Nobel Lecture Question Answer (Marks 6) | XI WBCHSE 2nd Semester

সূচিপত্র

Nobel Lecture Question Answer (Marks 6) | XI WBCHSE 2nd Semester

Nobel Lecture Question Answer
Nobel Lecture Question Answer

1. Why did Mother Teresa begin her Nobel Lecture with the prayer of St. Francis of Assisi? [মাদার টেরিজা সেন্ট ফ্রান্সিসের প্রার্থনা দিয়ে কেন তাঁর নোবেল বক্তৃতা শুরু করেছিলেন?]

Ans. Mother Teresa started off her Nobel Lecture with the prayer of S. Francis of Assisi. The prayer of St. Francis was composed 400-500 years ago, but it fits very nicely for us even today. It is very beautiful and deeply inspiring. It always surprised her and she and her companions prayed it daily after Holy Communion. The prayer reminds us that people had the same difficulties that we have today. It talks about peace, love, forgiveness, hope and joy. It emphasises the need of love instead of hatred, forgiveness instead of wrong, harmony instead of discord, truth instead of error, faith instead of doubt, hope instead of despair, light instead of shadows and joy instead of sadness. Mother Teresa wanted to spread the message of peace and love, so she started off her Nobel Lecture with this prayer of peace.

[মাদার টেরিজা সেন্ট ফ্রান্সিসের প্রার্থনা দিয়ে তাঁর নোবেল বক্তৃতা শুরু করেন। সেন্ট ফ্রান্সিসের প্রার্থনাটি ৪০০ থেকে ৫০০ বছর আগে রচিত হয়েছিল, কিন্তু তা আজও আমাদের কাছে সমানভাবে উপযুক্ত। এটি খুব সুন্দর এবং ভীষণ অনুপ্রেরণাদায়ী। এই প্রার্থনা তাঁকে সবসময় অবাক করত এবং তিনি এবং তাঁর সাথীরা প্রতিদিন পবিত্র ভোজসভার পর এই প্রার্থনা করতেন। এই প্রার্থনা আমাদের মনে করিয়ে দেয় আজ আমরা যেসব সমস্যায় পড়ি সেইসব সমস্যা আগেকার মানুষদেরও ভোগ করতে হয়েছিল। এটি শান্তি, ভালোবাসা, ক্ষমা, আশা ও আনন্দের কথা বলে। এটি বিদ্বেষের বদলে ভালোবাসা, ভুলের বদলে ক্ষমা, অনৈক্যের জায়গায় ঐক্যের, ভুলের জায়গায় সত্যের, সন্দেহের জায়গায় বিশ্বাসের, হতাশার জায়গায় আশার, অন্ধকারাচ্ছন্নতার জায়গায় আলোর আর দুঃখের জায়গায় আনন্দের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেয়। মাদার টেরিজা শান্তি এবং ভালোবাসার বার্তা ছড়াতে চেয়েছিলেন, তাই তিনি এই শান্তির প্রার্থনা দিয়ে তাঁর নোবেল বক্তৃতা শুরু করেছিলেন।]

2. What does Mother Teresa say about the relationship of parents and their sons and daughters? [মাদার টেরিজা অভিভাবক ও তাঁদের পুত্র-কন্যাদের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে কী বলছেন?]

Ans. Mother Teresa regrets that sons and daughters do not observe their duties properly towards their parents. They put their parents in an institution like an old age home and forget all about them. They do not take the trouble of visiting them again. The parents go on hoping that their sons and daughters will come, but in vain. They feel lonely, sick and worried (ওয়ারিড্). The smile on their lips is lost forever because they feel extremely hurt at the insincerity (ইন্সিন্সিয়ারিটি) of their children. Mother also observes that the parents are not always careful about their sons and daughters. In western countries, both the father and the mother remain (রিমেইন্) busy and have no time to spend with their children. The uncared (আনকেয়ারড্) child gets addicted to drugs. Such strained relationships destroy the much needed peace in a family.

[মাদার টেরিজা দুঃখ করছেন যে ছেলেমেয়েরা তাদের বাবা-মার প্রতি যথাযথ কর্তব্য পালন করছেন না। তারা তাঁদের বাবা-মাদের বৃদ্ধাবাস জাতীয় সংস্থাগুলিতে রেখে যায় এবং তাঁদের একেবারেই ভুলে যায়। তারা তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে আবার দেখা করার কষ্টটুকুও করে না। বাবা-মায়েরা বৃথা আশা করেন যে তাঁদের ছেলেমেয়েরা আসবে। তাঁরা একাকী, অসুস্থ ও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। তাঁদের মুখের হাসি চিরতরে হারিয়ে যায় কারণ তারা অত্যন্ত দুঃখ বোধ করেন তাঁদের সন্তানদের অনান্তরিকতায়। মাদার এও দেখেছেন যে অভিভাবকরা তাঁদের সন্তানদের ব্যাপারে সর্বদা যত্নশীল নন। পাশ্চাত্য দেশগুলিতে বাবা-মা দুজনেই ব্যস্ত থাকেন এবং ছেলেমেয়েদের সঙ্গে কাটানোর জন্য কোনও সময় তাঁদের নেই। অযত্নলালিত সন্তানরা, ড্রাগের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। এই ধরনের আন্তরিকতাশূন্য সম্পর্কের ফলে পরিবারের বহু-আকাঙ্ক্ষিত শান্তি বিনষ্ট হয়।]

3. “St. John says you are a liar if you say you love God and you don’t love your neighbour.”-Who is St. John? Is his observation correct? [সেন্ট জন কে? তাঁর পর্যবেক্ষণটা কি ঠিক?]

Ans. St. John is one of the twelve apostles of Jesus Christ.

> St. John makes a correct observation. One must love his neighbour first. A person, who claims to love God without loving his neighbour, is a liar. The gospel urges us to love one another as God loves each of us. Our neighbour is a real person whom we can touch and see while God is abstract. So Mother rightly questions our love for God when we fail to love someone whose presence is tangible. She proves that St. John’s assertion is true.

