My Last Duchess Questions and Answers (Marks 6) | XI WBCHSE 2nd Semester

সূচিপত্র

My Last Duchess Questions and Answers (Marks 6) | XI WBCHSE 2nd Semester

My Last Duchess Questions and Answers
My Last Duchess Questions and Answers

1. Analyse ‘My Last Duchess’ as a dramatic monologue. [‘My Last Duchess’-কে নাটকীয় এককভাষণ হিসেবে বিশ্লেষণ করো।]

Or, Consider Browning’s ‘My Last Duchess’ as a dramatic monologue. [ব্রাউনিং-এর ‘My Last Duchess’-কে নাটকীয় এককভাষণ হিসেবে বিবেচনা করো।]

Ans. A dramatic monologue is a soliloquy or a lyric poem in which the speaker addresses a silent listener, reveling himself in the context of a dramatic situation. The speaker provides information about his personality and also about the time, place, key events, and any other character involved in the situation at hand. Usually, the listener plays a part in the development of the poem.

Browning’s poem, ‘My Last Duchess’, is an excellent dramatic monologue. In the poem, the Duke of Ferrara is speaking to the envoy of a Count. Browning poetically recreates the historical situation related to the Duke Alfonso II, who negotiates for a second marriage after the death of his first wife, Lucrezia. The character of the Duke is revealed through his presentation of his last wife as painted by the imaginary artist Fra Pandolf. All through the poem, the Duke, in depicting his Duchess, swings between alternate currents of praise and blame, attraction and revulsion, art and life. The whole drama reaches its climax when the Duke unaware of his own pride and cruelty, jealousy and possessiveness – decides to silence the lady and her smiles forever: ‘This grew; I gave commands;/ Then all smiles stopped together.’ It arouses the feeling of pity and fear at the tragic fate of the good-natured Duchess. A lady marked for the blush on her cheeks is put to death to conserve her husband’s family prestige. Resolution comes with the Duke’s expectation of a rich dowry for the next marriage. The dramatic monologue ends with the Duke drawing the envoy’s attention to the bronze statue of Neptune taming a sea-horse. The whole poem dramatizes the tragedy in the life of the Duchess and reveals the characters of both the Duke and Duchess in a highly condensed form.

[একটি নাটকীয় এককভাষণ হল একটি স্বগতোক্তি বা একটি গীতিকবিতা যেখানে বক্তা একজন নীরব শ্রোতাকে সম্বোধন করে একটি নাটকীয় পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে নিজেকে প্রকাশ করেন। বক্তা তাঁর ব্যক্তিত্ব এবং সময়, স্থান, মূল ঘটনা ও ওই পরিস্থিতির সাথে জড়িত অন্য কোনো চরিত্র সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করেন। সাধারণত, শ্রোতা কবিতার বিকাশে একটি ভূমিকা পালন করেন।

ব্রাউনিং-এর কবিতা, ‘My Last Duchess’ একটি চমৎকার নাটকীয় এককভাষণ। কবিতায় ফেরারার ডিউক একজন কাউন্টের দূতের সাথে কথা বলছেন। ব্রাউনিং কাব্যিকভাবে ডিউক দ্বিতীয় আলফোনসোর সাথে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক পরিস্থিতি উপস্থাপন করেন। ডিউক তাঁর প্রথম স্ত্রী লুক্রেজিয়ার মৃত্যুর পর দ্বিতীয় বিয়ের জন্য আলোচনা করেন। কাল্পনিক শিল্পী ফ্রা প্যানডল্ফের আঁকা ডিউকের শেষ স্ত্রীর চিত্রটির উপস্থাপনার মাধ্যমে ডিউকের চরিত্রটি প্রকাশ পায়। পুরো কবিতাটির মাধ্যমে ডিউক তাঁর ডাচেসকে চিত্রিত করতে, প্রশংসা এবং দোষারোপের, আকর্ষণ এবং বিদ্রোহের, শিল্প এবং জীবনের বিকল্প স্রোতের দোলায় দোলায়িত। পুরো নাটকটি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছায় যখন ডিউক – তাঁর নিজের অহংকার এবং নিষ্ঠুরতা, ঈর্ষা এবং দখল করার মনোভাব সম্পর্কে অজ্ঞাত ভদ্রমহিলা ও তাঁর হাসিকে চিরতরে নীরব করার সিদ্ধান্ত নেন: ‘This grew; I gave commands;/Then all smiles stopped together.’ এই ঘটনা সদালাপী ডাচেসের করুণ পরিণতির কারণে করুণা এবং ভয়ের অনুভূতি জাগিয়ে তোলে। একজন মহিলা যে তাঁর গালের রক্তিম আভার জন্য বিশেষিত, তাঁকে তাঁর স্বামীর পারিবারিক প্রতিপত্তি সংরক্ষণ করার জন্য প্রাণ দিতে হল। পরবর্তী বিয়ের জন্য ডিউকের আকর্ষণীয় যৌতুকের প্রত্যাশার সাথে অবরোহন আসে। নাটকীয় এককভাষণটি শেষ হয় নেপচুনের সিন্ধুঘোটককে বশ করার ব্রোঞ্জ মূর্তির প্রতি দূতের দৃষ্টি আকর্ষণের মাধ্যমে। পুরো কবিতাটি ডাচেসের জীবনের ট্র্যাজেডিকে নাটকীয় করে তুলেছে এবং ডিউক ও ডাচেস উভয়ের চরিত্রকে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত আকারে প্রকাশ করেছে।]

2. Sketch the character of the Duke as revealed in the poem, ‘My Last Duchess’. [‘My Last Duchess’ কবিতায় প্রকাশিত ডিউকের চরিত্রটির চিত্রায়ণ করো।]

Or, What are the different factors of the Duke’s character? [ডিউকের চরিত্রের বিভিন্ন দিক কী কী?]

