চর্যাপদ MCQ | XI Bengali 1st Semester WBCHSE

চর্যাপদ MCQ | XI Bengali 1st Semester WBCHSE

চর্যাপদ MCQ
চর্যাপদ MCQ

১। পবনদূত’ কাব্যের রচয়িতা

(ক) হাল

(খ) ধোয়ী

(গ) শ্রীধর দাস

(ঘ) জয়দেব।

২। ‘গীতগোবিন্দম্ কাব্যের রচয়িতা –

(ক) শ্রীধর দাস

(খ) অভিনন্দ

(গ) গোবর্ধন আচার্য

(ঘ) জয়দেব।

৩। ‘গাথা সপ্তশতীর রচয়িতা

(ক) হাল

(খ) সন্ধ্যাকর নন্দী

(গ) শ্রীধর দাস

(ঘ) গোবর্ধন আচার্য।

৪। ‘সদুক্তিকর্ণামৃত’ কাব্যর রচয়িতা –

(ক) শ্রীধর দাস

(খ) অভিনন্দ

(গ) গোবর্ধন আচার্য

(ঘ) জয়দেব।

৫। প্রাচীন বাংলার ইতিহাসে ‘যুগসন্ধির কাল’ রূপে আমরা কোন্ সময়কালকে চিহ্নিত করি?

(ক) দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী

(খ) অষ্টম থেকে দশম শতাব্দী

(গ) নবম থেকে একাদশ শতাব্দী

(ঘ) একাদশ থেকে ত্রয়োদশ শতাব্দী।

৬। ভাষা কী ধরনের ঐক্যস্থাপনের প্রধান উপাদান?

(ক) ধর্মীয়

(খ) অর্থনৈতিক

(গ) পারিবারিক

(ঘ) সাংস্কৃতিক।

৭। বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন কোন্টি?

(ক) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন

(খ) বৈয়ব পদাবলি

(গ) কাশীরাম দাসের মহাভারত

(ঘ) চর্যাপদ।

৮। চর্যাপদ কবে আবিষ্কৃত হয়েছিল?

(ক) ১৯০০ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে।

৯। চর্যাপদ আবিষ্কার করেছিলেন-

(ক) প্রবোধচন্দ্র সেন

(খ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী

(গ) মুনিদত্ত

(ঘ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।

১০। কোন্ স্থানের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদের পুথি আবিষ্কৃত হয়েছিল?

(ক) নেপাল

(খ) ভুটান

(গ) মায়ানমার

(ঘ) চিন।

১১। চর্যাপদের পুথিটি প্রাপ্তির সময় এর নাম ছিল

(ক) চর্যাচর্যবিনিশ্চয়

(খ) চর্যাশ্চর্যবিনিশ্চয়

(গ) আশ্চর্যচর্যাচয়

(ঘ) চর্যাপদ।

১২। চর্যাপদের প্রকৃত নাম-

(ক) আশ্চর্যচর্যাচয়

(খ) চর্যাগীতিকোষ

(গ) চর্যাশ্চর্যবিনিশ্চয়

(ঘ) চর্যাগীতিমালা।

১৩। চর্যাপদ কোথা থেকে প্রকাশিত হয়েছিল?

(ক) বঙ্গীয় সাহিত্য অকাদেমি

(খ) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ

(গ) বঙ্গ অকাদেমি

(ঘ) সাহিত্য অকাদেমি।

১৪। চর্যাপদের পুথিটি কবে প্রকাশিত হয়?

(ক) ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে।

১৫। চর্যাপদের পুঁথিটি প্রকাশকালে সম্পাদনার দায়িত্বে কে ছিলেন?

(ক) প্রবোধচন্দ্র বাগচী

(খ) বিধুশেখর শাস্ত্রী

(গ) মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী

(ঘ) সুকুমার সেন।

১৬। চর্যাপদ প্রকাশিত হয়েছিল –

(ক) হাজার বছরের পুরান বাঙ্গালা ভাষার বৌদ্ধ গান ও দোহা নামে

(খ) প্রাচীন বাংলা ভাষা নামে

(গ) চর্যাগীতিকোষ নামে

(ঘ) আশ্চর্যচর্যাচয় নামে।

১৭। চর্যাপদের পুথিটিতে ক-টি সম্পূর্ণ গান রয়েছে?