[সেন্ট জন জিশুখ্রিস্টের বারোজন শিষ্যের একজন। সেন্ট জন সঠিক পর্যবেক্ষণ করেছেন। প্রত্যেকের উচিত নিজের প্রতিবেশীকে ভালোবাসা। যে লোক দাবি করেন যে তিনি তাঁর প্রতিবেশীকে ভালোবাসেন না অথচ ঈশ্বরকে ভালোবাসেন, তিনি মিথ্যাবাদী। সুসমাচারটি আমাদের পরস্পরকে ভালোবাসতে বলে কারণ ঈশ্বর আমাদের প্রত্যেককে ভালোবাসেন। আমাদের প্রতিবেশী একজন সত্যিকার ব্যক্তি যাকে আমরা স্পর্শ করতে এবং দেখতে পারি যেখানে ঈশ্বর বিমূর্ত। যখন আমরা এমন কাউকে ভালোবাসতে পারি না যার উপস্থিতি স্পর্শযোগ্য তখন আমাদের ঈশ্বরপ্রেম নিয়ে মাদার সঠিকভাবে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি প্রমাণ করে দিয়েছেন সেন্ট জনের মতামত সত্য।]

4. “That poverty comes right there in our own home…”- What is suggested by ‘that poverty’? What happens when such poverty comes? [এই লাইনটিতে ‘সেই দারিদ্র্য’ বলতে কী বলা হয়েছে? কী হয় যখন সেই ধরনের দারিদ্র্য আসে?]

Ans. ‘That poverty’ does not suggest a want of material comforts but a lack of love. It suggests the agony (অ্যাগনি) of feeling lonely, worried, sick and isolated. It is poverty of the spirit rather than that of the body.

> It is observed that sons and daughters put their parents in an institution (ইস্টিটিউশন) like an old age home and forget them. The aged parents eagerly wait in vain for a visit from their children. They are hurt because they are forgotten. They stop smiling. This neglect to love brings poverty into our own homes.

[‘সেই দারিদ্র্য’ বলতে এখানে পার্থিব আরামের অভাবের কথা বলা হয়নি, ভালোবাসার অভাবের কথা বলা হয়েছে। এর অর্থ একা থাকার, চিন্তিত হওয়ার, অসুস্থ হওয়ার বা বিচ্ছিন্নতার ফলে তৈরি হওয়া মানসিক যন্ত্রণা। এটা যতটা না শরীরের তার চেয়ে অনেক বেশি
আত্মার দারিদ্র্য।

এটা লক্ষ করা গেছে যে ছেলেমেয়েরা তাদের অভিভাবকদের বৃদ্ধাশ্রমের মতো কোনো একটি প্রতিষ্ঠানে রেখে দিয়ে যায় এবং তাঁদের ভুলে যায়। সেই বয়স্ক ব্যক্তিরা তাঁদের সন্তানদের আসার জন্য অধীর আগ্রহে বৃথাই অপেক্ষা করেন। তাঁরা ব্যথিত হন কারণ সবাই তাঁদের ভুলে গেছে। তাঁরা হাসা বন্ধ করে দেন। ভালোবাসার প্রতি এই অবহেলা আমাদের বাড়িতে দারিদ্র্য নিয়ে আসে।]

6. Sum up in a short paragraph Mother Teresa’s experience at the old-age home where she found the inmates unhappy despite being well-provided for. [একটি অনুচ্ছেদে সংক্ষেপে মাদার টেরিজার একটি বৃদ্ধাশ্রম দর্শনের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করো যেখানে সব রকম সুবন্দোবস্ত থাকা সত্ত্বেও সেখানকার বাসিন্দাদের তিনি অসুখী দেখেছিলেন।]

Or, Narrate in your own words the experience of Mother Teresa in an old age home. [মাদার টেরিজার একটি বৃদ্ধাশ্রম দর্শনের অভিজ্ঞতা তোমার নিজের ভাষায় বর্ণনা করো।]

Or, What was Mother Teresa’s experience of visiting the old age home? [মাদার টেরিজার বৃদ্ধাশ্রম দর্শনের অভিজ্ঞতা কী ছিল?]

Or, Narrate the experience and feelings of Mother when she visited an Old Age Home. [মাদারের একটি বৃদ্ধাশ্রম দর্শনের অভিজ্ঞতা ও অনুভূতিগুলির বর্ণনা করো।] [Textbook Question]

Ans. Mother Teresa describes her experience and feelings of visiting an old-age home where the inmates (ইন্‌স্) were provided with many beautiful things. But she felt that the inmates were not happy. Everybody was looking towards the door. She did not see a single one with a smile one’s face. Mother was curious (কিউরিয়াস) to know the reason. She asked the Sister-in-charge there, and learnt that all those old parents had been left there by their sons and daughters and forgotten. None of the children cared to meet their parents. Almost everyday the old people sat staring at the door expecting their children’s visit. They felt hurt because they had been forgotten by their children. This unfulfilled expectation (একস্পেকটেশন) made them unhappy.

[মাদার টেরিজা একটি বৃদ্ধাশ্রমে তাঁর পরিদর্শনের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছেন। আশ্রমটিতে আবাসিকদের জন্য সুন্দর সুন্দর জিনিসের ব্যবস্থা ছিল। তবু তাঁর মনে হল আবাসিকরা সুখী নন। প্রত্যেকেই দরজার দিকে তাকিয়ে রয়েছেন। একজনের মুখেও তিনি হাসি দেখতে পেলেন না। তিনি কারণটা জানতে কৌতূহল বোধ করলেন। তিনি ভারপ্রাপ্ত সিস্টারকে এর কারণ জিজ্ঞাসা করলেন এবং জানতে পারলেন ওখানকার বৃদ্ধ বাবা-মায়েদের ছেলেমেয়েরা সেখানে ফেলে রেখে যাওয়ার পর ভুলে গেছেন। কেউই তাঁদের বাবা-মায়েদের সঙ্গে দেখা করার দরকার মনে করেন না। প্রায় প্রতিদিনই বৃদ্ধ মানুষগুলি দরজার দিকে তাকিয়ে বসে থাকেন তাঁদের ছেলেমেয়েরা তাঁদের দেখতে আসবেন এই আশায়। তাঁদের কথা ছেলেমেয়েরা ভুলে গেছেন ভেবে তাঁরা ব্যথিত বোধ করেন। এই অপূর্ণ আশা তাঁদের অসুখী করে তুলত।]

7. “And that is what strikes me most”-What strikes Mother the most? What remedy does she suggest? [মাদারকে কোন্ জিনিস সব থেকে বেশি আঘাত দেয়? তিনি কোন্ প্রতিকার করার কথা বলেন?]