Ans. In ‘My Last Duchess’, the Duke is the speaker who himself unconsciously reveals his character and personality while presenting the last Duchess as appearing both in art and life. The Duke is a multi-faceted personality combining binary qualities of virtues and vices. He is a connoisseur of art. He calls the painting of his last Duchess ‘a piece of wonder’ and explains in detail how the blush, i.e. the ‘spot of joy’ came on her cheeks. He also calls the bronze-statue of Neptune taming a sea-horse ‘a rarity’. Secondly, he is so jealous that he did not like his Duchess’ response, with blushes and smiles, to any compliment other than his own. Thirdly, he has an inflated sense of dignity for which he never chose to stoop to rectify his wife’s minor faults. Fourthly, the Duke is so cruel that he did not hesitate to put his Duchess to death, nor does he feel any regret for his misdeed. Fifthly, he is greedy. His greed comes to the fore in his hankering after dowry. But all through, he is very polite in his dealings with the envoy. In all, the Duke is a queer mixture of refinement and cruelty, sophistication and selfishness, aesthetic sense and hypocrisy.

[ব্রাউনিং-এর কবিতা ‘My Last Duchess’-এ ডিউক হলেন একজন বক্তা যিনি নিজে অবচেতনভাবে তাঁর চরিত্র এবং ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করেন যখন শিল্প ও জীবন উভয় ক্ষেত্রেই তাঁর শেষ ডাচেসকে উপস্থাপন করেন। ডিউক হলেন একটি বহুমুখী ব্যক্তিত্ব যিনি ভালো এবং খারাপ গুণাবলির সমন্বয়ে গঠিত। ডিউক শিল্পের গুণগ্রাহী। তিনি তাঁর শেষ ডাচেসের চিত্রটিকে ‘এক বিস্ময়কর শিল্পকর্ম’ বলে অভিহিত করেছেন এবং কীভাবে তাঁর গালে রক্তিম আভা অর্থাৎ ‘আনন্দের চিহ্ন’ ফুটে উঠেছে তা বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি নেপচুনের সিন্ধুঘোটককে বশীভূত করা ব্রোঞ্জ-মূর্তিকে ‘একটি বিরল শিল্পকর্ম’ বলেও অভিহিত করেছেন। দ্বিতীয়ত, ডিউক এতটাই ঈর্ষান্বিত যে তাঁর নিজের ছাড়া অন্য কারোর প্রশংসার জন্য তাঁর ডাচেসের আনন্দের সহাস্য প্রতিক্রিয়া পছন্দ করতেন না। তৃতীয়ত, তাঁর একটা সুউচ্চ মর্যাদাবোধ রয়েছে যার জন্য তিনি তাঁর স্ত্রীর ছোটোখাটো দোষ সংশোধনের জন্য কখনোই মাথা নত করার কথা ভাবেননি। চতুর্থত, ডিউক এতটাই নিষ্ঠুর যে তিনি তাঁর ডাচেসকে মৃত্যুদণ্ড দিতে দ্বিধা করেননি বা তাঁর অপকর্মের জন্য কোনো অনুশোচনাও করেননি। পঞ্চমত, তিনি লোভী। যৌতুকের জন্য লালায়িত হওয়ার জন্যই তাঁর লোভ প্রকাশ্যে আসে। তবে পুরো কবিতায় তিনি দূতের সাথে তাঁর আচরণে অত্যন্ত নম্র। সর্বোপরি, ডিউক হলেন পরিমার্জন এবং নিষ্ঠুরতা, পরিশীলিততা এবং স্বার্থপরতা, নান্দনিক বোধ এবং ভন্ডামির এক অদ্ভুত মিশ্রণ।]

3. Sketch the character of the Duchess as portrayed by Browning in his poem ‘My Last Duchess’. [‘My Last Duchess’-এ ব্রাউনিং যেভাবে ডাচেসের চরিত্রটি চিত্রায়ণ করেছেন তা বর্ণনা করো।]

Ans. In the poem ‘My Last Duchess’, Browning portrays the Duchess as a foil to the Duke. Against the haughty, heartless, greedy, and hypocritical Duke, she stands as an emblem of godly goodness. In course of highlighting the lady’s ‘flaws’, the Duke, quite unknowingly, unfolds the noble qualities of the Duchess. She is very courteous and sober in reacting to all compliments. Her smile and the ‘spot of joy’ on her cheeks endeared her to all except the Duke. Although the Duke’s pride and possessiveness aided by power did not allow her to live, she emerges as a new woman, an epitome of innocence and nobility. Her innocence, innate goodness and generosity make her a virtuous lady who knows no discrimination. In contrast to the superficial elegance of the Duke, the Duchess stands as a tender-hearted lady who can impress all with her smiling face and blushful appearance.

[‘My Last Duchess’ কবিতায় ব্রাউনিং ডাচেসকে ডিউকের এক বিপরীত চরিত্র হিসেবে চিত্রিত করেছেন। উদ্ধত, হৃদয়হীন, লোভী এবং কপট ডিউকের বিরুদ্ধে, তিনি ঈশ্বরীয় ঔদার্য্যের প্রতীক। ভদ্রমহিলার ‘ত্রুটিগুলি’ বড়ো করে দেখানো সময়, ডিউক, পুরোপুরি নিজের অজান্তেই, ডাচেসের মহৎ গুণাবলি প্রকাশ করেছেন। ডাচেস ছিলেন খুবই বিনয়ী এবং সমস্ত প্রশংসার প্রতিক্রিয়া জানাতেন নম্রভাবে। তাঁর হাসি এবং গালের ‘আনন্দের আভা’ তাঁকে ডিউক ব্যতীত সকলের কাছে প্রিয় করে তুলেছিল। ডিউকের ক্ষমতার গর্ব এবং দখল করার মনোভাব তাঁকে বাঁচতে না দিলেও কবিতাটিতে তিনি একজন নতুন নারী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন যিনি সরলতা এবং আভিজাত্যের প্রতীক। তাঁর পবিত্রতা, সহজাত ভালোমানুষি এবং উদারতা তাঁকে এমন একজন গুণী মহিলা করে তোলে যিনি কোনো বৈষম্য জানেন না। ডিউকের আপাত সুরুচির বিপরীতে, ডাচেস একজন কোমল-হৃদয়ের নারী হিসেবে প্রতিভাত যিনি তাঁর হাস্যোজ্জ্বল মুখ এবং সলজ্জ উপস্থিতি দিয়ে সকলকে মুগ্ধ করতে পারেন।]

