জ্ঞানলাভের ছয়টি পদ্ধতি – প্রমাণ সম্পর্কে ভারতীয় তত্ত্বসমূহ MCQ । WBCHSE XI 1st Semester Philosophy
1. যথার্থ জ্ঞানকে বলা হয়-
প্রমা
প্রমাণ
প্রমেয়
প্রমাতা
2. প্রমা জ্ঞানলাভের উপায়কে বলা হয়-
পদ্ধতি
প্রমাণ
প্রমাতা
প্রমেয়
3. ভারতীয় দর্শনে মূল প্রমাণের সংখ্যা হল মোট-
তিনটি
চারটি
পাঁচটি
ছয়টি
4. চার্বাক মতে প্রমাণ হল-
একটি
দুটি
পাঁচটি
ছয়টি
5. বৌদ্ধ মতে প্রমাণ হল-
একটি
দুটি
তিনটি
চারটি
6. জৈন মতে প্রমাণ হল-
একটি
দুটি
তিনটি
চারটি
7. সাংখ্য মতে প্রমাণ হল-
দুটি
তিনটি
চারটি
পাঁচটি
৪. যোগ মতে প্রমাণ হল-
তিনটি
চারটি
পাঁচটি
ছয়টি
9. বৈশেষিক মতে প্রমাণ হল-
একটি
দুটি
তিনটি
চারটি
10. ন্যায় মতে প্রমাণের সংখ্যা হল-
দুটি
তিনটি
চারটি
পাঁচটি
11. প্রভাকর মীমাংসায় প্রমাণের সংখ্যা হল-
দুটি
তিনটি
চারটি
পাঁচটি
12. ভাট্ট মীমাংসা মতে প্রমাণের সংখ্যা হল-
দুটি
তিনটি
চারটি
ছয়টি
13. বেদান্ত মতে প্রমাণ হল—
একটি
চারটি
ছয়টি
তিনটি
14. ভারতীয় দর্শনে যাকে জ্যেষ্ঠ প্রমাণ বলা হয়, তা হল-
প্রত্যক্ষ
অনুমান
উপমান
শব্দ
15. জ্ঞাত সত্য থেকে অজ্ঞাত কোনো মতে উপনীত হওয়াকে বলা হয়-
প্রত্যক্ষ
অনুমান
উপমান
শব্দ
16. সাদৃশ্য জ্ঞানের ভিত্তিতে যে জ্ঞান উঠে আসে, তা হল-
প্রত্যক্ষ
অনুমান
উপমান
শব্দ
17. আপ্তবাক্যের ভিত্তিতে যে জ্ঞান উঠে আসে, তা হল-
প্রত্যক্ষ
অনুমান
উপমান
শব্দ
18. আপাত বিরোধ নিরসনের জন্য যে জ্ঞান অনুমান বা কল্পনা করা হয়, তা হল-
প্রত্যক্ষ
অনুমান
উপমান
অর্থাপত্তি
19. অভাবের ভিত্তিতে যে জ্ঞান উৎপন্ন হয়, তা হল-
অনুমান
উপমান
শব্দ
অনপুলব্ধি
20. প্রত্যক্ষ জ্ঞানের প্রকার হল-
একটি
দুটি
তিনটি
চারটি
21. অনুমানকে যে পর্যায়ের জ্ঞান বলা হয়, তা হল-
প্রথম পর্যায়ের
দ্বিতীয় পর্যায়ের
তৃতীয় পর্যায়ের
চতুর্থ পর্যায়ের
22. উপমিতির করণকে বলা হয়-
উপমান
অনুমান
শব্দ
অর্থাপত্তি
23. শাব্দজ্ঞানের করণ হল-
অনুমান
শব্দ
সাদৃশ্য
অর্থাপত্তি
24. নির্ভরযোগ্য ব্যক্তিকে বলা হয়-
আপ্ত
ব্যাপ্ত
রপ্ত
সপ্ত
25. আগম অর্থে বোঝানো হয়-
প্রত্যক্ষকে
অনুমানকে
শব্দকে
উপমানকে
26. অর্থের আপত্তিতে যে জ্ঞান হয়, তা হল-
প্রত্যক্ষ
অনুমান
শব্দ
অর্থাপত্তি
27. আগম ও শব্দ হল সমার্থক-এরূপ বিষয়টি হল-
মিথ্যা
সত্য
সংশয়াত্মক
স্বতঃমিথ্যা
28. “গবয় গো সদৃশ্য”-
অনুমান
উপমান
শব্দ
অর্থাপত্তি
29. অনুমানাদিকে প্রমাণ হিসেবে অস্বীকার করেছেন-