Ans. It is almost impossible for a mother to forget her child. However, it happens in case of abortion. The mother becomes a direct killer of her child there. It strikes Mother the most.

> Mother Teresa wants an abolition (অ্যাবলিশন) of the phrase ‘unwanted child’. According to her, every single child, born and unborn till now, is wanted. She has requested the hospitals, police stations and all unwed mothers to take all such children to her organization. Thus, Mother wants to combat abortion by adoption. She has also been teaching people, family planning by the natural way of abstinence (অ্যাবস্টিনেন্‌স্), self-control, and love for each other.

[একজন মায়ের পক্ষে তাঁর সন্তানকে ভুলে যাওয়া প্রায় অসম্ভব। এমনটাই অবশ্য ঘটে গর্ভপাতের ক্ষেত্রে। সেখানে মা সন্তানের প্রত্যক্ষ হত্যাকারী হন। এটাই মাদারকে সব থেকে বেশি আঘাত দেয়।

মাদার টেরিজা ‘অযাচিত সন্তান’-এই শব্দবন্ধের বিলোপ চান। তাঁর মতে প্রত্যেক শিশু যারা জন্মেছে বা যারা এখনও জন্মায়নি তারা সকলেই কাঙ্খিত। মাদার হাসপাতাল, থানা এবং সব অবিবাহিত মায়েদের অনুরোধ করেছেন এই সমস্ত শিশুদের তাঁদের প্রতিষ্ঠানে নিয়ে আসার জন্য। এইভাবে মাদার গর্ভপাতের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শিশুদের দত্তক গ্রহণের কথা ভেবেছেন। তিনি মানুষকে আত্মসংযমের দ্বারা স্বাভাবিক পরিবার পরিকল্পনা, আত্মনিয়ন্ত্রণ ও পরস্পরের প্রতি ভালোবাসার শিক্ষাও দিয়ে চলেছেন।]

8. What does Mother Teresa say about the greatest destroyer of peace? What success has the organisation of Mother Teresa achieved to stop this menace? [মাদার টেরিজা প্রধান শান্তির ধ্বংসকারী সম্বন্ধে কী বলেছেন? তাঁর সংস্থা এই বিপদ বন্ধ করার ক্ষেত্রে কী সাফল্য পেয়েছে?]

Ans. Mother Teresa considers abortion as the greatest destroyer of peace. As a true Christian she believes that man has been created by God in his own image. Death of children due to hunger, malnutrition and diseases is unfortunate but through abortion, millions are killed deliberately by the mother’s will. It is a direct killing or murder. So the act of abortion is called the greatest destroyer of peace.

> Mother urges (আর্জেস্) people throughout the world not to indulge (ইন্ডাঞ্জ) in the heinous (হেনাস্) crime of aborting babies. She requests people to take the unwanted babies to her. There are childless couples willing to adopt such children. In fact, she and her associates are fighting abortion by adoption. Moreover, they are giving poor people, beggars, street dwellers and lepers, lessons on natural family planning. Mother Teresa and her associates have been greatly successful in this project, bringing down the total number of abortions.

[মাদার টেরিজা গর্ভপাতকে শান্তির সবচেয়ে বড়ো ধ্বংসকারী বলে বিবেচনা করেন। একজন প্রকৃত খ্রিস্টান হিসেবে তিনি বিশ্বাস করেন যে ঈশ্বর নিজের প্রতিরূপ হিসাবে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। ক্ষুধা, অপুষ্টি বা রোগভোগের কারণে শিশু মৃত্যু দুর্ভাগ্যজনক, কিন্তু গর্ভপাতের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ শিশুকে ইচ্ছাকৃতভাবে মায়ের সম্মতিক্রমে হত্যা করা হচ্ছে। এটা সরাসরি হত্যাকাণ্ড বা খুন। তাই গর্ভপাত হল সবচেয়ে বড়ো শান্তি সংহারক।

মাদার টেরিজা সকল বিশ্ববাসীকে শিশুদের গর্ভপাতের মতো জঘন্য কাজকে প্রশ্রয় না দেওয়ার আবেদন জানান। তিনি মানুষকে অনুরোধ করেছেন অনাকাঙ্ক্ষিত সন্তানদের তাঁর কাছে নিয়ে যেতে। বহু সন্তানহীন দম্পতি আছেন যাঁরা এই সব শিশুদের দত্তক নিতে ইচ্ছুক। বস্তুত মাদার টেরিজা এবং তাঁর সহযোগীরা দত্তক গ্রহণের মাধ্যমে গর্ভপাতের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন। অধিকন্তু তাঁরা গরিব মানুষ, ভিক্ষুক, পথবাসী এবং কুষ্ঠরোগীদের স্বাভাবিক পরিবার পরিকল্পনা শেখাচ্ছেন। মাদার টেরিজা ও তাঁর সহযোগীরা এই কাজে বহুলাংশে সফল হয়েছিলেন, ভ্রুণহত্যার সংখ্যা অনেকটাই কমিয়ে আনতে পেরেছিলেন।]

9. Why does Mother Teresa say that poor people are great people? [মাদার টেরিজা কেন বলেছেন যে দরিদ্র মানুষেরা মহান মানুষ?]

Or, “The poor people are very great people.”-Comment on the quoted line with reference to the text, ‘Nobel Lecture’. [‘Nobel Lecture’ পাঠ্যাংশের পরিপ্রেক্ষিতে উদ্ধৃত পঙ্ক্তিটি ব্যাখ্যা করো।]

Or, Why does Mother Teresa compare the poor people with angels? [মাদার টেরিজা কেন গরিব মানুষদের দেবদূতদের সঙ্গে তুলনা করেছেন?]

