অংশ নয়?
(ক) সংহিতা
(খ) উপনিষদ
(গ) যজুঃ
(ঘ) আরণ্যক।
উত্তরঃ (গ) যজুঃ
২৯। এদের মধ্যে কোন্টি বেদ নয়?
(ক) ঋগ্
(খ) সাম
(গ) উপনিষদ
(ঘ) অথর্ব।
উত্তরঃ (গ) উপনিষদ
৩০। বেদের কোন্ অংশে যাগযজ্ঞের নিয়মাবলি লিপিবদ্ধ আছে?
(ক) সংহিতা
(খ) ব্রাহ্মণ
(গ) উপনিষদ
(ঘ) আরণ্যক।
উত্তরঃ (খ) ব্রাহ্মণ
৩১। বেদের মন্ত্র ও ব্রাহ্মণ অংশকে কী বলা হয়?
(ক) জ্ঞানকান্ড
(খ) কর্মকান্ড
(গ) যজ্ঞকান্ড
(ঘ) ধর্মকান্ড।
উত্তরঃ (খ) কর্মকান্ড
৩২। বেদের প্রথম অংশের নাম-
(ক) সংহিতা
(খ) ব্রাহ্মণ
(গ) আরণ্যক
(ঘ) উপনিষদ।
উত্তরঃ (ক) সংহিতা
৩৩। বেদের শেষ অংশের নাম-
(ক) সংহিতা
(খ) ব্রাহ্মণ
(গ) আরণ্যক
(ঘ) উপনিষদ।
উত্তরঃ (ঘ) উপনিষদ
৩৪। বেদের অন্তর্নিহিত দার্শনিক তত্ত্বকে কোথায় প্রকাশ করা হয়?
(ক) সংহিতায়
(খ) ব্রাহ্মণে
(গ) উপনিষদে
(ঘ) আরণ্যকে।
উত্তরঃ (গ) উপনিষদে
৩৫। ‘উপনিষদ’ শব্দটিকে বিশ্লেষণ করলে হয়-
(ক) উপ + ণ+ √ সদ + কিপ
(খ) উপ + নি + সদ্ + ক্বিপ্
(গ) উপ + নি + সদ + ক্বিপ্
(ঘ) উপ + নি + বিদ্ + ক্বিপ্।
উত্তরঃ (খ) উপ + নি + সদ্ + ক্বিপ্
৩৬। উপনিষদের অপর নাম কী?
(ক) বেদাঙ্গ
(খ) বেদান্ত
(গ) বেদ
(ঘ) ছান্দোগ্য।
উত্তরঃ (খ) বেদান্ত
৩৭। ‘উপনিষদ’ শব্দের অর্থ হল-
(ক) ‘ব্রাহ্মণ’ অংশ সম্পর্কে জানা
(খ) ব্রহ্মজ্ঞান লাভ করা
(গ) মোক্ষ প্রাপ্তি হওয়া
(ঘ) ব্রহ্মজ্ঞানের জন্য গুরুর কাছে নিবিষ্টচিত্তে বসা।
উত্তরঃ (ঘ) ব্রহ্মজ্ঞানের জন্য গুরুর কাছে নিবিষ্টচিত্তে বসা
৩৮। প্রধান উপনিষদের সংখ্যা-
(ক) সাতটি
(খ) দশটি
(গ) বারোটি
(ঘ) পনেরোটি
উত্তরঃ (গ) বারোটি
৩৯। উপনিষদকে বলা হয়-
(ক) জ্ঞানকাণ্ড
(খ) কর্মকাণ্ড
(গ) উত্তরাকান্ড
(ঘ) অযোধ্যাকাণ্ড।
উত্তরঃ (ক) জ্ঞানকাণ্ড
৪০। বেদাঙ্গ কয়টি?
