বিকাশের বৈশিষ্ট্য | বিকাশের নীতিসমূহ | বিকাশের শিক্ষাগত প্রভাব (Class 11 Exclusive )

বিকাশ হল ব্যক্তির সহজাত দৈহিক-মানসিক ক্ষমতা বা সামর্থ্যের প্রকাশ ও বিস্তার, যা ব্যক্তিকে জটিল থেকে জটিলতর কর্মসম্পাদন করতে সহায়তা করে। বৃদ্ধির মাধ্যমে বিকাশ অর্জিত হয়। কাজেই জন্মের পর থেকে শিশুর জীবনব্যাপী, সামগ্রিক গুণগত পরিবর্তনের ধারাবাহিক প্রক্রিয়া হল বিকাশ। বিকাশ প্রাণীর মধ্যে শুধুমাত্র শারীরিক পরিবর্তনে সীমাবদ্ধ থাকে না, ক্রিয়াগত (functional) পরিবর্তন এর আবশ্যিক শর্ত, যেমন-কোনো কিছু করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়া, নির্ভুলভাবে কর্ম সম্পাদন করতে পারা ইত্যাদি। বিকাশ অবশ্যই বৃদ্ধির ফলে সম্ভব, কিন্তু বৃদ্ধিই বিকাশ নয়।

বিকাশের বৈশিষ্ট্য | বিকাশের নীতিসমূহ | বিকাশের শিক্ষাগত প্রভাব
বিকাশের বৈশিষ্ট্য | বিকাশের নীতিসমূহ | বিকাশের শিক্ষাগত প্রভাব

বিকাশের বৈশিষ্ট্য

বিকাশ হল একটি প্রক্রিয়া যা ব্যক্তির ক্ষমতার সূচনা বা বৃদ্ধি করে এবং যা ব্যক্তিকে উৎকর্ষতার সঙ্গে কার্যসম্পাদনে সাহায্য করে। যেমন- সঞ্চলন ক্ষমতা বিকাশের ফলে শিশু ‘হাঁটি-হাঁটি পা-পা’ থেকে স্বচ্ছন্দে দৌড়োতে পারে। মনে রাখা প্রয়োজন, বিকাশ বৃদ্ধির ফলেই ঘটে। আরও স্পষ্ট করে বলা যায়, বৃদ্ধি বিকাশের রূপ নেয়, যখন ওই বৃদ্ধি ব্যক্তির কার্যসম্পাদনে উৎকর্ষতা আনে। বিকাশকে আরও অর্থবহ করে তুলতে এর কয়েকটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা প্রয়োজন।

(1) শিখনের ফলে বিকাশ: 

Bayer-এর মতে, আচরণের পরিবর্তন বা শিখনের ফলে বিকাশ ঘটে। এই আচরণের পরিবর্তনের জন্য পরিকল্পনা প্রয়োজন। এখানে পরিকল্পনা বলতে বোঝায় ব্যক্তিজীবনে শিখনের বিন্যাস। পরিবেশের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ার ফলে শিশু যে শিখন অভিজ্ঞতাগুলি অর্জন করে তারই সমন্বয় হল বিকাশ।

(2) বিকাশ হল সংশ্লেষণ: 

কোনো কোনো মনোবিজ্ঞানী বিকাশকে পরিণমন বা শিখনের ফল হিসেবে বিবেচনা করতে অস্বীকার করেছেন। তাঁদের মতে, এই দুটি ব্যাখ্যায় বিকাশকে নিষ্ক্রিয় প্রক্রিয়া হিসেবে দেখা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে পিয়াজে বলেন, কোনো কোনো মনোবিদ বিকাশকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নির্দিষ্ট শিখন অভিজ্ঞতাগুলির সমন্বয় বলে মনে করেছেন। প্রকৃতপক্ষে বিকাশ হল একটি প্রক্রিয়া। প্রতিটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বা একক শিখন সামগ্রিক বিকাশকে কার্যকরী করে তোলে। তবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র একক শিখনের সমন্বয় হল বিকাশ, এ ধারণা সঠিক নয়। পিয়াজের মতে বিকাশের 4টি প্রক্রিয়া আছে, এগুলি ছকের মাধ্যমে দেখানো হল-

(3) বিকাশ একটি নিরবচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া: 

মাতৃগর্ভ থেকে আমৃত্যু বিকাশ ঘটে। যদিও এর হার সব সময় স্থির থাকে না, হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে।

(4) ব্যক্তির বিভিন্ন বিকাশ পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত: 