চার্বাকরা
জৈনরা
বৌদ্ধরা
ন্যায়রা
30. নিজের জন্য কৃত অনুমানকে বলা হয়-
অনুমান
স্বার্থানুমান
পরার্থানুমান
ন্যায়পল্লব
31. অপরের জন্য কৃত অনুমানকে বলা হয়-
অনুমান
স্বার্থানুমান
পরার্থানুমান
ন্যায়পল্লব
32. যে শাস্ত্রকে প্রমাণ শাস্ত্র বলা হয়, তা হল-
যোগশাস্ত্র
মীমাংসা শাস্ত্র
ন্যায়শাস্ত্র
এদের কোনোটিই নয়
33. ভারতীয় দর্শনে প্রমাণ হল-
যথার্থ জ্ঞানের জ্ঞাতা
যথার্থ জ্ঞানের বিষয়
যথার্থ জ্ঞানের উপায়
যথার্থ জ্ঞানের ফল
34. ছয়টি প্রমাণ স্বীকৃত হয়েছে যে সম্প্রদায়গুলিতে, সেগুলি হল-
ন্যায়
বৈশেষিক
ভাট্ট মীমাংসা
ভাট্ট মীমাংসা ও বেদান্ত
35. জ্ঞানলাভের পদ্ধতি হিসেবে অর্থাপত্তিকে চার্বাকগণ-
স্বীকার করেছেন
অস্বীকার করেছেন
সন্দেহ করেছেন
এদের কোনোটিই নয়
36. চার্বাকরা অনুপলব্ধিকে প্রমাণ বলেছেন, এটি হল-
সত্য
মিথ্যা
সংশয়জনক
স্বতঃসত্য
37. অনুমানের ব্যাপ্তি নির্ভরতাকে চার্বাকরা-
মানেননি
মেনেছেন
প্রমাণ করেছেন
নির্ভর করেছেন
38. ভারতীয় দর্শনে স্বীকৃত সমস্ত প্রমাণকেই চার্বাকরা অস্বীকার করেছেন- এটি হল-
সত্য
মিথ্যা
সংশয়জনক
চরম সত্য
39. ‘প্রত্যক্ষমেবৈকম্ প্রমাণম্’- এটি যাদের মত-
জৈন
ন্যায়
মীমাংসা
40. উপমানকে চার্বাকরা বলেন-
প্রমাণ
প্রমা
প্রমাণ নয়
প্রমাণ শ্রেষ্ঠ
41. শব্দ হল চার্বাক মতে-
প্রমাণ
প্রমা
অপ্রমাণ
প্রমাণ শ্রেষ্ঠ
42. জ্ঞানলাভের উপায় সম্পর্কে চার্বাকদের মতবাদ হল-
ব্যাপক
অত্যন্ত ব্যাপক
অতিসংকীর্ণ
বহুমুখী
43. অর্থাপত্তিকে জ্ঞানলাভের উপায় হিসেবে যে সম্প্রদায় স্বীকার করেছেন-
সাংখ্য
বেদান্ত
মীমাংসা
মীমাংসা ও বেদান্ত
44. অনুপলব্ধিকে প্রমাণ বলে মীমাংসকদের যে সম্প্রদায়-
প্রভাকর
ভাট্ট
মুরারি মিশ্র
এঁদের কেউই নন
45. অনুপলব্ধিকে নৈয়ায়িকরা-
স্বীকার করেছেন
স্বীকার করেননি
সত্য বলেছেন
প্রমাণ বলেছেন
46. অনুপলব্ধি বেদান্ত সম্প্রদায়ে স্বীকৃত হয়েছে-এটি হল-
সত্য
মিথ্যা
সন্দেহজনক
এদের কোনোটিই নয়
47. বৌদ্ধদর্শনে অর্থাপত্তি হল-
প্রমাণ
প্রমাণ নয়
প্রমা
জ্ঞান
48. বৌদ্ধদর্শনে অনুপলব্ধি হল একটি প্রমাণ, এটি হল-
সত্য
স্বতঃসত্য
মিথ্যা
সংশয়পূর্ণ
49. মীমাংসা মতে অর্থাপত্তি হল-
প্রমাণ
প্রমাণ নয়
অপ্রমা
অসমর্থ উপায়
50. জ্ঞানের উপায় হিসেবে অর্থাপত্তিকে স্বীকার করেছেন-
মীমাংসকরা
বেদান্তীরা
ভাট্টরা
এঁদের সকলেই
আরও পড়ুন – শিক্ষার বিভিন্ন রূপ MCQ ১ম সেমিস্টার