Ans. Mother Teresa agrees with the Biblical dictum (ডিক্টাম)- to be poor is to be blessed. Poor people who may have nothing to eat or a home to live in, can teach us many beautiful things. Though neglected, these people seldom blame anybody or curse anybody or compare anything. They are happy to share what they get, and they understand the significance of love. This makes Mother Teresa say that poor people are great people. Through her real-life experience of the poor men’s life she came to learn of and appreciate (অ্যাপ্রিসিয়েট) the sense of love, affection and gratitude (গ্র্যাটিচিউড্) among the poor. They suffer but do not complain. They do not bear any ill- feeling against anybody. They have the capacity to give and accept love.

[মাদার টেরিজা বাইবেলের নীতিবাক্যের সঙ্গে সহমত-গরিব হওয়া মানে আশীর্বাদধন্য হওয়া। গরিব মানুষ যাঁদের খাওয়ার কিছু নেই বা থাকার জন্য বাড়ি নেই, তাঁরাও আমাদের অনেক সুন্দর জিনিস শেখাতে পারেন। উপেক্ষিত হওয়া সত্ত্বেও এঁরা কদাচিৎ অন্যদের দোষ বা অভিশাপ দেন, অন্যদের সঙ্গে নিজের তুলনা করেন। তাঁরা যা পান তা অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে আনন্দবোধ করেন এবং তাঁরা ভালোবাসার তাৎপর্য বুঝতে পারেন। এই কারণেই মাদার টেরিজা বলেছেন যে গরিব মানুষেরা মহান। গরিব মানুষদের জীবন সম্পর্কে তাঁর বাস্তব অভিজ্ঞতার মাধ্যমে তিনি জেনেছেন এবং অনুভব করেছেন গরিবদের ভিতর ভালোবাসা, স্নেহ ও কৃতজ্ঞতাবোধের কথা। তাঁরা কষ্ট পান কিন্তু অভিযোগ করেন না। কারও বিরুদ্ধে তাঁরা বিদ্বেষ পোষণ করেন না। তাঁরা ভালোবাসা দিতে এবং নিতে জানেন।]

10. Give some instances cited by Mother Teresa that speak of the greatness of the poor people. [মাদার টেরিজার দেওয়া কিছু উদাহরণ দাও যেগুলি গরিব মানুষদের মহানুভবতার কথা বলে।]

Mother Teresa says that poor people are great people. She cites quite a few instances of such greatness. The dying lady whom they picked up from the street expressed her gratitude (গ্র্যাটিচিউড্) by holding Mother’s hand to offer her a smile and a sweet ‘thank you’. The starving Hindu family of eight children shared their rice brought by Mother with a Muslim family. They relished (রেলি) the joy of sharing. Or that man who, rescued while lying in a drain, half eaten with worms, did not blame or curse anybody. He only spoke of his blessed fate to die peacefully like an angel after living like an animal. All these are unique instances of the greatness of the poor.

[মাদার টেরিজা বলেন যে গরিব মানুষরা মহান মানুষ। তিনি কয়েকটি উদাহরণের মধ্য দিয়ে এই মহত্ত্বকে তুলে ধরেছেন। সেই মৃত্যুপথযাত্রী মহিলা যাঁকে তাঁরা রাস্তা থেকে তুলে এনেছিলেন তিনি তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছিলেন মাদারের হাতটি জড়িয়ে ধরে স্মিত হাসি উপহার দিয়ে এবং মিষ্টি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে। আটটি শিশুসহ একটি উপবাসী হিন্দু পরিবার মাদারের আনা ভাত প্রতিবেশী মুসলিম পরিবারের শিশুদের সঙ্গে ভাগ করে খেয়েছিল। তারা ভাগ করে নেওয়ার আনন্দ উপভোগ করেছিল। কিংবা সেই লোকটি যাঁকে অর্ধেক শরীর পোকায় খেয়ে নেওয়া অবস্থায় নর্দমা থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল, সে কারও বিরুদ্ধে কোনো দোষারোপ করেনি, কাউকে অভিশাপ দেয়নি। তিনি শান্তিতে মরতে পারার ভাগ্যের কথা বলেছিলেন, জন্তুর মতো বাঁচার পর যা ছিল দেবদূতের মতো। এগুলি গরিব মানুষদের মহত্ত্বের অনন্য উদাহরণ।]

11. What does Mother Teresa say about the home she has established for the dying people? [মাদার টেরিজা মরণাপন্ন ব্যক্তিদের জন্য যে আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তার সম্বন্ধে কী বলেছেন?]

Mother Teresa has established a home in which the poor, unfed (আফ্রেড্), uncared, and dying people come and die peacefully. These poor people are picked up from the streets by the co-workers of Mother Teresa. Mother Teresa feels happy that such poor people have a strong sense of dignity and thank her sincerely (সিন্সিয়ারলি) for her efforts. She talks of an old lady who, before dying peacefully, had smiled and thanked Mother for her kindness. She also speaks of a man who was rescued (রেসকিউড্) while lying half eaten by worms in a drain. That man did not blame or curse anybody but expressed satisfaction that he was going to die like an angel. Mother Teresa is gratified that she could help such people. In serving them, she had served Jesus.

[মাদার টেরিজা একটি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেছেন যেখানে দরিদ্র, অভুক্ত, অযত্নে থাকা এবং মরণাপন্ন ব্যক্তিরা আসেন, আশ্রয় পান এবং শান্তিতে মৃত্যুবরণ করেন। এই সব দরিদ্র মানুষদের মাদার টেরিজার সহকর্মীরা রাস্তা থেকে তুলে আনেন। মাদার খুশি হয়েছেন যে এরকম গরিব মানুষদের সম্মানবোধ প্রখর এবং তাঁরা আন্তরিকভাবে মাদারকে তাঁর কাজের জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি একজন বৃদ্ধার কথা বলেছেন যিনি শান্তিতে মৃত্যুবরণ করার আগে হেসেছিলেন এবং মাদারকে তাঁর দয়ার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন। তিনি আরও একজন মানুষের কথা বলেন যাঁকে অর্ধেক পোকায় খাওয়া অবস্থায় একটি নর্দমা থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। সেই লোকটি কারও বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ জানাননি বা কাউকে অভিশাপ দেননি বরং তিনি শুধু এই বলে তাঁর সন্তোষজ্ঞাপন করেছিলেন যে তিনি মরতে চলেছেন একজন দেবদূতের মতো। মাদার টেরিজা কৃতজ্ঞ যে তিনি এরকম মানুষদের সাহায্য করতে পারতেন। তাঁদের সেবা করে তিনি জিশুর সেবা করেছিলেন।]

12. What, according to mother, is needed to overcome the evils of the world? [পৃথিবীর অকল্যাণগুলি দূর করার জন্য মাদারের মতে কী প্রয়োজন?]