(ক) চারটি
(খ) ছয়টি
(গ) আটটি
(ঘ) বারোটি।
উত্তরঃ (খ) ছয়টি
৪১। বেদাঙ্গগুলি-
(ক) বেদের অন্তর্ভুক্ত
(খ) বেদের অন্তর্ভুক্ত নয়
(গ) বেদান্তের অন্তর্ভুক্ত
(ঘ) উপনিষদের অন্তর্ভুক্ত।
উত্তরঃ (খ) বেদের অন্তর্ভুক্ত নয়
৪২। আস্তিক দর্শন-
(ক) বৈদিক
(খ) অ-বৈদিক
(গ) বেদবাহ্য
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) বৈদিক
৪৩। নাস্তিক দর্শন-
(ক) বৈদিক
(খ) অ-বৈদিক
(গ) বেদানুরূপ
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) অ-বৈদিক
৪৪। বেদানুগত দর্শন-
(ক) বেদকে সরাসরিভাবে প্রামাণ্য বলে স্বীকার করে
(খ) বেদকে সরাসরিভাবে প্রামাণ্য বলে স্বীকার করে না
(গ) বেদের উপর সাক্ষাৎভাবে প্রতিষ্ঠিত নয়
(ঘ) বেদের অন্তর্ভুক্ত নয়।
উত্তরঃ (ক) বেদকে সরাসরিভাবে প্রামাণ্য বলে স্বীকার করে
৪৫। যারা বেদের উপর সাক্ষাৎভাবে প্রতিষ্ঠিত নয় তারা হলেন-
(ক) বেদস্বতন্ত্র
(খ) বেদানুগত
(গ) অ-বৈদিক
(ঘ) বেদবাহ্য।
উত্তরঃ (ক) বেদস্বতন্ত্র
৪৬। একটি বেদবিরোধী দর্শন হল-
(ক) ন্যায়
(খ) অদ্বৈত বেদান্ত
(গ) জৈন
(ঘ) বৈশেষিক।
উত্তরঃ (গ) জৈন
৪৭। বেদস্বতন্ত্র আস্তিক দর্শন কয়টি?
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) পাঁচটি
(ঘ) চারটি।
উত্তরঃ (ঘ) চারটি
৪৮। প্রত্যক্ষভাবে বেদের উপর প্রতিষ্ঠিত-
(ক) বেদান্ত দর্শন
(খ) ন্যায় দর্শন
(গ) চার্বাক দর্শন
(ঘ) জৈন দর্শন।
উত্তরঃ (ক) বেদান্ত দর্শন
৪৯। বেদস্বতন্ত্র দর্শন-
(ক) মীমাংসা, সাংখ্য ও যোগ
(খ) সাংখ্য, যোগ, মীমাংসা ও বেদান্ত
(গ) ন্যায়, সাংখ্য, যোগ, বৈশেষিক ও বেদান্ত
(ঘ) সাংখ্য, যোগ, ন্যায় ও বৈশেষিক।
উত্তরঃ (ঘ) সাংখ্য, যোগ, ন্যায় ও বৈশেষিক
৫০। বেদানুগত দর্শন নয়-
(ক) যোগ
(খ) মীমাংসা
(গ) বেদান্ত
(ঘ) সবকটি ঠিক।
উত্তরঃ (ক) যোগ
৫১। সাংখ্য দর্শন-
(ক) বেদস্বতন্ত্র আস্তিক দর্শন
(খ) বেদানুগত আস্তিক দর্শন
(গ) বেদস্বতন্ত্র নাস্তিক দর্শন
(ঘ) বেদানুগত নাস্তিক দর্শন।
উত্তরঃ (ক) বেদস্বতন্ত্র আস্তিক দর্শন
৫২। সাংখ্য দর্শন-
(ক) প্রাচীনতম দর্শন
(খ) নবীনতম দর্শন
(গ) আধুনিক দর্শন
(ঘ) বেদানুগত দর্শন।
উত্তরঃ (ক) প্রাচীনতম দর্শন
৫৩। সাংখ্য দর্শনের প্রতিষ্ঠাতা হলেন-
(ক) মহর্ষি গৌতম
(খ) মহর্ষি জৈমিনি
(গ) মহর্ষি কপিল
(ঘ) আচার্য শঙ্কর।
উত্তরঃ (গ) মহর্ষি কপিল
৫৪। সাংখ্য দর্শনের প্রধান গ্রন্থ-
(ক) সাংখ্যসূত্র
(খ) সাংখ্যপ্রবচনসূত্র
(গ) সাংখ্যকারিকা
(ঘ) সাংখ্যসার।
উত্তরঃ (ক) সাংখ্যসূত্র
৫৫। সাংখ্য দর্শনের প্রধান ভাষ্যকার
(ক) কণাদ
(খ) কপিল মুনি
(গ) বাচস্পতি মিশ্র
(ঘ) ঈশ্বরকৃয়
উত্তরঃ (গ) বাচস্পতি মিশ্র
৫৬। ‘সাংখ্যকারিকা’ গ্রন্থটি কার রচনা?