4. Compare and contrast the characters of the Duke and the Duchess. [ডিউক এবং ডাচেসের চরিত্রদুটির তুলনা করো এবং বৈসাদৃশ্য দেখাও।]

Ans. Browning’s poetic recreation of the characters of the Duke and the Duchess in the poem ‘My Last Duchess’ is rooted in the history of Italian Renaissance. Both are as much historical figures as artistic creations of Browning’s highly prolific imagination. The Duke has been presented as a possessive husband who is driven by Victorian patriarchy that considers wives as personal properties of their husbands. But the Duchess serves as a foil to the Duke because her shy presence gives prominence to the Duke’s arrogance and haughtiness. While the Duke’s personality is a queer mixture of refinement and cruelty, sophistication and selfishness, aesthetic sense and hypocrisy, the Duchess remains an emblem of goodness all throughout the poem. Against the pride, selfishness, and superficial elegance of the Duke, the Duchess shines as a graceful lady who pleases all and is easily impressed. The Duke is an individual and a representative of the aristocracy concerned with rank, honour and family prestige. The Duchess represents the class of new women who, breaking away from the secondary status rendered by the then society, challenge the age-old values and so- called morality of the Victorian era. Her innocence, innate goodness and generosity make her a virtuous lady who knows no discrimination of rank or social position. She has

the dignity and honour to treat one and all with the same shy smile. Quite unaware of his ignoble nature, the Duke blames the lady, silences her smiles forever and never stoops except when he hankers after a rich dowry. However, both are modest and refined in their attitude to outsiders. In the poem, the Duke in spite of all his vices, is a connoisseur of art. Although he disliked the faint blush and smile of the Duchess caused by others, he likes the same presence on the Duchess’ face in the painting. In all, the Duke is an inconsistent hypocrite but the Duchess is a consistently lovable lady who draws our admiration and empathy.

[‘My Last Duchess’ কবিতায় ডিউক এবং ডাচেসের চরিত্র দুটি ব্রাউনিং-এর কাব্যিক পুনঃসৃষ্টি যার শিকড় ইতালীয় রেনেসাঁসের ইতিহাসে নিহিত। একাধারে তাঁরা যেমন ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব, তেমনই তাঁরা ব্রাউনিং-এর অত্যন্ত উর্বর কল্পনার শৈল্পিক সৃষ্টি। ডিউককে একজন অধিকারপ্রবণ স্বামী হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে যিনি এমন এক ভিক্টোরীয় পিতৃতন্ত্র দ্বারা চালিত হন, যা স্ত্রীদের তাদের স্বামীর ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করে। কিন্তু ডাচেস ডিউকের জন্য একটি বিপরীত চরিত্র হিসেবে কাজ করে কারণ তাঁর সলজ্জ উপস্থিতি ডিউকের ঔদ্ধত্য এবং অহংকারকে মেলে ধরে। যদিও ডিউকের ব্যক্তিত্ব ভদ্রতা এবং নিষ্ঠুরতা, পরিশীলিততা এবং স্বার্থপরতা, নান্দনিক বোধ এবং কপটতার একটি বিচিত্র মিশ্রণ, ডাচেস কিন্তু সমস্ত কবিতা জুড়েই উদারতার প্রতীক হয়ে রয়েছেন। ডিউকের অহংকার, স্বার্থপরতা এবং আপাত কমনীয়তার বিপরীতে ডাচেস এমন একজন দয়াময়ী মহিলা হিসেবে জ্বলজ্বল করেন যিনি সকলকে খুশি করেন এবং সহজেই মুগ্ধ হন। ডিউক একাধারে একজন ব্যক্তি এবং পদমর্যাদা, সম্মান ও পারিবারিক প্রতিপত্তির সাথে সংশ্লিষ্ট অভিজাতদের প্রতিনিধি। ডাচেস সেই নব্যযুগের নারীদের শ্রেণিকে প্রতিনিধিত্ব করে যারা তৎকালীন সমাজের চাপিয়ে দেওয়া গৌণ মর্যাদা থেকে সরে গিয়ে ভিক্টোরীয় যুগের পুরোনো মূল্যবোধ এবং তথাকথিত নৈতিকতাকে চ্যালেঞ্জ করে। তাঁর সরলতা, সহজাত ভালোমানুষি এবং উদারতা তাঁকে একজন গুণী মহিলা করে তোলে যিনি পদ বা সামাজিক অবস্থানের কোনো বৈষম্য জানেন না। সকলের সাথে একই সলজ্জ হাসির সাথে ব্যবহার করার মর্যাদা এবং সম্মানবোধ তাঁর রয়েছে। তাঁর খারাপ স্বভাব সম্পর্কে অসচেতন ডিউক ভদ্রমহিলাকে দোষারোপ করেন, তাঁর হাসি চিরতরে নীরব করে দেন এবং তিনি প্রচুর পরিমাণ যৌতুকের জন্য লালায়িত হওয়া ছাড়া কখনও নত হন না। যাই হোক, উভয়েই বহিরাগতদের প্রতি তাঁদের আচরণে বিনয়ী এবং মার্জিত। কবিতায় ডিউক তাঁর সমস্ত দোষ থাকা সত্ত্বেও একজন শিল্পবোদ্ধা। যদিও তিনি অন্যদের কারণে সৃষ্ট ডাচেসের গালের রক্তিম আভা এবং হাসি অপছন্দ করেন, তিনি চিত্রে ডাচেসের মুখে তার উপস্থিতি পছন্দ করেন। সর্বোপরি, ডিউক একজন আত্মবিরোধী ভণ্ড ব্যক্তি কিন্তু ডাচেস ধারাবাহিকভাবে স্নেহময়ী একজন মহিলা যিনি আমাদের প্রশংসা এবং সহানুভূতি আদায় করে নেন।]

5. What Is Irony? What role does Irony plays in the poem ‘My Last Duchess’? [পরিহাস কী? ‘My Last Duchess’ কবিতায় পরিহাস কী ভূমিকা পালন করে?]