Ans. Hatred, misery, loneliness, homelessness and hunger are some of the evils of the world. Mother Teresa strongly advocates the necessity (নেসেসিটি) of love to overcome these evils. Love at home will erase hatred, misery and loneliness. Peace brings joy, and the strength of presence of each other in the home. As a contemplative (কন্টেমপ্লেটিভ) in the heart of the world, Mother Teresa feels that prayer brings peace and keeps the family together in love. We have to put love into action, and by serving the needy in person we actually serve God. Such mutual feelings of love and compassion kill hatred, reduce (রিডিউস্) misery and help to overcome the evils of the world.

[ঘৃণা, দুর্দশা, একাকীত্ব, গৃহহীন দশা এবং ক্ষুধা পৃথিবীর অকল্যাণগুলির কয়েকটি। এই অকল্যাণগুলো দূর করার জন্য মাদার টেরিজা ভালোবাসার কথা জোর দিয়ে বলেছেন। বাড়ির ভালোবাসা মুছে দেবে ঘৃণা, দুর্দশা আর একাকিত্ব। শান্তি আনন্দ আনে এবং গৃহে পরস্পরের উপস্থিতির শক্তি বোঝাতে সাহায্য করে। পৃথিবীর বুকে একজন ধ্যানপরায়ণ ব্যক্তি হিসেবে মাদার টেরিজার মনে হয়েছে প্রার্থনা শান্তি আনে এবং পরিবারকে প্রেমে একত্রে রাখে। আমাদের ভালোবাসাকে কার্যে রূপান্তরিত করতে হবে এবং ব্যক্তিগতভাবে দরিদ্রদের সেবা করা হল প্রকৃতপক্ষে ঈশ্বরের সেবা করা। এই ধরনের পারস্পরিক ভালোবাসা ও সহানুভূতির বোধ ঘৃণাকে নির্মূল করে, দুঃখকে লাঘব করে এবং দুনিয়ার অকল্যাণগুলি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।]

13. Narrate the experience Mother Teresa had when there was a great difficulty in getting sugar. [চিনি পাওয়ার ব্যাপারে মাদার টেরিজা যে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলেন সেই অভিজ্ঞতা বর্ণনা করো।]

Or, Write in brief the story of the four-year-old boy wanting to share his love with the children looked after by Mother Teresa’s organisation. [চার বছরের শিশুটি যে মাদার টেরিজার সংস্থার ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েদের সঙ্গে ভালোবাসা ভাগ করে নিতে চেয়েছে, তার গল্পটি সংক্ষেপে লেখো।]

Ans. Once Mother Teresa had a wonderful experience in Calcutta. There was great difficulty in getting sugar. The word got around to the children. A little Hindu boy of four years heard this. He told his parents that he would not eat

sugar for three days and give the sugar to the children at Missionaries of Charity. After three days, his parents brought him to Mother’s home to offer the sugar. She never met them before. She was surprised to see that the little boy could hardly pronounce Mother’s name, but he knew why he had come. He had come to share his love. This extraordinary experience moved Mother Teresa. So she could not but share this story with the audience.

[একসময় কলকাতায় মাদার টেরিজার খুব সুন্দর এক অভিজ্ঞতা হয়েছিল। চিনি পাওয়ার ব্যাপারে খুব সমস্যা হচ্ছিল। খবরটা শিশুদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছিল। মাত্র চার বছরের এক হিন্দু ছেলে এই খবর শুনতে পেয়েছিল। সে তার বাবা-মাকে বলল যে সে তিন দিন চিনি খাবে না এবং সে এই চিনি মিশনারিজ অভ চ্যারিটির শিশুদের দেবে। তিন দিন পর তার বাবা-মা ওই চিনি দান করার জন্য মাদার টেরিজার আশ্রমে এলেন। তিনি তাদের আগে কখনও দেখেননি। তিনি এটা দেখে অবাক হয়েছিলেন যে ছোটো ছেলেটি মাদার টেরিজার নাম সঠিকভাবে উচ্চারণ করতে পারছিল না, কিন্তু সে জানত সে কেন এসেছিল। সে এসেছিল তার ভালোবাসার ভাগ দিতে। এই অদ্ভুত অভিজ্ঞতা মাদার টেরিজাকে খুব নাড়া দিয়েছিল। তাই তিনি এই কাহিনি তাঁর শ্রোতাদের কাছে না বলে থাকতে পারেননি।]

14. “I had the most extraordinary experience with the Hindu family that had eight children.”-Which experience is Mother Teresa speaking of? [মাদার টেরিজা কোন্ অভিজ্ঞতার কথা বলছেন?]

Or, What kind of experience did Mother have with a Hindu family? [একটি হিন্দু পরিবারের সঙ্গে মাদার টেরিজার কী ধরনের অভিজ্ঞতা হয়েছিল?]

Or, Which real-life incident did Mother Teresa cite when she wanted people to know and love their neighbours? [কোন বাস্তব জীবনের ঘটনার দৃষ্টান্ত মাদার টেরিজা দিয়েছিলেন যখন তিনি চেয়েছিলেন লোকে তাঁদের প্রতিবেশীদের জানুক এবং ভালোবাসুক?]

Ans. Once Mother Teresa learnt from a gentleman that a Hindu family with eight children had been starving for quite a few days. Mother went to help that family with some rice. She could see the hunger written on their faces. She gave the rice to the mother. The mother divided some rice among her eight starving children. Then she went out. When Mother Teresa asked where she had been, she simply told Mother that they had a Muslim family as their neighbour. The children of that family were starving too. So she had taken some rice for them. Mother Teresa was deeply moved at the extraordinary gesture (জেস্টার্) of that poor Hindu mother. Inspired by the spirit of neighbourly love, she along with her children, relished the joy of sharing.