(ক) ৪০টি

(খ) ৪২টি

(গ) ৪৫টি

(ঘ) ৪৬টি।

১৮। চর্যার পুথিটি লেখা হয়েছিল-

(ক) বাঁশপাতায়

(খ) কলাপাতায়

(গ) শালপাতায়

(ঘ) তালপাতায়।

১৯। চর্যাপদের পুঁথিটির সঙ্গে কার দোহা সংযুক্ত হয়েছিল?

(ক) কৃষ্ণকান্ত

(খ) কৃষ্ণরাম

(গ) কৃষ্ণাচার্য

(ঘ) কৃষ্ণপদ।

২০। চর্যাপদের টীকা সংস্কৃত ভাষায় রচনা করেন –

(ক) লুইপাদ

(খ) মুনিদত্ত

(গ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী

(ঘ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী।

২১। ‘চর্যাপদ’-এর টীকার তিব্বতি অনুবাদক হলেন-

(ক) ড. প্রবোধচন্দ্র বাগচী

(খ) মুনি দত্ত

(গ) কীর্তিচন্দ্র

(ঘ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।

২২। চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদ কে আবিষ্কার করেন?

(ক) প্রবোধচন্দ্র বাগচী

(খ) বিধুশেখর শাস্ত্রী

(গ) সুকুমার সেন

(ঘ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।

২৩। চর্যাপদের তিব্বতি ভাষার পুঁথিতে পদের সংখ্যা –

(ক) ৪৬টি

(খ) ৪৮টি

(গ) ৫০টি

(ঘ) ৫১টি।

২৪। কোন্ অবাঙালি পন্ডিত চর্যাপদ নিয়ে গবেষণা করেন?

(ক) রাহুল সাংকৃত্যায়ন

(খ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী

(গ) কীর্তিচন্দ্র

(ঘ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী।

২৫। চর্যাপদ বাংলা-সহ অপর কোন্ ভাষার অন্যতম দৃষ্টান্ত?

(ক) প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা

(খ) মধ্য ভারতীয় আর্যভাষা

(গ) নব্য ভারতীয় আর্যভাষা

(ঘ) দরদীয় আর্যভাষা।

২৬। চর্যাপদ গূঢ় ইঙ্গিত দেয় –

(ক) বৌদ্ধ সাধনার

(খ) তান্ত্রিক সাধনার

(গ) শাক্ত সাধনার

(ঘ) বৈয়ব সাধনার।

২৭। ভাষাচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, চর্যার পদগুলি রচিত হয়েছে

(ক) অষ্টম থেকে দশম শতাব্দীর মধ্যে

(খ) নবম থেকে একাদশ শতাব্দীর মধ্যে

(গ) দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে

(ঘ) একাদশ থেকে ত্রয়োদশ শতাব্দীর মধ্যে।

২৮। চর্যা শব্দটির অর্থ-

(ক) আচার

(খ) গান

(গ) ধর্মতত্ত্ব

(ঘ) সিদ্ধাচার্য।

২৯। চর্যাপদে পদকর্তার সংখ্যা –

(ক) ২৩ জন

(খ) ২২ জন

(গ) ২১ জন

(ঘ) ২৪ জন।

৩০। চর্যাপদের পদকর্তারা ছিলেন –

(ক) বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী

(খ) হিন্দু ধর্মাবলম্বী

(গ) খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী

(ঘ) মুসলিম ধর্মাবলম্বী।

৩১। চর্যার পদকারেরা কী নামে অভিহিত?

(ক) সিদ্ধাচার্য

(খ) কবিরাজ

(গ) তপস্বী

(ঘ) ভিক্ষু।

৩২। চর্যাপদে কাহ্নপাদের ক-টি পদ রয়েছে?

(ক) ১০টি

(খ) ১১টি

(গ) ১২টি

(ঘ) ১৩টি।

৩৩। চর্যাপদে কার রচিত পদের সংখ্যা সর্বাধিক?

(ক) কাহ্নপাদ

(খ) লুইপাদ

(গ) সরহপাদ

(ঘ) কুকুরীপাদ।

৩৪। চর্যাপদের আদি সিদ্ধাচার্য হলেন

(ক) কাহ্নপাদ

(খ) লুইপাদ

(গ) চাটিলপাদ

(ঘ) সরহপাদ।

৩৫। চর্যায় ভুসুকুপাদের ক-টি পদ সংযুক্ত হয়েছে?