ব্যক্তির দৈহিক বিকাশ, মানসিক বিকাশ, সামাজিক বিকাশ, প্রাক্ষোভিক বিকাশ পৃথকভাবে ঘটে না। এগুলি পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত এবং পরস্পর নির্ভরশীল।

(5) বিকাশ একটি ব্যক্তিগত প্রক্রিয়া: 

ব্যক্তির বিকাশে অসমতা পরিলক্ষিত হয়। দৈহিক, মানসিক, সামাজিক প্রভৃতি বিকাশের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত পার্থক্য শুধু ব্যক্তিতে ব্যক্তিতে নয়, একই ব্যক্তির বিভিন্ন বয়সে বিভিন্ন হারে বিকাশ ঘটে।

(6) বিকাশ সামগ্রিক থেকে বিশেষের দিকে ঘটে:

প্রতিটি বিকাশই সামগ্রিক থেকে বিশেষের দিকে ঘটে। শিশু যখন কিছু ধরার চেষ্টা করে তখন সমস্ত হাতকেই সে ব্যবহার করে। পরে হাতের সমস্ত আঙুলগুলি ব্যবহার করে এবং অবশেষে দুটি বা তিনটি আঙুল দিয়েই ধরতে পারে।

(7) বিকাশে লিগগত পার্থক্য দেখা যায়:

স্ত্রী-পুরুষের মধ্যে বিকাশের পার্থক্য আছে। বালিকারা বালকদের থেকে অনেক আগে পরিণত হয়। বালিকাদের বয়ঃসন্ধিক্ষণ বালকদের থেকে অনেক আগে আসে।

বিকাশের নীতিসমূহ [Principles of Development]

বিকাশ বলতে অঙ্গের কার্যকারিতার সাথে আকৃতি, কর্ম বা গঠনের সামগ্রিক পরিবর্তনকে বোঝায়। বিকাশ প্রকৃতির দিক থেকে পরিমাণগত এবং গুণগত উভয়ই হয়। এটি গর্ভধারণের সাথে শুরু হয় এবং সমাধিতে তথা মৃত্যুতে শেষ হয়। এটি একটি জটিল ও ধারাবাহিক প্রক্রিয়া, যা নির্দিষ্ট কিছু নীতির উপর ভিত্তি করে পরিচালিত হয়। বিকাশের এই নীতিগুলি প্রধানত শিশুর শারীরিক, মানসিক, সামাজিক এবং আবেগীয় বিকাশকে প্রভাবিত করে। নীচে বিকাশের প্রধান নীতিগুলি আলোচনা করা হল-

(1) ধারাবাহিকতার নীতি: 

বিকাশ একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া যা ক্রমাগত সময়ের সাথে সাথে চলতে থাকে। এটি একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ে আরম্ভ হয়ে পরবর্তী পর্যায়ে অগ্রসর হয়। এটি প্রাক্‌জন্ম দিয়ে শুরু হয় এবং মৃত্যু দিয়ে শেষ হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, শিশুরা শৈশব থেকে কৈশোর এবং তারপর প্রাপ্তবয়স্কতা পর্যায়ে ধীরে ধীরে উন্নীত হয়।

(2) পর্যায়ক্রমিকতার নীতি: 

বিকাশ নির্দিষ্ট পর্যায়ের মাধ্যমে ঘটে। প্রতিটি পরবর্তী পর্যায় পূর্ববর্তী পর্যায়ের ভিত্তিতে নির্মিত হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, শিশুরা প্রথমে হামাগুড়ি দেয়, তারপর হাঁটতে শেখে এবং পরে দৌড়োতে শেখে।

(3) বিকাশের হারে অভিন্নতার অভাবের নীতি: 

বিকাশের গতি এবং সময়সূচি ব্যক্তিবিশেষের ক্ষেত্রে ভিন্ন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, কোনো শিশু দ্রুত বিকশিত হতে পারে আবার কোনো শিশু ধীরে ধীরে বিকশিত হতে পারে।

(4) সমগ্র থেকে নির্দিষ্টের দিকে: 

শিশুর বিকাশ সাধারণ দক্ষতা থেকে নির্দিষ্ট দক্ষতার দিকে অগ্রসর হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, প্রথমে শিশুরা সাধারণ চলাফেরা শেখে এবং পরে নির্দিষ্ট দক্ষতা অর্জন করে যেমন-দৌড়োনো, লাফানো ইত্যাদি।

(5) সিফালোকডাল নীতি:

‘সিফালোকডাল’ শব্দটির অর্থ হল মাথা থেকে ল্যাজ পর্যন্ত। মানবজীবন বিকাশের ক্ষেত্রে সিফালোকডাল নীতিটি হল শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর তার বিকাশ ওপর থেকে নীচের দিকে অর্থাৎ মাথা থেকে পায়ের দিকে ছড়িয়ে পড়ে। এই নীতি অনুসারে, একটি শিশু প্রথমে তার মাথার শারীরিক নিয়ন্ত্রণ অর্জন করে, এরপরে শারীরিক নিয়ন্ত্রণ বাহুতে এবং সব শেষে পায়ের নীচের দিকে চলে যায়।

(6) প্রক্সিমোডিস্টালের নীতি: 

প্রক্সিমোডিস্টাল নীতি অনুযায়ী, শিশুর বিকাশ শরীরের কেন্দ্র অর্থাৎ মেরুদণ্ডের কর্ড থেকে শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে বাইরের দিকে, অর্থাৎ বাহু ও পায়ের দিকে যায়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, শিশুরা তাদের আঙুলগুলি কার্যকরভাবে ব্যবহার করার আগে তাদের বাহু ব্যবহার করে।

(7) সমন্বয় ও সংহতির নীতি: 

বিকাশের ক্ষেত্রে শিশুদের বিভিন্ন অঙ্গ এবং দক্ষতা সমন্বিত হয় এবং ধীরে ধীরে নির্দিষ্ট কার্যাবলি হিসেবে পৃথক হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, প্রথমে শিশুরা তাদের সমস্ত হাত ব্যবহার করে কিছু ধরতে পারে, পরে আঙুলের সাহায্যে নির্দিষ্ট কিছু ধরতে শেখে।

(8) ব্যক্তিগত পার্থক্যের নীতি: 

বিকাশের ক্ষেত্রে প্রতিটি শিশুই আলাদা এবং তাদের বিকাশের গতি ও ধরন ভিন্ন হতে পারে। বিকাশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতিগুলির মধ্যে এটি একটি। বিকাশের কোনো নির্দিষ্ট হার নেই। শিশুরা হাঁটতে শিখবে, তা সর্বজনীন। কিন্তু প্রতিটি শিশুর প্রথম পদক্ষেপ নেওয়ার সময় পরিবর্তিত হতে পারে।

(9) অভিন্নতার প্যাটার্নের নীতি: 

যদিও বিকাশ পৃথক পৃথক হারে অগ্রসর হয় এবং বিকাশের বিভিন্ন ধাপের প্রক্রিয়া ও ফলাফলের ক্ষেত্রে চিহ্নিত পৃথক পৃথক পার্থক্য লক্ষ করা যায়, তবুও এটি এক বা অন্যমাত্রায় একটি নির্দিষ্ট প্যাটার্ন অনুসরণ করে যা অভিন্ন এবং একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির ব্যক্তির সাপেক্ষে সর্বজনীন।

(10) বংশগতি এবং পরিবেশের মধ্যে মিথস্ক্রিয়ার নীতি: 

বংশগতি এবং পরিবেশের মধ্যে মিথস্ক্রিয়ার ফলেই শিশুর বিকাশ ঘটে। বংশগতি যেমন শারীরিক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বেশি গুরুত্ব প্রদান করে, তেমনি পরিবেশ শিশুর গুণগত দিকের ওপর বিশেষ প্রভাব ফেলে। পরিবেশগত প্রভাব পরিবার, সমবয়সি, সমাজ ইত্যাদির সাথে মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে বহুমাত্রিক উন্নয়নের জন্য স্থান প্রদান করে। বুদ্ধি ও বিকাশকে বংশগতি ও পরিবেশের একটি যৌথ উৎপাদন হিসেবে সূচিত করা হয়।

(11) পারস্পরিক সম্পর্কের নীতি: 

কোনো ব্যক্তির বিকাশের বিভিন্ন দিক বা মাত্রা পরস্পর সম্পর্কযুক্ত। যেমন-দৈহিক বিকাশ মানসিক বিকাশ ও সামাজিক বিকাশের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এ কথা বলা যায় যে, একটি সুস্থ দেহ-“একটি সুস্থ মন এবং একটি মানসিকভাবে স্থিতিশীল, শারীরিকভাবে শক্তিশালী এবং সামাজিকভাবে সচেতন ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটায়।”

(12) ক্রমসমষ্টিমূলক প্রক্রিয়ার নীতি: 