[একবার এক ভদ্রলোকের কাছে মাদার টেরিজা আটটি সন্তান-সহ একটি হিন্দু পরিবারের কথা জেনেছিলেন যারা দীর্ঘদিন অভুক্ত ছিল। মাদার সাহায্য করার জন্য কিছুটা ভাত নিয়ে সেই পরিবারে গেলেন। তিনি তাদের মুখে ক্ষুধার স্পষ্ট ছাপ দেখতে পেলেন। মাকে তিনি ভাতটুকু দিলেন। মা-টি তাঁর আটজন বুভুক্ষু সন্তানের মধ্যে কিছুটা ভাত ভাগ করে দিলেন। তারপর তিনি বাইরে চলে গেলেন। মাদার টেরিজা যখন তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন তিনি কোথায় গিয়েছিলেন তিনি জবাব দিলেন যে একটি মুসলিম পরিবার তাঁদের প্রতিবেশী। ওই পরিবারের শিশুগুলিও অভুক্ত ছিল, তাই কিছুটা ভাত তিনি তাদের জন্য নিয়ে গিয়েছিলেন। ওই হিন্দু মায়ের অসাধারণ আচরণ মাদার টেরিজাকে খুব নাড়া দিয়েছিল। প্রতিবেশীর জন্য ভালোবাসা দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে তিনি কোনো জিনিস ভাগ করে নেওয়ার যে আনন্দ তা তাঁর সন্তানদের সঙ্গে একযোগে উপভোগ করেছিলেন।]

15. What will Mother Teresa do with the prize money of the Nobel Peace Prize? What does Mother think of the poor children? [মাদার টেরিজা নোবেল শান্তি পুরস্কারের অর্থ দিয়ে কী করবেন? মাদার গরিব শিশুদের সম্বন্ধে কী ভাবছেন?]

Ans. With the prize money, Mother Teresa wants to build a home for the homeless people. She believes that the building of homes for the poor would mean that love will spread gradually in the society.

> Mother Teresa wants to provide the children with that kind of love, care, and tenderness (টেনডারনেস্) which they get from their parents. The children whom she wants to help are not merely from India or Africa, but from the entire (এনটায়ার) world. Mother Teresa, along with her Sisters, wants to give them homes to live in, food to eat and love to cleanse (ক্লেন্জ) their hearts. For this she seeks financial help from only those who would lovingly donate (ডোনেট) till the donation hurts them.

[পুরস্কারের অর্থ দিয়ে মাদার টেরিজা গৃহহীন ব্যক্তিদের জন্য আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে দিতে চান। তিনি বিশ্বাস করেন গরিব মানুষদের জন্য গৃহ স্থাপন করা হলে সমাজে ভালোবাসা ছড়িয়ে পড়বে।

মাদার টেরিজা শিশুদের সেই ধরনের ভালোবাসা, যত্ন এবং আদর দিতে চান যা তারা তাদের অভিভাবকদের কাছ থেকে পায়। তিনি যে শিশুদের সাহায্য করতে চান তারা যে শুধু ভারতে বা আফ্রিকাতেই আছে তা নয় বরং সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে আছে। মাদার টেরিজা তাঁর সিস্টারদের সঙ্গে নিয়ে সকলকে আশ্রয় দিতে চান, খাবার দিতে চান এবং তাদের হৃদয়কে পরিষ্কার করার জন্য ভালোবাসা দিতে চান। এজন্য তিনি তাঁদের কাছ থেকে আর্থিক সাহায্য চান যাঁরা ভালোবেসে দান করবেন যতক্ষণ না তা তাঁদের পীড়িত করে।]

16. Why was Mother overwhelmed by the donation of a physically challenged person? [মাদার একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী মানুষের দানে মুগ্ধ হয়েছিলেন কেন?]

Ans. Mother Teresa was moved after getting fifteen dollars from a physically challenged man who had been bedridden for the last twenty years. This man could move only his right hand, and smoking was his only companion. Such a man had stopped smoking for a week and accumulated (অ্যাকিউমুলেটেড্) money for the organization run by Mother. This great sacrifice touched Mother’s heart. She related it to the story of Jesus’s sacrifice. Being the Son of God, Jesus had sacrificed His all to redeem the human soul. Similarly, the physically challenged man donating fifteen dollars served as an inspiration to others. Such an unselfish attitude also gives joy to both sides the giver and the receiver. And it begets love.

[মাদার টেরিজা কুড়ি বছর ধরে বিছানায় শুয়ে থাকা একজন শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী মানুষের কাছে পনেরো ডলার পেয়ে মুগ্ধ হয়েছিলেন। ব্যক্তিটি শুধু তাঁর ডান হাতটি নাড়তে পারতেন এবং ধূমপান তাঁর একমাত্র সঙ্গী ছিল। এই ব্যক্তি এক সপ্তাহ ধরে ধূমপান বন্ধ রেখে সঞ্চিত অর্থ দান করেছেন মাদারের দ্বারা চালিত সংগঠনে। এই মহৎ ত্যাগ মাদারের হৃদয়কে স্পর্শ করেছে। তিনি এর সঙ্গে জিশুর আত্মোৎসর্গের কাহিনির সম্পর্ক স্থাপন করেছেন। ঈশ্বরের পুত্র হওয়ায় জিশু তাঁর সবকিছু ত্যাগ করেছিলেন মানবাত্মার পরিত্রাণের জন্য। একইভাবে ওই শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী মানুষটি যিনি পনেরো ডলার দান করেছেন, তিনি সকলের কাছে প্রেরণা হয়ে থাকতে পারেন। এই ধরনের নিঃস্বার্থ মনোভাব দাতা এবং গ্রহীতা-উভয় পক্ষকেই আনন্দ দেয়। এবং এটি ভালোবাসারও জন্ম দেয়।]

17. What is the difference in need between the poor people of the East and the West? [প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের গরিব মানুষের প্রয়োজনের পার্থক্য কী?]

Ans. People in the East suffer from want of food, malnutrition (ম্যালনিউট্রিশন), lack of medical care, lack of homes and even die on streets uncared for due to economic poverty. But there is another kind of poverty that is more terrible because it leaves a person unwanted, unloved, terrified and outcast. This kind of poverty exists in both eastern and western countries. But it is more distinct in the West. In spite of their affluence, people in the West face such poverty of the spirit and get alienated (অ্যালিয়েনেটেড) from the mainstream. The poor in both the East and the West need love, a feeling of bonding, the peace of staying together.