(ক) ৫টি

(খ) ৭টি

(গ) ৮টি

(ঘ) ১০টি।

৩৬। চর্যায় সরহপাদের ক-টি পদ রয়েছে?

(ক) ২টি

(খ) ৪টি

(গ) ৬টি

(ঘ) ৮টি।

৩৭। কোন্ পদকর্তার তিনটি পদ চর্যায় রয়েছে?

(ক) কুকুরীপাদ

(খ) লুইপাদ

(গ) চাটিলপাদ

(ঘ) কাহ্নপাদ।

৩৮। লুইপাদ চর্যার ক-টি পদ লিখেছেন?

(ক) ১টি

(খ) ২টি

(গ) ৩টি

(ঘ) ৪টি।

৩৯। চর্যাপদের প্রধান কবি হলেন

(ক) লুইপাদ

(খ) ভুসুকুপাদ

(গ) কাহ্নপাদ

(ঘ) সরহপাদ।

৪০। ‘কৃষ্ণাচার্যপাদ’ কোন্ চর্যাপদকারের প্রকৃত নাম ?

(ক) লুইপাদ

(খ) কুকুরীপাদ

(গ) কাহ্নপাদ

(ঘ) ভুসুকুপাদ।

৪১। নিম্নলিখিত কোন্ কবির একটিমাত্র পদ চর্যাপুথিতে সংযুক্ত হয়েছে?

(ক) ভুসুকুপাদ

(খ) সরহপাদ

(গ) কুকুরীপাদ

(ঘ) চাটিলপাদ।

৪২। বৌদ্ধধর্মের শাখা হল –

(ক) হীনযান

(খ) সুন্নি

(গ) দিগম্বর

(ঘ) শ্বেতাম্বর।

৪৩। চর্যাপদের প্রায় সবকটি গানই কোন্ ছন্দে লেখা?

(ক) মাত্রাবৃত্ত

(খ) তোটক

(গ) কলাবৃত্ত

(ঘ) মিশ্রকলাবৃত্ত।

৪৪। চর্যাপদের কবিতাগুলি প্রধানত যে ছন্দে লেখা, তা হল –

(ক) দোহা

(খ) পাদাকুলক

(গ) ত্রিপদী

(ঘ) মাত্রাবৃত্ত।

৪৫। নীচের কোন্টি চর্যাপদের রাগরাগিণী?

(ক) পটমঞ্জরী

(খ) ইমন

(গ) ভৈরবী

(ঘ) কামোদ।

৪৬। চর্যাপদের প্রায় সব গানেই নির্দিষ্ট আছে

(ক) শীর্ষনাম

(খ) রাগরাগিণী

(গ) কবির নাম

(ঘ) ছদ্মনাম।

৪৭। চর্যাপদের কত সংখ্যক পদে শবরী বালিকার বর্ণনা আছে?

(ক) ২০নং

(খ) ২২নং

(গ) ২৫নং

(ঘ) ২৮নং।

৪৮। “উঁচা উঁচা পাবত তঁহি বসই সবরী বালী।” – উক্ত পদটির রচয়িতা কে?

(ক) কাহ্নপাদ

(খ) সরহপাদ

(গ) লুইপাদ

(ঘ) শবরপাদ।

৪৯। “মোরঙ্গি পীচ্ছ পরহিণ সবরী গীবত গুঞ্জরী মালী।”- চর্যার ২৮ সংখ্যক এই পদে প্রকাশিত হয়েছে-