(ক) মহর্ষি কপিল
(খ) মহর্ষি বেদব্যাস
(গ) ঈশ্বরকৃষ্ণ
(ঘ) গঙ্গেশ।
উত্তরঃ (গ) ঈশ্বরকৃষ্ণ
৫৭। আস্তিক শব্দের প্রচলিত অর্থে ‘আস্তিক দর্শন’ বলা যায় না যে দার্শনিক সম্প্রদায়কে তা হল-
(ক) সাংখ্য
(খ) ন্যায়
(গ) যোগ
(ঘ) বেদান্ত।
উত্তরঃ (ক) সাংখ্য
৫৮। এদের মধ্যে নিরীশ্বরবাদী আস্তিক দর্শনটি হল-
(ক) সাংখ্য
(খ) যোগ
(গ) ন্যায়
(ঘ) বেদান্ত।
উত্তরঃ (ক) সাংখ্য
৫৯। কোন্ দর্শন দ্বৈতবাদী?
(ক) যোগ দর্শন
(খ) সাংখ্য দর্শন
(গ) মীমাংসা দর্শন
(ঘ) বেদান্ত দর্শন।
উত্তরঃ (খ) সাংখ্য দর্শন
৬০। সাংখ্যকে দ্বৈতবাদী বলা হয় কারণ তারা জগতের যে দুটি মূলতত্ত্বকে স্বীকার করেছেন সেগুলি হল-
(ক) বেদ ও উপনিষদ
(খ) ঈশ্বর ও আত্মা
(গ) জড়জগৎ ও জীবজগৎ
(ঘ) প্রকৃতি ও পুরুষ।
উত্তরঃ (ঘ) প্রকৃতি ও পুরুষ
৬১। পুরুষ ও প্রকৃতির মধ্যে পার্থক্য হল-
(ক) পুরুষ অচেতন ও প্রকৃতি চেতন
(খ) পুরুষ সচেতন ও প্রকৃতি চেতন
(গ) প্রকৃতি সচেতন ও পুরুষ অচেতন
(ঘ) পুরুষ সচেতন ও প্রকৃতি অচেতন।
উত্তরঃ (ঘ) পুরুষ সচেতন ও প্রকৃতি অচেতন
৬২। কোন্ ভারতীয় দর্শনে পুরুষ ও প্রকৃতি দুটি মূলতত্ত্ব হিসেবে স্বীকৃত?
(ক) সাংখ্য
(খ) ন্যায়
(গ) মীমাংসা
(ঘ) বেদান্ত।
উত্তরঃ (ক) সাংখ্য
৬৩। সাংখ্য দর্শনে পুরুষ হল-
(ক) নিত্য, শুদ্ধ ও মুক্তচৈতন্যস্বরূপ
(খ) অনিত্য, শুদ্ধ ও মুক্তচৈতন্যস্বরূপ
(গ) অনিত্য, অশুদ্ধ ও মুক্তচৈতন্যস্বরূপ
(ঘ) অনিত্য, শুদ্ধ ও বন্ধনচৈতন্যস্বরূপ।
উত্তরঃ (ক) নিত্য, শুদ্ধ ও মুক্তচৈতন্যস্বরূপ
৬৪। প্রকৃতি হল-
(ক) জগতের নিমিত্ত কারণ
(খ) জগতের আকারগত কারণ
(গ) জগতের উপাদান কারণ
(ঘ) জগতের উপাদান কারণ নয়।
উত্তরঃ (গ) জগতের উপাদান কারণ
৬৫। প্রকৃতি-
(ক) প্রসবধর্মী ও ত্রিগুণাত্মিকা
(খ) বহু ও নির্গুণ
(গ) অপরিণামী ও সচেতন
(ঘ) মুক্ত ও নিত্যচৈতন্যস্বরূপ।
উত্তরঃ (ক) প্রসবধর্মী ও ত্রিগুণাত্মিকা