Ans. Irony is a contradiction (or incongruity) between appearance (or expectation) and reality. In irony, the actual intent expressed in words carry the opposite meaning. This disparity may be manifested in different ways.

> ‘My Last Duchess’ abounds in irony. The whole poem is ironical. In course of portraying the Duchess and her ‘flaws’, the Duke quite unknowingly highlights her essential goodness and generosity and reveals his vices more than his virtues. His false pride, superficial elegance, paranoid possessiveness, greed, arrogance, jealousy, cruelty and selfishness get profusely exposed along with his noble birth, refined taste and polite behaviour. It is an irony of situation that the Duke, who never stooped to modify his wife’s childish conduct, now stoops before the envoy, driven by his greed for a rich dowry. It is ironical that the Duke appreciates the shy presence of his last Duchess as painted in the portrait but could never appreciate the same when the Duchess was alive. He, who found only flaws with the Duchess, now admires the painting as coveted treasure. When the Duke grew tired of her, he silenced all her smiles but now he praises her beauty as preserved in art. In his repeated attempts to show his inflated position, the Duke deflates himself even to the status of a white mule. To the sensitive readers, his criticism of his last Duchess appears as an impressive appreciation. The verbal irony in his claim that he does not possess the skill in speech presents him as an expert charmer. In fact, irony in the poem is all pervasive in creating the highly dramatic situation and in revelation of the Duke’s hypocrisy and the Duchess’s elegance. Irony plays a significant role in binding all the several threads of the dramatic monologue.

[পরিহাস হল বাহ্যিক উপস্থাপনা (বা প্রত্যাশা) এবং বাস্তবতার মধ্যে একটি দ্বন্দ্ব (বা অসংগতি)। পরিহাসে প্রকাশিত প্রকৃত অভিপ্রায় বিপরীত অর্থ বহন করে। এই বৈষম্য বিভিন্নভাবে প্রকাশিত হতে পারে।

‘My Last Duchess’ কবিতাটি পরিহাসে ভরপুর। পুরো কবিতাটাই বিদ্রূপাত্মক। ডাচেস এবং তাঁর ‘ত্রুটিগুলি’ চিত্রিত করার সময়, ডিউক নিজের অজান্তেই তাঁর অপরিহার্য ভালো গুণ এবং উদারতাকে তুলে ধরেন এবং এই করে নিজের গুণাবলির চেয়ে নিজের দোষকে বেশি প্রকাশ করেন। তাঁর মিথ্যে অহংকার, আপাত কমনীয়তা, দখল করার উগ্র মনোভাব, লোভ, ঔদ্ধত্য, হিংসা, নিষ্ঠুরতা এবং স্বার্থপরতা তাঁর মহৎ জন্ম, পরিমার্জিত রুচি ও ভদ্র আচরণের সাথে প্রকটভাবে প্রকাশ পায়। এটা পরিস্থিতির পরিহাস যে ডিউক, যিনি তাঁর স্ত্রীর শিশুসুলভ আচরণ পরিবর্তন করার জন্য কখনও নিজেকে নত করেননি, এখন একটি ভালো পরিমাণ যৌতুকের লোভে দূতের সামনে নতজানু হয়েছেন। এটা হাস্যকর যে ডিউক চিত্রিত ডাচেসের লজ্জাজনক উপস্থিতির প্রশংসা করেছিলেন কিন্তু ডাচেস জীবিত থাকাকালীন কখনই তাঁর প্রশংসা করেননি। যিনি শুধুমাত্র ডাচেসের ত্রুটিই খুঁজে পেয়েছিলেন, তিনি এখন চিত্রটিকে ইপ্সিত ধন হিসেবে প্রশংসা করেন। যখন ডিউক তাঁর ওপর বিরক্ত হন, তখন তিনি তাঁর সমস্ত হাসি থামিয়ে দিয়েছিলেন কিন্তু এখন তিনি শিল্পে সংরক্ষিত তাঁর (ডাচসের) সৌন্দর্যের প্রশংসা করেন। তাঁর অবস্থান দেখাতে গিয়ে ডিউক নিজেকে একটি সাদা খচ্চরের সাথেও তুলনা করেন। সংবেদনশীল পাঠকদের কাছে তাঁর শেষ ডাচেসের সমালোচনা একটি চিত্তাকর্ষক প্রশংসা হিসেবে উপস্থিত হয়। তিনি বাকপটু নন, এমন দাবি করলেও তাঁর কথনশৈলী তাঁকে একজন মনোমুগ্ধকর ব্যক্তি হিসেবে উপস্থাপন করে। প্রকৃতপক্ষে, কবিতায় পরিহাস অত্যন্ত নাটকীয় পরিস্থিতি সৃষ্টিতে এবং ডিউকের ভণ্ডামি ও ডাচেসের লাবণ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। পরিহাস নাটকীয় এককভাষণের সমস্ত ধারাকে একসূত্রে বাঁধতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।]

6. How does power affect the characters and their situations in the poem ‘My Last Duchess’? [ক্ষমতা কীভাবে ‘My Last Duchess’ কবিতার চরিত্র এবং তাঁদের পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করে?]

Or, How does Browning use the theme of power in the poem ‘My Last Duchess’? [ব্রাউনিং কীভাবে ‘My Last Duchess’ কবিতায় ক্ষমতাকে বিষয়বস্তু হিসেবে ব্যবহার করেন?]