[প্রাচ্যের দেশগুলিতে মানুষ অর্থনৈতিক দারিদ্র্যের কারণে খাদ্যের অভাব, অপুষ্টি, চিকিৎসার অভাব, গৃহের অভাব, এমনকি অযত্নে রাস্তায় পড়ে মরে যাওয়াও ভোগ করেন। কিন্তু আর এক ধরনের দারিদ্র্য আছে যা অতি ভয়ানক কারণ এই ধরনের দারিদ্র্য মানুষকে ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত করে, তাকে অবাঞ্ছিত, আতঙ্কিত করে এবং সমাজচ্যুত করে তোলে। এই ধরনের দারিদ্র্য প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য দু- জায়গাতেই দেখা যায়। কিন্তু পাশ্চাত্য দেশগুলিতে এটি বেশি প্রকট। প্রাচুর্য থাকা সত্ত্বেও পাশ্চাত্য দেশগুলিতে মানুষ এই আত্মিক দারিদ্র্যের মুখোমুখি হয়ে সমাজের মূলস্রোত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। প্রাচ্য এবং পাশ্চাত্য উভয় স্থানেই গরিবদের প্রয়োজন হল ভালোবাসা, পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কের বন্ধন এবং একত্রে বাস করার শান্তি।]

18. What does Mother Teresa mean when she says that she does not want from abundance but wants others to give her till it hurts? [মাদার টেরিজা কী বোঝাতে চেয়েছেন যখন তিনি বলেছেন যে তিনি প্রাচুর্য থেকে চান না বরং তিনি সেই দান চান যতক্ষণ না তা দাতাকে পীড়িত করে?]

Ans. Mother Teresa’s magnanimity (ম্যাগনানিমিটি) springs from her belief that helping poor people financially is not enough. If it comes from abundance (অ্যাবান্ড), it means that the donor is pitying the poor. But if the help comes at the cost of hurting oneself, it may suggest the integrity and willingness of the donor to serve the cause of the poor and the wretched. Such an attitude is more welcome to Mother because no one has the right to hurt the honour (অনার) of these poor people by a casual donation of a few rupees. The gift is valued only when there is an element of sacrifice involved in its giving.

[কেবল আর্থিকভাবে গরিবদের সাহায্য করা যথেষ্ট না-এই বিশ্বাস মাদারের মহানুভবতা থেকে উদ্গত হয়েছে। যদি দান প্রাচুর্য থেকে আসে তখন মনে হয় যে দাতা যেন গরিবকে করুণা করছে। কিন্তু যদি দানটি কাউকে পীড়িত করার মূল্যে আসে তবে তা গরিব ও অসহায় মানুষের সেবা করার জন্য দাতার সততা এবং ইচ্ছার পরিচয় দেয়। এই ধরনের মনোভাব মাদারের পছন্দ। সামান্য অর্থপ্রদান করে গরিব মানুষের সম্মানকে ছোটো করার অধিকার নেই কারও। উপহার তখনই মূল্যবান হয়ে ওঠে যখন দেওয়ার মধ্যে ত্যাগস্বীকার জড়িয়ে থাকে।]

19. How does Mother show that smiles on our faces do not come with material benefits? [মাদার কীভাবে দেখান যে মুখের হাসি বস্তুগত লাভ থেকে আসে না?]

Ans. Mother Teresa feels that smile on our faces is necessary because smile begets love. But she thinks that such smile does not always come with material benefits. She refers to a home which had a lot of beautiful things, but no member in the house had a smile on the face. Such a house, according to Mother, is stricken (স্ট্রিকেন) with spiritual poverty. In the affluent West, young people get quickly addicted to drugs because their parents have no time to spend with them. She says that when a person in a family feels lonely, sick, and worried and yet remains uncared for, then surely it must be said that the family members are spiritually impoverished (ইস্পভারিশড্). Difficulties arise in such families, though they may be financially well-off.

[মাদার টেরিজা অনুভব করেন যে আমাদের মুখে হাসির ভীষণ প্রয়োজন আছে কারণ হাসি থেকে ভালোবাসা জন্ম নেয়। কিন্তু তিনি মনে করেন যে সেই হাসি সবসময় বস্তুগত লাভ থেকে আসে না। তিনি একটি বাড়ির কথা বলছেন যেখানে প্রচুর সুন্দর জিনিসপত্র ছিল কিন্তু গৃহের কোনো সদস্যের মুখেই হাসি ছিল না। এইরকম বাড়ি মাদারের মতে আত্মিক দারিদ্র্যে ভোগে। বিত্তশালী পশ্চিমে যুবক-যুবতিরা চট করে মাদকের নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ে কারণ তাদের পরিবারের মা- বাবার তাদের সঙ্গে কাটানোর মতো সময় থাকে না। তিনি বলছেন যে, যখন পরিবারের কোনো সদস্য ভাবে যে সে নিঃসঙ্গ, অসুস্থ ও উদ্বিগ্ন এবং তবুও অযত্নলালিত তখন বলা যায় যে ওই পরিবারের সদস্যরা আত্মিকভাবে দরিদ্র। আর্থিকভাবে সঙ্গতিপূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও এই সব পরিবারে অসুবিধা দেখা দেয়।]

20. What are the activities of Mother Teresa and her co- workers? [মাদার টেরিজা ও তাঁর সহকর্মীরা কী ধরনের কাজ করেন?]

Ans. Mother Teresa feels that they are not real social workers but contemplatives (কনটেমপ্লেটিভস্) in the heart of this world. They try to make people understand the real value of love. They also try to fight against poverty (পভার্টি), hatred (হেট্রেড্), and misery (মিজারি). Mother herself has made arrangements so that the naked get clothes, the homeless get homes, and the uncared poor get care. She has made a home for dying destitutes (ডেস্টিটিউট্স). There, such people are able to die a peaceful death. Mother, alongwith her Sisters and Brothers, also fight against abortion. They adopt those children who are abandoned by their parents. The Missonaries of Charity also take care of unwedded (আনওয়েডেড), pregnant mothers to prevent abortion. Besides, the organization also looks after slum dwellers, beggars, and leprosy patients.