৬৬। ত্রিগুণের সাম্যাবস্থা হল-
(ক) প্রকৃতি
(খ) পুরুষ
(গ) আত্মা
(ঘ) ঈশ্বর।
উত্তরঃ (ক) প্রকৃতি
৬৭। ত্রিগুণ হল-
(ক) সম্যক জ্ঞান, সম্যক চরিত্র ও সম্যক সমাধি
(খ) সত্ত্ব, রজো ও তমো
(গ) কায়িক, বাচিক ও মানসিক
(ঘ) অবিদ্যা, অস্মিতা ও রাগ।
উত্তরঃ (খ) সত্ত্ব, রজো ও তমো
৬৮। সত্ত্বগুণের বৈশিষ্ট্য হল-
(ক) চঞ্চলতা, মানসিকতা ও লঘুতা
(খ) সুখ উৎপাদক, লঘুতা ও প্রকাশক
(গ) দুঃখ উৎপাদক, লঘুতা ও অপ্রকাশক
(ঘ) সুখ উৎপাদক, গুরু ও জড়তা।
উত্তরঃ (খ) সুখ উৎপাদক, লঘুতা ও প্রকাশক
৬৯। রজোগুণের বৈশিষ্ট্য হল-
(ক) দুঃখ উৎপাদক ও চঞ্চলতা
(খ) লঘুতা ও প্রকাশক
(গ) নিস্পৃহতা ও জড়তা
(ঘ) তামসিক ও আলস্য উৎপাদক।
উত্তরঃ (ক) দুঃখ উৎপাদক ও চঞ্চলতা
৭০। তমোগুণের প্রকাশ-
(ক) সন্তোষ ও সুখদায়ক
(খ) লঘু ও সুখদায়ক
(গ) ভারী ও আলস্য
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) ভারী ও আলস্য
৭১। মোহের কারণ-
(ক) সত্ত্ব গুণ
(খ) রজো গুণ
(গ) তমো গুণ
(ঘ) সুখ গুণ।
উত্তরঃ (গ) তমো গুণ
৭২। পুরুষ বলতে বোঝায়-
(ক) ঋষি
(খ) নির্বাণ প্রাপ্ত ব্যক্তি
(গ) পুণ্যার্থী
(ঘ) সচেতন আত্মা।
উত্তরঃ (ঘ) সচেতন আত্মা
৭৩। সাংখ্য দর্শনে মোট স্বীকৃত তত্ত্ব-
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) চব্বিশটি
(ঘ) পঁচিশটি।
উত্তরঃ (ঘ) পঁচিশটি
৭৪। সৎকার্যবাদী দর্শন হল-
(ক) সাংখ্য
(খ) ন্যায়
(গ) মীমাংসা
(ঘ) বৌদ্ধ।
উত্তরঃ (ক) সাংখ্য
৭৫। সৎকার্যবাদ অনুসারে-
(ক) কার্য কারণে সৎ থাকে
(খ) কার্য কারণে অসৎ থাকে
(গ) কার্য কারণে সৎ ও অসৎ কিছুই থাকে না
(ঘ) কার্য কারণে বর্তমান থাকে না।
উত্তরঃ (ক) কার্য কারণে সৎ থাকে
৭৬। সাংখ্যরা কয়টি প্রমাণ স্বীকার করেছেন?
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (খ) তিনটি
৭৭। সাংখ্যরা কোন্ প্রমাণ স্বীকার করেননি?