Ans. In Browning’s poem, the focal theme is power, round which the characters, situations and all other themes revolve. It operates the movement of the poem. In a patriarchal society, the power dynamic between men and women controls everything. The Duke, as a representative of the aristocracy and the privileged in the Victorian era, enjoys the power to control his wife and determine her fate. He holds the political power and exercises this power in giving death sentence to his Duchess. His domestic power is associated with the themes of gender inequality, loveless marriage and possessiveness. The Duke is so skilled in speech that he manipulates its power in defending himself and casting a magic spell on the envoy. In the course of development of the drama, the Duke wears the mask of politeness and modesty, sophistication and refinement, to suppress his power, selfishness and cruelty. In reality, the Duchess holds the power and grace of personality to impress all with her shy presence and sweet smile. At the end of the poem, the statue of Neptune taming a sea-horse reflects the Duke’s power that dominates over everything but cannot win all hearts. The repetition of the pronoun ‘my’ suggests fierce possessiveness which is actually the root of all power. So, it is evident that power plays a vital role in controlling the words, actions and gestures in the texture of the poem.

[ব্রাউনিং-এর কবিতায় মূল বিষয়বস্তু ক্ষমতা, যাকে ঘিরে চরিত্র, পরিস্থিতি এবং অন্যান্য সমস্ত বিষয় আবর্তিত হয়। এটি কবিতার চলনকে নিয়ন্ত্রণ করে। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারী ও পুরুষের মধ্যে শক্তির সমীকরণ সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে। ডিউক ভিক্টোরীয় যুগের অভিজাত এবং সুবিধাপ্রাপ্তদের প্রতিনিধি হিসেবে, তাঁর স্ত্রীকে নিয়ন্ত্রণ করার এবং তাঁর স্ত্রীর ভাগ্য নির্ধারণের ক্ষমতা উপভোগ করেন। তিনি রাজনৈতিক ক্ষমতার অধিকারী এবং ডাচেসকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার জন্য তিনি এই ক্ষমতা ব্যবহার করেন। তাঁর গার্হস্থ্য ক্ষমতা লিঙ্গ বৈষম্য, প্রেমহীন বিবাহ এবং স্বত্বাধিকারের মতো বিষয়ের সাথে জড়িত। ডিউক এতটাই বাক্সটু যে তিনি নিজেকে রক্ষা করতে এবং দূতকে মন্ত্রমুগ্ধ করতে বাশক্তিকে কাজে লাগান। নাটকের বিকাশের সময় ডিউক তাঁর ক্ষমতা, স্বার্থপরতা এবং নিষ্ঠুরতাকে দমন করতে ভদ্রতা ও বিনয়, পরিশীলিততা এবং মার্জিত রুচির মুখোশ পরেন। বাস্তবে তাঁর সলজ্জ উপস্থিতি এবং মিষ্টি হাসি দিয়ে সকলকে মুগ্ধ করার দক্ষতাই হল ডাচেসের ব্যক্তিত্বের ক্ষমতা এবং উজ্জলতার উৎস। কবিতার শেষে একটি সিন্ধুঘোটককে বশ করছেন নেপচুনের এমন মূর্তি ডিউকের ক্ষমতাকে প্রতিফলিত করে, যা সবকিছুর ওপর আধিপত্য বিস্তার করে কিন্তু সকলের মন জয় করতে পারে না। ‘আমার’ সর্বনামটির পুনরাবৃত্তি উগ্র অধিকারের ইঙ্গিত দেয় যা আসলে সমস্ত ক্ষমতার মূল। সুতরাং এটা প্রতীয়মান হয় যে, কবিতার গঠনে শব্দ, ক্রিয়া ও প্রকাশভঙ্গির নিয়ন্ত্রণে ক্ষমতা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।]

7. How is power syndrome conveyed in ‘My Last Duchess’? [‘My Last Duchess’-এ ক্ষমতার দাপট কীভাবে প্রকাশ পেয়েছে?]

Ans. In “My Last Duchess” power syndrome is conveyed through the Duke’s words and actions. Set partly in Renaissance Italy and partly in Victorian England, the poem reveals not only the Duke’s pride and power but also the patriarchal character of both the ages. As a representative of his class the Duke is a queer mixture of refinement and cruelty, of sophistication and selfishness. He considers his last Duchess his private property. The very expression “my last Duchess” reveals his possessiveness, ownership and control over her. His collection of rare art-pieces, like the bronze statue of Neptune, shows his status as a lover of art and beauty. But he is so authoritative that he disregards others’ feelings. He disapproves the smiling appearance of the Duchess. As the last Duchess’ smiling face wins everyone she meets, the Duke became furious. He does not hesitate to give commands to stop her smile forever. As a man of power

he lacks accountability. He justifies his actions and puts the blame on the Duchess. Power syndrome operates at different levels. The Duke’s arrogance, authoritative tone, selfishness, lack of empathy, artistic sense, sense of honour, and family status are derived from his social, economic, cultural and patriarchal power. Browning shows how power syndrome drives and regulates the Duke’s words and actions all through the poem.