বিকাশ একটি ক্রমসমষ্টিমূলক (cumulative) প্রক্রিয়া। অর্থাৎ শিশুর জীবনের কোনো পর্যায়ের বিকাশ তার পূর্ব পর্যায়ের বিকাশের উপর নির্ভরশীল হয়েই ঘটে থাকে। মনোবিদদের মতে, শিশুর বিকাশের পরবর্তী পর্যায়টি হল পূর্ববর্তী পর্যায়ের একটি অধিকতর উন্নততর অবস্থা। এই কারণে, শিশুর কোনো পর্যায়ের শিক্ষা পরিকল্পনা রচনার সময় তার পূর্ববর্তী পর্যায়ের অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার উপর গুরুত্ব প্রদান করা হয়।

(13) পরিপক্কতা এবং শিক্ষার সংঘের নীতি: 

জৈবিক বৃদ্ধি এবং বিকাশকে পরিপক্কতা বলা হয়। জৈবিক পরিবর্তনের সঙ্গে মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রের পরিবর্তন জড়িত, যা একটি শিশুকে নতুন ক্ষমতা প্রদান করে। বিকাশ সহজ থেকে জাটিলের দিকে এগিয়ে যায়। শুরুতে একটি শিশু কংক্রিট বস্তুর মাধ্যমে শেখে এবং ধীরে ধীরে বিমূর্ত চিন্তার দিকে চলে যায়। পরিপক্কতার কারণে এই রূপান্তর ঘটে।

বিকাশের শিক্ষাগত প্রভাব [Educational Implication of Development]

বিকাশ হল ব্যক্তির মানসিক, বৌদ্ধিক, সামাজিক এবং আবেগীয় (প্রাক্ষোভিক) পরিবর্তন। এটি শিশুর ব্যক্তিত্ব, আবেগ, সামাজিক দক্ষতা এবং বৌদ্ধিক দক্ষতার বৃদ্ধি ও পরিণমনকে বোঝায়। এখানে বিকাশের শিক্ষাগত প্রভাবগুলি সংক্ষেপে আলোচনা করা হল-

(1) বৌদ্ধিক বিকাশ: 

পাঠ্যক্রম ও সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রমের মাধ্যমে শিশুদের চিন্তাশক্তি, যুক্তি এবং সমস্যাসমাধানের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।

(2) মানসিক বিকাশ: 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গবেষণা ও অনুসন্ধান, সৃজনশীল কার্যক্রম এবং একাডেমিক (শিক্ষায়তনিক) কার্যাদির মাধ্যমে শিশুদের মানসিক বিকাশ তরান্বিত হয়।

(3) সামাজিক বিকাশ: 

স্কুলে সহযোগিতা ও দলগত কাজের মাধ্যমে শিশুদের মধ্যে সামাজিক দক্ষতা এবং নেতৃত্বের গুণাবলি গড়ে ওঠে।

(4) আবেগীয় বিকাশ: 

আবেগ নিয়ন্ত্রণ এবং সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে শিশুদের আবেগীয় স্থিতিশীলতা এবং আবেগ প্রকাশের সঠিক উপায় শেখানো হয়।

(5) ব্যক্তিত্বের বিকাশ: 

আত্মবিশ্বাস, আত্মনির্ভরশীলতা এবং নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষা শিশুর ব্যক্তিত্বের বিকাশে সহায়ক হয়।

(6) ভাষাগত বিকাশ: 

শিশুদের ভাষাগত বিকাশের ক্ষেত্রে এবং যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষা বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

(7) সাংস্কৃতিক বিকাশ: 

বিদ্যালয়ে পঠনপাঠনকালে শিশুরা বিভিন্ন সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে এবং সেই সংস্কৃতির মূল্যবোধ এবং ঐতিহ্যকে সম্মান করতে শেখে।

(8) জীবন দক্ষতার বিকাশ: 

শিক্ষা শিশুদের জীবনে বিভিন্ন ধরনের দক্ষতা বৃদ্ধিতে, যেমন-সমস্যাসমাধানে, সিদ্ধান্ত গ্রহণে এবং সৃজনশীলতার বিকাশে সহায়তা করে।

এইভাবেই শিক্ষা শিশুর বিকাশের বিভিন্ন পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে, যা তাদের সামগ্রিক বিকাশে সহায়ক হয় এবং ভবিষ্যৎ সফলতার ভিত্তি গঠন করে।

আরও পড়ুনLink
ছুটি গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তরClick Here
তেলেনাপোতা আবিষ্কার বড় প্রশ্ন উত্তরClick Here
আগুন নাটকের বড়ো প্রশ্ন উত্তরClick Here

Leave a Comment