(ক) প্রত্যক্ষ
(খ) অনুমান
(গ) শব্দ
(ঘ) উপমান।
উত্তরঃ (ঘ) উপমান
৭৮। সাংখ্য মতে দুঃখ-
(ক) দ্বিবিধ
(খ) ত্রিবিধ
(গ) চতুর্বিধ
(ঘ) বহু।
উত্তরঃ (খ) ত্রিবিধ
৭৯। ত্রিবিধ দুঃখ হল-
(ক) আধ্যাত্মিক, আধিভৌতিক ও আধিদৈবিক
(খ) আধ্যাত্মিক, আধিভৌতিক ও সামাজিক
(গ) আধিভৌতিক, দৈবিক ও শারীরিক
(ঘ) আধ্যাত্মিক, ভৌতিক ও দৈবিক।
উত্তরঃ (ক) আধ্যাত্মিক, আধিভৌতিক ও আধিদৈবিক
৮০। সাংখ্যরা –
(ক) কর্মবাদে বিশ্বাসী নয়
(খ) কর্মবাদে বিশ্বাসী
(গ) অকর্মবাদে বিশ্বাসী
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) কর্মবাদে বিশ্বাসী
৮১। মুক্তিকে কৈবল্য বলা হয়-
(ক) ন্যায়শাস্ত্রে
(খ) যোগশাস্ত্রে
(গ) সাংখ্য দর্শনে
(ঘ) বৌদ্ধ দর্শনে।
উত্তরঃ (গ) সাংখ্য দর্শনে
৮২। সাংখ্যরা কত প্রকার মুক্তি স্বীকার করেছেন?
(ক) এক
(খ) দুই
(গ) তিন
(ঘ) চার।
উত্তরঃ (খ) দুই
৮৩। দুই প্রকার মুক্তি হল-
(ক) সাযুজ্যমুক্তি ও সালোক্যমুক্তি
(খ) জীবন্মুক্তি ও সাযুজ্যমুক্তি
(গ) জীবন্মুক্তি ও বিদেহমুক্তি
(ঘ) বিদেহমুক্তি ও সালোক্যমুক্তি।
উত্তরঃ (গ) জীবন্মুক্তি ও বিদেহমুক্তি
৮৪। সাংখ্য দর্শনে কাকে প্রসবধর্মী বলা হয়?
(ক) পুরুষ
(খ) প্রকৃতি
(গ) ঈশ্বর
(ঘ) আত্মা।
উত্তরঃ (খ) প্রকৃতি
৮৫। কোন্ আস্তিক দর্শন বেদে বিশ্বাসী হয়েও সাক্ষাৎভাবে বেদের উপর প্রতিষ্ঠিত নয়?
(ক) মীমাংসা
(খ) বেদান্ত
(গ) যোগ
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) যোগ
৮৬। যোগ দর্শন অন্য কী নামে পরিচিত?
(ক) প্রচ্ছন্ন সাংখ্য
(খ) যুক্ত সাংখ্য
(গ) সেশ্বর সাংখ্য
(ঘ) নিরীশ্বর সাংখ্য।
উত্তরঃ (গ) সেশ্বর সাংখ্য
৮৭। যোগ দর্শনের প্রতিষ্ঠাতা কে?
(ক) মহর্ষি কপিল
(খ) মহর্ষি কণাদ
(গ) মহর্ষি পতঞ্জলি
(ঘ) মহর্ষি গৌতম।
উত্তরঃ (গ) মহর্ষি পতঞ্জলি
৮৮। ‘পাতঞ্জল দর্শন’ কোন্ দর্শনকে বলা হয়?
(ক) সাংখ্য দর্শন
(খ) যোগ দর্শন
(গ) মীমাংসা দর্শন
(ঘ) বেদান্ত দর্শন।
উত্তরঃ (খ) যোগ দর্শন
৮৯। যোগ দর্শনের প্রধান গ্রন্থ কী?
(ক) যোগসূত্র
(খ) সাংখ্যসূত্র
(গ) ব্রহ্মসূত্র
(ঘ) যোগবার্তিক।
উত্তরঃ (ক) যোগসূত্র
৯০। যোগসূত্র-এর রচয়িতা কে?
(ক) মহর্ষি কণাদ
(খ) মহর্ষি পতঞ্জলি
(গ) মহর্ষি গৌতম
(ঘ) মহর্ষি কপিল।
উত্তরঃ (খ) মহর্ষি পতঞ্জলি
৯১। যোগ দর্শনের প্রধান ভাষ্যকার হলেন-
(ক) বেদব্যাস
(খ) বাচস্পতি মিশ্র
(গ) বাদরায়ণ
(ঘ) শবরস্বামী।
উত্তরঃ (ক) বেদব্যাস
৯২। বেদব্যাস রচিত ভাষ্যগ্রন্থ কোন্টি?