[“My Last Duchess”-এ ক্ষমতার দাপট ডিউকের কথা এবং কাজের মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে। আংশিকভাবে রেনেসাঁস ইটালিতে এবং আংশিকভাবে ভিক্টোরিয়ান ইংল্যান্ডের পটভূমিতে রচিত কবিতাটি কেবল ডিউকের গর্ব এবং ক্ষমতাই নয়, উভয় যুগের পিতৃতান্ত্রিক চরিত্রকেও প্রকাশ করে। তাঁর শ্রেণির প্রতিনিধি হিসেবে ডিউক সুরুচি এবং নিষ্ঠুরতা, আভিজাত্য এবং স্বার্থপরতার এক অদ্ভুত মিশ্রণ। তিনি তাঁর শেষ ডাচেসকে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পত্তি মনে করেন। “আমার শেষ ডাচেস” অভিব্যক্তিটি স্ত্রীর ওপর তাঁর অধিকার, মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ প্রকাশ করে। নেপচুনের ব্রোঞ্জ মূর্তির মতো তাঁর বিরল শিল্প-কর্মের সংগ্রহ, শিল্প ও সৌন্দর্যের প্রেমিক হিসেবে তাঁর মর্যাদা তুলে ধরে। কিন্তু তিনি এতটাই কর্তৃত্বশীল যে তিনি অন্যদের অনুভূতি উপেক্ষা করেন। তিনি ডাচেসের হাস্যময় উপস্থিতিকে অপছন্দ করেন। যেহেতু শেষ স্ত্রীর হাস্যোজ্জ্বল মুখ তাঁর (ডাচেসের) সঙ্গে দেখা-হওয়া সকল হৃদয়কে জয় করে, ডিউক ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। তিনি তাঁর হাসি চিরতরে বন্ধ করার আদেশ দিতে দ্বিধা করেন না। ক্ষমতাবান মানুষ হিসেবে তাঁর দায়বদ্ধতার অভাব রয়েছে। তিনি তাঁর কর্মকে ন্যায়সঙ্গত বলে তুলে ধরেন এবং ডাচেসের ওপর দোষ চাপান। ক্ষমতার দাপট বিভিন্ন স্তরে কাজ করে। ডিউকের অহংকার, কর্তৃত্বপূর্ণ স্বর, স্বার্থপরতা, সহানুভূতির অভাব, শৈল্পিক বোধ, সম্মান-সচেতনতা এবং পারিবারিক মর্যাদা, তাঁর সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং পুরুষতান্ত্রিক ক্ষমতা থেকে উদ্ভূত। ব্রাউনিং দেখান কীভাবে ক্ষমতার দাপট গোটা কবিতায় ডিউকের কথা ও কাজকে চালিত করে এবং নিয়ন্ত্রণ করে।

8. Write a note on the dramatic structure of the poem ‘My Last Duchess’. [‘My Last Duchess’ কবিতার নাটকীয় কাঠামোর একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।]

Ans. Browning’s ‘My Last Duchess’ is an excellent dramatic monologue. It is structured as a drama in miniature and composed in poetic form within the length of 56 lines. It begins abruptly in the Duke’s palace in Ferrara, a city in Italy. The Duke invites the envoy of a Count to look at the portrait of his last wife painted on the wall. Drawing back the curtain, he reveals the Duchess’ painting which bears a special expression on her face an ‘earnest look’ and a ‘spot of joy’. It serves as exposition. The action rises as the Duke emerges as a monster of jealousy, ego, and sadism. He tells the envoy that his Duchess was a joyful lady who loved her husband’s gift, the sunset, cherry blossom presented by others and her pet mule equally. This made the Duke unhappy. He was so proud of his ancient aristocratic name and social prestige that he considered it humiliating to teach his wife her duties. Getting annoyed with her, the Duke wanted to silence her smile forever. The poem reaches its climax as the Duke says with no trace of regret or repentance: “I gave commands;/ Then all smiles stopped together.” The tragedy of the Duchess has been compressed to five words only. The Duke then abruptly shifts from the last Duchess to the next Duchess. The resolution comes as soon as the Duke starts negotiating with the envoy for his second marriage to the beautiful daughter of another nobleman, a Count. As he knows that the Count is rich, he expects a lucrative dowry, though he graciously pretends that he is only interested in the Count’s ‘fair daughter’s self, not the money he will get with her. The poem ends with another piece of art collection, a bronze sculpture of Neptune taming a sea-horse, reflecting the Duke’s power and domination over all.

[ব্রাউনিং-এর ‘My Last Duchess’ একটি চমৎকার নাটকীয় এককভাষণ। ৫৬ লাইনের দৈর্ঘ্যের মধ্যে কাব্যিক আকারে রচিত ক্ষুদ্রাকৃতির নাটক হিসেবে গঠন করা হয়েছে এই কবিতাটি। এটি ইটালির একটি শহর ফেরারায় ডিউকের প্রাসাদে হঠাৎ করে শুরু হয়। ডিউক একজন কাউন্টের দূতকে দেয়ালে আঁকা তাঁর শেষ স্ত্রীর প্রতিকৃতিটি দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানান। পর্দা সরিয়ে তিনি ডাচেসের চিত্রটি প্রকাশ করেন যা তাঁর মুখের অবয়বে একটি বিশেষ অভিব্যক্তি বহন করে-একটি ‘আন্তরিক চাহনি’ ও একটি ‘আনন্দের আভা’। এটি প্রাথমিক সূচনা হিসেবে কাজ করে। ডিউক হিংসা, অহংকার এবং নিষ্ঠুরতার দানব হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার সাথে সাথে ঘটনাপ্রবাহের গতি বেড়ে যায়। তিনি দূতকে বলেন যে তাঁর ডাচেস একজন হাসিখুশি মহিলা ছিলেন যিনি তাঁর স্বামীর উপহার, সূর্যাস্ত, কারোর থেকে পাওয়া চেরির ফুল এবং তাঁর পোষা খচ্চরকে সমানভাবে ভালোবাসতেন। এটি ডিউককে অসন্তুষ্ট করেছিল। তিনি তাঁর সুপ্রাচীন অভিজাত নাম এবং সামাজিক প্রতিপত্তির জন্য এতটাই গর্বিত ছিলেন যে তিনি তাঁর স্ত্রীকে তাঁর কর্তব্য শেখানোকে একটি অপমানজনক কাজ বলে মনে করতেন। তাঁর স্ত্রী আচরণে বিরক্ত হয়ে, ডিউক তাঁর হাসি চিরতরে স্তব্ধ করতে চেয়েছিলেন। কবিতাটি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছায় যখন ডিউক কোনো অনুশোচনা বা অনুতাপের চিহ্ন ছাড়াই বলেন: “I gave commands;/ Then all smiles stopped together.” ডাচেসের ট্র্যাজেডিটি শুধুমাত্র পাঁচটি শব্দে সংকুচিত হয়েছে। ডিউক তখন হঠাৎ করে তাঁর শেষ ডাচেস থেকে পরবর্তী ডাচেসের কথায় চলে যান। ডিউক দূতের সাথে একজন কাউন্টের সুন্দরী কন্যার সঙ্গে তাঁর দ্বিতীয় বিয়ের আলোচনা শুরু করার সাথে সাথেই নাটকীয় অবরোহন আসে। যেহেতু তিনি জানেন যে কাউন্ট ধনী, তাই তিনি একটি ভালো পরিমাণ যৌতুক আশা করেন। কিন্তু তিনি সদয়ভাবে ভান করেন যে তিনি শুধুমাত্র কাউন্টের ‘সুন্দরী কন্যার’ বিষয়ে আগ্রহী, তাঁর সাথে যে অর্থ পাবেন, সে ব্যাপারে নয়। কবিতাটির সমাপ্তি হয় আরেকটি শিল্পনিদর্শনের উপস্থাপনের মাধম্যে-নেপচুনের একটি সিন্ধুঘোটককে বশ করার একটি ব্রোঞ্জ ভাস্কর্য যা ডিউকের ক্ষমতা এবং আধিপত্যকে প্রতিফলিত করে।]