(ক) পূর্বরাগ

(খ) অনুরাগ

(গ) রূপানুরাগ

(ঘ) প্রেমবৈচিত্ত্য।

৫০। চর্যাগানগুলি মূলত

(ক) সাধনসংগীত

(খ) সামাজিক সংগীত

(গ) পারিবারিক সংগীত

(ঘ) রাষ্ট্রীয় সংগীত।

৫১। বৌদ্ধ সাধনায় নির্বাণের অবস্থা

(ক) একটি

(খ) দুটি

(গ) তিনটি

(ঘ) চারটি।

৫২। ‘শূন্য, বিজ্ঞান ও মহাসুখ’- এই তিনটি অবস্থা হল –

(ক) মহানির্বাণের

(খ) নির্বাণের

(গ) পরমনির্বাণের

(ঘ) পরমানন্দের।

৫৩। চর্যাপদগুলির অর্থ আছে

(ক) তিনটি

(খ) দুটি

(গ) চারটি

(ঘ) পাঁচটি।

৫৪। চর্যাপদের ভাষাকে বলা হয়

(ক) সন্ধ্যাভাষা

(খ) অপভ্রংশ

(গ) ব্রজবুলি

(ঘ) প্রাকৃত।

৫৫। ‘সন্ধ্যা’ শব্দের প্রকৃত অর্থ –

(ক) সম্যক ধ্যান

(গ) সন্ধ্যাবেলা

(খ) রাতের বেলা

(ঘ) দুপুরবেলা।

৫৬। কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি ঘটেছে?

(ক) মাগধী অপভ্রংশ

(খ) শৌরসেনী অপভ্রংশ

(গ) অর্ধমাগধী অপভ্রংশ

(ঘ) পৈশাচী অপভ্রংশ।

৫৭। কে প্রমাণ করেছেন যে চর্যাপদ বাংলা ভাষারই পূর্বসূরি?

(ক) অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়

(খ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়

(গ) সুকুমার সেন

(ঘ) পরেশচন্দ্র মজুমদার।

৫৮। সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় তাঁর কোন্ গ্রন্থে প্রমাণ করেছেন যে চর্যাপদের ভাষা বাংলা ভাষারই পূর্বসূরি?

(ক) Origin and Development of Bengali.

(খ) Origin and Development of Bengali Language.

(গ) Origin and Development of Buddhist Literature.

(ঘ) Origin and Development of Buddhist Language.

৫৯। “বর সুন গোহালী কিসো দুঠ বলন্দে”- এর অর্থ হল-

(ক) দুষ্টু গোরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো

(খ) দুষ্টু বাছুরের চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো

(গ) গোয়ালে দুষ্টু গোরু থাকলে গোয়াল শূন্য হয়ে যায়

(ঘ) গোয়ালে একটি বলদ বা ষাঁড় থাকলে গোয়াল শূন্য হয়ে যায়।

৬০। “টালত মোর ঘর নাহি পড়বেষী।”-উক্ত পদটির রচয়িতা কে?

(ক) লুইপাদ

(খ) কাহ্নপাদ

(গ) ঢেণ্টনপাদ

(ঘ) চাটিলপাদ।

৬১। দরিদ্র নিম্নবিত্ত বাঙালি জীবনের দুঃখদুর্দশার চিত্র চর্যার কত সংখ্যক পদে পাওয়া যায়?

(ক) ৩০নং

(খ) ৩১নং

(গ) ৩২নং

(ঘ) ৩৩নং।

৬২। যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধির মতে আদি-অস্ত্রালদের প্রধান খাদ্যবস্তু ছিল –

(ক) ভাত

(খ) রুটি

(গ) মুড়ি

(ঘ) মাছ।

৬৩। চর্যাপদে যে-সমস্ত শ্রেণির মানুষের যায়, তাদের মধ্যে একটি হল – জীবনযাত্রার পরিচয় পাওয়া

(ক) আর্য

(খ) শবর

(গ) দ্রাবিড়

(ঘ) অস্ট্রিক।

৬৪। “ভবনির্বাণে পড়হ মাদলা।”-পদটি কার লেখা?

(ক) কাহ্নপাদ

(গ) সরহপাদ

(খ) লুইপাদ

(ঘ) শবরপাদ।

৬৫। “দুলি দুহি পিটা ধরণ ণ জাই”-চর্যাপদের এই পদটির সংখ্যা কত?

(ক) ১

(খ) ২

(গ) ১০

(ঘ) ৩৬

৬৬। ‘সুন বাহ তথতা পহরী। – চর্যাপদের এই পদটির সংখ্যা কত?

(ক) ১

(খ) ১০

(গ) ২০

(ঘ) ৩৬

আরও পড়ুন – ভারতে প্রচলিত ভাষা পরিবার MCQ

একাদশ শ্রেণির কলা বিভাগের যে কোনো প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। কোনো উত্তর না পেলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানান।

Leave a Comment