(ক) তত্ত্ববৈশারদী
(খ) যোগবার্তিক
(গ) ব্যাসভাষ্য
(ঘ) শারীরক ভাষ্য।
উত্তরঃ (গ) ব্যাসভাষ্য
৯৩। যোগ দর্শনের সঙ্গে মিল লক্ষ করা যায় ভারতীয় কোন্ দর্শনের?
(ক) সাংখ্য
(খ) ন্যায়
(গ) বৈশেষিক
(ঘ) বেদান্ত।
উত্তরঃ (ক) সাংখ্য
৯৪। যোগ দর্শন কোন্ দর্শনের সমানতন্ত্র?
(ক) জৈন দর্শন
(খ) বৌদ্ধ দর্শন
(গ) ন্যায় দর্শন
(ঘ) সাংখ্য দর্শন।
উত্তরঃ (ঘ) সাংখ্য দর্শন
৯৫। যোগ দর্শন অনুযায়ী প্রমেয় পদার্থের সংখ্যা হল –
(ক) ২৫টি
(খ) ৪টি
(গ) ১টি
(ঘ) ৭টি।
উত্তরঃ (ক) ২৫টি
৯৬। যোগ দর্শনের লক্ষ্য হল-
(ক) শারীরিক দুঃখের নিবৃত্তি
(খ) রোগের নিবৃত্তি
(গ) চিত্ত বা মনের চাঞ্চল্য নিবৃত্তি
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) চিত্ত বা মনের চাঞ্চল্য নিবৃত্তি ✓
৯৭। চিত্তবৃত্তি নিরোধ কোন্ দর্শনের লক্ষ্য?
(ক) সাংখ্য
(খ) বৌদ্ধ
(গ) জৈন
(ঘ) যোগ।
উত্তরঃ (ঘ) যোগ ✓
৯৮। যোগসাধনা কোন্ দর্শনের উদ্দেশ্য?
(ক) সাংখ্য
(খ) বৌদ্ধ
(গ) বেদান্ত
(ঘ) যোগ।
উত্তরঃ (ঘ) যোগ ✓
৯৯। যোগসাধনার কয়টি স্তর?
(ক) পাঁচটি
(খ) সাতটি
(গ) দশটি
(ঘ) আটটি।
উত্তরঃ (ঘ) আটটি ✓
১০০। অষ্টযোগাঙ্গ কোন্ দর্শনে স্বীকৃত?
(ক) যোগ
(খ) সাংখ্য
(গ) বৌদ্ধ
(ঘ) জৈন।
উত্তরঃ (ক) যোগ ✓
১০১। যোগাঙ্গ কী?
(ক) অষ্টাঙ্গিক মার্গ
(খ) অষ্টাঙ্গ যোগ
(গ) পঞ্চযোগ
(ঘ) পঞ্চবিংশতিতত্ত্ব।
উত্তরঃ (খ) অষ্টাঙ্গ যোগ ✓
১০২। অষ্টযোগাঙ্গের অন্তর্গত নয়-
(ক) যম
(খ) নিয়ম
(গ) আসন
(ঘ) অবিদ্যা।
উত্তরঃ (ঘ) অবিদ্যা ✓
১০৩। পতঞ্জলির মতে যোগ কী?
(ক) চিত্তবৃত্তি নিরোধ
(খ) চিত্তবৃত্তির বিকার
(গ) চিত্তের প্রতিবিম্ব
(ঘ) সবকটি ঠিক।
উত্তরঃ (ক) চিত্তবৃত্তি নিরোধ ✓
১০৪। যোগ মতে পঞ্চক্লেশ কী?
(ক) ক্লেশ, কর্ম, যোগ, বিপাক, অবিদ্যা
(খ) অবিদ্যা, অস্মিতা, রাগ, দ্বেষ, অভিনিবেশ
(গ) যম, নিয়ম, আসন, ধ্যান, প্রাণায়াম
(ঘ) প্রত্যাহার, প্রাণায়াম, অভিনিবেশ, অবিদ্যা, দ্বেষ।
উত্তরঃ (খ) অবিদ্যা, অস্মিতা, রাগ, দ্বেষ, অভিনিবেশ ✓
১০৫। পঞ্জনিয়ম কী কী?