9. How does Browning make a fusion of the elements of Italian Renaissance and values of Victorian England in the texture of the poem ‘My Last Duchess’? [‘My Last Duchess’ কবিতার বুননে ব্রাউনিং কীভাবে ইতালীয় রেনেসাঁসের উপাদান এবং ভিক্টোরীয় ইংল্যান্ডের মূল্যবোধের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছিলেন?]

Or, What historical and social contexts does Browning exploit in the poem ‘My Last Duchess’? [‘My Last Duchess’ কবিতায় ব্রাউনিং কোন্ ঐতিহাসিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটকে কাজে লাগান?]

Ans. In the texture of the poem ‘My Last Duchess’, Browning has made an excellent fusion of two distinctly different contexts: Italian Renaissance and Victorian England. Both are so neatly woven together that one cannot be separated from the other. Browning has incorporated elements of Italian Renaissance by exploiting a historical event of Renaissance Italy. Italian Renaissance manifests itself in choosing Ferrara, a city in Italy, as the place of action, making the Duke the speaker of the monologue, introducing two imaginary artists, Fra Pandolf and Claus of Innsbruck, and in presenting the Duke as a connoisseur of art. The poem alludes to the historical figure Alfonso II. The Duke is a poetic recreation of Alfonso II, the fifth Duke of Ferrara. The story of his first and second marriage is similar to the story of Browning’s Duke. Lucrezia, his first wife, died at the age of 17 and the Duke negotiated for his second marriage through the agent of Count Tyrol. The agent may be the man to whom the Duke is speaking in the poem. ‘My Last Duchess’ may be viewed as a criticism of Victorian attitude to women in a male-dominated society. It is a protest against the societal effort to suppress female sexuality. In the poem, the Duke’s obsession with fixing the behaviour of his wife represents Victorian society’s obsession with the reputation of women remaining perfect. Men in Victorian England enjoyed their domination and power over women. The cleavage between culture and morality, love and power is as much relevant to the age of Renaissance as to the Victorian era. Browning’s imagination, in fact, has blended the elements of Italian Renaissance and those of Victorian England in the text so artistically that nothing seems incongruous.

[‘My Last Duchess’ কবিতাটির বুননে ব্রাউনিং দুটি স্বতন্ত্রভাবে ভিন্ন প্রেক্ষাপটের একটি চমৎকার সংমিশ্রণ ঘটিয়েছেন: ইতালীয় রেনেসাঁস এবং ভিক্টোরীয় ইংল্যান্ড। উভয়ই এত সুন্দরভাবে একসাথে বোনা যে একটিকে অন্যটি থেকে আলাদা করা যায় না। ব্রাউনিং রেনেসাঁস ইটালির একটি ঐতিহাসিক ঘটনাকে কাজে লাগিয়ে ইতালীয় রেনেসাঁসের উপাদানগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। ইতালীয় রেনেসাঁস নিজেকে প্রকাশ করে ইটালির একটি শহর ফেরারাকে নাটকের স্থান হিসেবে বেছে নেওয়ার মাধ্যমে, ডিউককে এককভাষণের বক্তা বানিয়ে, দুই কাল্পনিক শিল্পীর-ফ্রা প্যানডল্ফ এবং ক্লজ অভ ইন্সবুকের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে এবং ডিউককে একজন শিল্পবোদ্ধা হিসেবে উপস্থাপন করার মাধ্যমে। কবিতাটি ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব দ্বিতীয় আলফোনসোর ইঙ্গিত দেয়। ডিউক হলেন ফেরারার পঞ্চম ডিউক দ্বিতীয় আলফোনসোর একটি কাব্যিক উপস্থাপন। তাঁর প্রথম এবং দ্বিতীয় বিয়ের গল্পটি ব্রাউনিং-র ডিউকের মতোই। লুক্রেজিয়া, তাঁর প্রথম স্ত্রী ১৭ বছর বয়সে মারা যান এবং ডিউক কাউন্ট টাইরলের দূতের মাধ্যমে তাঁর দ্বিতীয় বিয়ের জন্য আলোচনা করেন। এই দূত সেই ব্যক্তি হতে পারে যার সাথে ডিউক কবিতায় কথা বলছেন। ‘My Last Duchess’-কে পুরুষশাসিত সমাজে নারীদের প্রতি ভিক্টোরীয় মনোভাবের সমালোচনা হিসেবে দেখা যেতে পারে। এটি নারীর যৌনতাকে দমন করার সামাজিক প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। কবিতায় তাঁর স্ত্রীর আচরণ ঠিক করার বিষয়ে ডিউকের বদ্ধমূল ধারণা নারীদের নিষ্কলঙ্ক থাকার সুনাম নিয়ে ভিক্টোরীয় সমাজের সংস্কারকে তুলে ধরে। ভিক্টোরীয় ইংল্যান্ডের পুরুষরা নারীদের ওপর তাঁদের আধিপত্য এবং ক্ষমতা উপভোগ করতেন। সংস্কৃতি এবং নৈতিকতা, প্রেম এবং ক্ষমতার মধ্যে বিভাজন ভিক্টোরীয় যুগের মতো রেনেসাঁস যুগের ক্ষেত্রেও সমভাবে প্রাসঙ্গিক। প্রকৃতপক্ষে, ব্রাউনিং-এর কল্পনা, কবিতাটিতে ইতালীয় রেনেসাঁস এবং ভিক্টোরীয় ইংল্যান্ডের উপাদানগুলিকে এত শৈল্পিকভাবে মিশ্রিত করেছে যে কোনোকিছুই অসঙ্গত বলে মনে হয় না।]