[মাদার টেরিজা অনুভব করছেন যে তাঁরা সত্যিকার সমাজসেবী নন বরং এই পৃথিবীর বুকে তাঁরা ধ্যানপরায়ণ। তাঁরা মানুষকে ভালোবাসার প্রকৃত মূল্য বোঝাতে সচেষ্ট। তাঁরা দারিদ্র্য, ঘৃণা ও দুঃখ-দুর্দশার বিরুদ্ধেও লড়াই চালানোর চেষ্টা করেন। মাদার নিজে ব্যবস্থা নিয়েছেন যাতে নগ্নরা পরনের কাপড় পান, গৃহহীনরা ঘর পান এবং অবহেলিতরা যত্ন পান। তিনি সহায়সম্বলহীন, মৃত্যুপথযাত্রীদের জন্য আশ্রম করে দিয়েছেন। সেখানে এরকম মানুষেরা শান্তিতে মৃত্যুকে বরণ করতে পারেন। মাদার তাঁর সিস্টার এবং ব্রাদারদের নিয়ে গর্ভপাতের বিরুদ্ধে লড়াই চালান। তাঁরা সেই সমস্ত শিশুদের পালন করেন যাদের বাবা-মা তাদের পরিত্যাগ করেছে। মিশনারিজ অভ চ্যারিটি অবিবাহিতা অন্তঃসত্ত্বাদেরও যত্ন নেন গর্ভপাত আটকানোর জন্য। এর পাশাপাশি সংস্থাটি বস্তিবাসী, ভিখারি এবং কুষ্ঠরুগিদেরও দেখাশোনা করে।]

21. What is the importance of smile in our daily life? Why did one of the poor people say that Mother and the Sisters are the best people to teach them family planning? [আমাদের দৈনন্দিন জীবনে হাসির গুরুত্ব কী? গরিব লোকেদের মধ্যে একজন কেন বলেছিলেন যে মাদার ও সিস্টাররা পরিবার পরিকল্পনা শেখানোর সব থেকে উপযুক্ত ব্যক্তি?]

Ans. Smile is of great importance in our daily life. Smile is the beginning of love, and only love can inspire us to do something for one another. That is why everyone should smile at each other when they meet. Besides, we also greet God when we smile at each other.

> The poor man thought that Mother and the Sisters are the best people to teach them family planning because they have promised to be chaste (চেস্ট) in life. Their love comes out of self-control, and such love knows no boundaries. So they have the right to preach self-control as a product of mutual love.

[আমাদের দৈনন্দিন জীবনে হাসির ভীষণ গুরুত্ব রয়েছে। হাসি ভালোবাসার সূচনা এবং ভালোবাসার দ্বারাই আমরা একে অপরের জন্য কিছু করার ব্যাপারে অনুপ্রাণিত হই। এই জন্য প্রত্যেকের উচিত সাক্ষাতের সময় পরস্পরের দিকে তাকিয়ে হাসা। এ ছাড়া আমরা পরস্পরের দিকে তাকিয়ে যখন হাসি তখন আমরা ঈশ্বরকেও অভিবাদন জানাই।

গরিব মানুষটি ভেবেছিলেন যে মাদার ও সিস্টাররা পরিবার পরিকল্পনা শেখানোর সবথেকে উপযুক্ত ব্যক্তি কারণ তাঁরা নিজেরা ব্রহ্মচর্যের শপথ নিয়েছেন। তাঁদের ভালোবাসা নির্গত হয় আত্মনিয়ন্ত্রণ থেকে এবং তাতে কোনো বাঁধ থাকে না। তাই তাঁদের অধিকার আছে আত্মসংযমকে পারস্পরিক ভালোবাসার ফল হিসেবে প্রচার করার।]

22. In what ways does Mother Teresa appeal to the emotions of her audience? What stories does she share of her encounters with the poor in Kolkata? [মাদার টেরিজা কীভাবে তাঁর শ্রোতাদের আবেগের কাছে আবেদন জানান? কলকাতার গরিব মানুষদের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের কোন্ কাহিনিগুলি তিনি বলেন?]

Ans. Mother Teresa used various emotional appeals to inspire her audience. She shared her own personal experiences with the poor in Calcutta and motivated her audience to follow in their footsteps. Again and again, she called her audience to action and urged them to make the world a better place.

> She shared many stories of her encounters with the poor in Calcutta. She told us the story of the dying woman whom she picked up from the street, and told how she died with a smile on her face and thanked her for her care. She shared the story of the bedridden man who donated her 15 dollars. She narrated the story of a starving Hindu family of eight children.

[মাদার টেরিজা তাঁর শ্রোতাদের অনুপ্রাণিত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের আবেগময় আবেদনের পন্থা অবলম্বন করেন। কলকাতায় দরিদ্র মানুষজনের সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাগুলো ভাগ করে নেন আর তাঁর শ্রোতাদের তাদের পথ অবলম্বন করার জন্য অনুপ্রাণিত করেন। বারবার তিনি শ্রোতাদের কাজে যোগদানের আহ্বান জানান এবং এই পৃথিবীকে আরও সুন্দর করে তোলার জন্য উৎসাহিত করেন।

তিনি কলকাতার গরিব লোকেদের সঙ্গে তাঁর অনেক অভিজ্ঞতার কথাই শোনান। তিনি সেই মৃত্যুপথযাত্রী মহিলার কথা বলেন যাকে তিনি রাস্তা থেকে তুলে এনেছিলেন, আর বলেন কীভাবে সে মুখে হাসি নিয়ে মৃত্যুবরণ করে নেয় আর তাঁকে যত্ন নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানায়। তিনি সেই শয্যাশায়ী মানুষটির কথা শোনান যে তাঁকে ১৫ ডলার দান করেছিল। তিনি সেই অনশনক্লিষ্ট হিন্দু পরিবারটির কাহিনি বর্ণনা করেন যাদের আটটি সন্তান ছিল।]

Also Read – The Garden Party questions and answers

একাদশ শ্রেণির কলা বিভাগের যে কোনো প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। কোনো উত্তর না পেলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানান।

Leave a Comment