(ক) অবিদ্যা, অস্মিতা, শৌধ, সন্তোষ, তপঃ
(খ) ঈশ্বর-প্রণিধান, স্বাধ্যায়, দ্বেষ, অভিনিবেশ, তপঃ
(গ) শৌচ, সন্তোষ, তপঃ, স্বাধ্যায়, ঈশ্বর-প্রণিধান
(ঘ) শৌচ, সন্তোষ, তপঃ, একাগ্র, নিরুদ্ধ।
উত্তরঃ (গ) শৌচ, সন্তোষ, তপঃ, স্বাধ্যায়, ঈশ্বর-প্রণিধান ✓
১০৬। সাংখ্য পঞ্চবিংশতিতত্ত্ব যোগ দর্শনে-
(ক) স্বীকৃত
(খ) স্বীকৃত নয়
(গ) বিশ্বাসী নয়
(ঘ) বলা যায় না।
উত্তরঃ (ক) স্বীকৃত ✓
১০৭। পঞ্চবিংশতিতত্ত্ব ছাড়াও যোগ দর্শনে অতিরিক্ত যে তত্ত্ব স্বীকৃত তা হল-
(ক) আত্মা
(খ) ঈশ্বর
(গ) জড়জগৎ
(ঘ) জীবজগৎ।
উত্তরঃ (খ) ঈশ্বর ✓
১০৮। যোগ দর্শনের মতে মুক্তি হল-
(ক) বিবেকজ্ঞান
(খ) আত্মসাক্ষাৎ
(গ) ধর্মজ্ঞান
(ঘ) ব্রহ্মজ্ঞান।
উত্তরঃ (গ) ধর্মজ্ঞান ✓
১০৯। যোগ দর্শনে কয়টি প্রমাণ স্বীকৃত?
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (খ) তিনটি ✓
১১০। প্রত্যক্ষ, অনুমান, শব্দ প্রমাণ স্বীকৃত-
(ক) চার্বাক দর্শনে
(খ) বৌদ্ধ দর্শনে
(গ) ন্যায় দর্শনে
(ঘ) যোগ দর্শনে।
উত্তরঃ (ঘ) যোগ দর্শনে ✓
১১১। যোগ দর্শনে কোন্ প্রমাণ স্বীকৃত নয়?
(ক) প্রত্যক্ষ
(খ) অনুমান
(গ) শব্দ
(ঘ) অনুপলব্ধি।
উত্তরঃ (ঘ) অনুপলব্ধি ✓
১১২। বেদে এবং ঈশ্বরে বিশ্বাসী আস্তিক দার্শনিক সম্প্রদায়টি হল-
(ক) সাংখ্য
(খ) মীমাংসা
(গ) ন্যায়
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) ন্যায় ✓
১১৩। আস্তিক হয়েও সম্পূর্ণভাবে বেদনির্ভর নয়-
(ক) চার্বাক দর্শন
(খ) ন্যায় দর্শন
(গ) বেদান্ত দর্শন
(ঘ) মীমাংসা দর্শন।
উত্তরঃ (খ) ন্যায় দর্শন ✓
১১৪। ন্যায় দর্শনের প্রতিষ্ঠাতা হলেন-
(ক) মহর্ষি গৌতম
(খ) মহর্ষি জৈমিনি
(গ) মহর্ষি কপিল
(ঘ) আচার্য শঙ্কর।
উত্তরঃ (ক) মহর্ষি গৌতম ✓
১১৫। ন্যায়সূত্র গ্রন্থের রচয়িতা হলেন-
(ক) মহর্ষি গৌতম
(খ) মহর্ষি কপিল
(গ) গঙ্গেশ উপাধ্যায়
(ঘ) কুমারিল ভট্ট।
উত্তরঃ (ক) মহর্ষি গৌতম ✓
১১৬। কোন্ দর্শনকে অক্ষপাদ দর্শন বলা হয়?
(ক) যোগ দর্শন
(খ) ন্যায় দর্শন
(গ) মীমাংসা দর্শন
(ঘ) বেদান্ত দর্শন।
উত্তরঃ (খ) ন্যায় দর্শন ✓
১১৭। অক্ষপাদ নামে পরিচিত-
(ক) মহর্ষি গৌতম
(খ) মহর্ষি কপিল
(গ) মহর্ষি কণাদ
(ঘ) উদয়ন।
উত্তরঃ (ক) মহর্ষি গৌতম ✓
১১৮। ন্যায় দর্শনের প্রধান (আদি) গ্রন্থ হল-
(ক) ন্যায়ভাষ্য
(খ) ন্যায়সূত্র
(গ) সাংখ্যসূত্র
(ঘ) ন্যায়বার্তিক।
উত্তরঃ (খ) ন্যায়সূত্র ✓
১১৯। স্বতন্ত্রপন্থী আস্তিক দর্শন হল-
(ক) মীমাংসা দর্শন
(খ) বৈশেষিক দর্শন
(গ) বেদান্ত দর্শন
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ঘ) কোনোটিই নয় ✓
১২০। ন্যায় দর্শনের প্রধান ভাষ্যকার কে?
(ক) উদয়ন
(খ) বাৎস্যায়ন
(গ) বাদরায়ণ
(ঘ) গঙ্গেশ উপাধ্যায়।
উত্তরঃ (খ) বাৎস্যায়ন ✓
১২১। ‘ন্যায়ভাষ্য’ কার লেখা?
(ক) বাচস্পতি মিশ্র
(খ) অন্নংভট্ট
(গ) উদয়ন
(ঘ) বাৎস্যায়ন।
উত্তরঃ (ঘ) বাৎস্যায়ন ✓
১২২। ন্যায় দর্শন-
(ক) বেদানুগত
(খ) বেদস্বতন্ত্র
(গ) বেদবিরোধী
(ঘ) অ-বৈদিক।
উত্তরঃ (খ) বেদস্বতন্ত্র ✓
১২৩। কোন্ দর্শনকে প্রমাণশাস্ত্র বলা হয়?
(ক) যোগ
(খ) ন্যায়
(গ) সাংখ্য
(ঘ) মীমাংসা।
উত্তরঃ (খ) ন্যায় ✓
১২৪। ন্যায় দর্শনকে কেন ন্যায়শাস্ত্র বলা হয়?
(ক) সাধনা সম্পর্কে আলোচনা করা হয় বলে
(খ) কর্ম সম্পর্কে আলোচনা করা হয় বলে
(গ) নীতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয় বলে
(ঘ) ন্যায় সম্পর্কে আলোচনা করা হয় বলে।
উত্তরঃ (ঘ) ন্যায় সম্পর্কে আলোচনা করা হয় বলে ✓
১২৫। ন্যায় দর্শনকে বস্তুবাদী দর্শন বলা হয় কারণ-
(ক) এই দর্শনে বস্তুর জ্ঞাননিরপেক্ষ সত্তা স্বীকার্য নয়
(খ) এই দর্শনে বস্তুর জ্ঞাননিরপেক্ষ সত্তা স্বীকার্য
(গ) এই দর্শনে কেবলমাত্র মনের অস্তিত্ব স্বীকার করা হয়
(ঘ) এই দর্শনে ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকার করা হয়।
উত্তরঃ (খ) এই দর্শনে বস্তুর জ্ঞাননিরপেক্ষ সত্তা স্বীকার্য ✓
১২৬। ন্যায় দর্শনের প্রধান কয়টি শাখা?
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) ছয়টি।
উত্তরঃ (ক) দুটি ✓
১২৭। ন্যায় দর্শনের প্রধান দুটি শাখা হল-
(ক) প্রাচীন ও নব্য ন্যায়
(খ) প্রাচীন ও মধ্য ন্যায়
(গ) ভাট্ট ন্যায় ও নব্য ন্যায়
(ঘ) প্রাভাকর ও নব্য ন্যায়।
উত্তরঃ (ক) প্রাচীন ও নব্য ন্যায় ✓
১২৮। ন্যায় মতে পদার্থ কত প্রকার?
(ক) বারো
(খ) চৌদ্দো
(গ) ষোলো
(ঘ) আঠারো।
উত্তরঃ (গ) ষোলো ✓
আরো পড়ুন : রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রকৃতি আলোচনা করো