10. How does the Duke look upon his last Duchess? [ডিউক তাঁর শেষ ডাচেসকে কোন্ দৃষ্টিতে দেখেন?]

Ans. In ‘My Last Duchess’, the Duchess’ character and personality is revealed through the words of the Duke. The Duke tells the envoy about her appearance, attitude to others, and his relationship with her. It is ironical that while unfolding the character of the Duchess, the Duke swings between praise and blame, attraction and revulsion. He reveals the portrait of his last Duchess and highlights the expression on her face, her ‘earnest glance’, and her ‘spot of joy’. What he blames to be her flaws, draws the readers’ admiration as signs of essential goodness and generosity. Her innate goodness and nobility find expression in the blush on her cheeks and smile in response to any compliment. As in the painting, so in life, she exhibited her delight and grace. In fact, the Duchess was such a tender-hearted lady that she loved her husband’s gift, the sunset, cherry blossoms, and her pet mule equally. Her boundless generosity expressing itself in blushes and smiles is the chief flaw that the Duke discovers; though ironic, the same flaw endeared her to all. The Duchess’ transition into valuable art confirms her status as a coveted object to be possessed. In the painting, the Duchess appears to be living and the Duke loves and admires her beauty as reflected in art. But in reality, she was put to death to be silenced forever. Although her tragedy has reduced her status to a portrait on the wall, she remains elegant and graceful, as much in art as she was in life.

[‘My Last Duchess’-এ ডিউকের কথার মাধ্যমে ডাচেসের চরিত্র এবং ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পেয়েছে। ডিউক দূতকে তাঁর চেহারা, অন্যদের প্রতি মনোভাব এবং তাঁর (ডিউকের) সাথে তাঁর (ডাচেসের) সম্পর্কের বিষয়ে বলেন। এটা হাস্যকর যে ডাচেসের চরিত্রটি উন্মোচন করার সময়, ডিউক প্রশংসা এবং দোষারোপ, আকর্ষণ এবং প্রবল ঘৃণা বা বিতৃয়ার অনুভুতির দোলাচলের মধ্যে কাটান। তিনি তাঁর শেষ ডাচেসের প্রতিকৃতি প্রকাশ করেন এবং তাঁর মুখের বিশেষ অভিব্যক্তি, তাঁর ‘আন্তরিক দৃষ্টি’ এবং তাঁর ‘আনন্দের চিহ্ন’ বিশেষভাবে উল্লেখ করেন। তিনি ডাচেসের সেই স্বভাবগুলিকে তাঁর ত্রুটি বলে দোষারোপ করেন যা পাঠকদের দৃষ্টিতে অপরিহার্য ভালোমানুষি এবং উদারতা হিসেবে সম্ভ্রম আদায় করে নেয়। অন্যের প্রশংসার উত্তরে তাঁর গালের রক্তিম আভা এবং তাঁর হাসির দ্বারা তাঁর সহজাত উদারতা এবং আভিজাত্য প্রকাশিত হয়। চিত্রকলায় যেমন, তেমনই জীবনেও তিনি তাঁর আনন্দ এবং লালিত্য প্রদর্শন করেছিলেন। প্রকৃতপক্ষে, ডাচেস এমন একজন কোমল-হৃদয়ের মহিলা ছিলেন যিনি সূর্যাস্ত, চেরির ফুল এবং তাঁর পোষা খচ্চরকে তাঁর স্বামীর উপহারের সাথে সমানভাবে পছন্দ করতেন। তাঁর গালের রক্তিম আভা ও হাসির মাধ্যমে সীমাহীন উদারতার প্রকাশকে ডিউক তাঁর প্রধান ত্রুটি হিসেবে আবিষ্কার করেছিলেন; পরিহাস হলেও, একই ত্রুটি তাঁকে সকলের কাছে প্রিয় করে তুলেছিল। ডাচেসের মূল্যবান শিল্পকর্ম হিসেবে রূপান্তর দখল করা যায় এমন বস্তু হিসেবে তাঁর মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করে। চিত্রটিতে ডাচেসকে জীবিত দেখায় এবং ডিউক শিল্পে প্রতিফলিত তাঁর সৌন্দর্যকে ভালবাসেন ও প্রশংসা করেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তাঁকে চিরতরে নীরব করার জন্য মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। যদিও ডাচেসের ট্র্যাজেডি তাঁর মর্যাদাকে দেয়ালে থাকা একটি প্রতিকৃতির গণ্ডিতে নামিয়ে এনেছে, তবুও তিনি চিরকাল উদার এবং মার্জিত ছিলেন-যতটা শিল্পে ততটাই জীবনে।]

11. Do you consider the Duke to be hypocrite? Justify your answer. [তুমি কি ডিউককে ভণ্ড বলে মনে করো? তোমার উত্তরের ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা করো।]

Ans. The Duke in Robert Browning’s poem is a dubious figure, Although he is refined in taste, polite in behaviour, and noble by birth, he appears to be hypocritical. He lacks the finer human qualities of empathy and understanding but he presents himself to be a person of finer tastes and nobility. He appreciates the special expression on his Duchess’ face, her ‘earnest glance’ and her ‘spot of joy. He loves and admires the painting and calls it a ‘piece of wonder’. But while the Duchess was alive, he could not appreciate her graceful presence, the blush on her cheeks and her innocent smile. Only a hypocrite can act in such a way. He is very cunning in putting on a submissive stance and presenting himself as a bad communicator. However, he excels in the skill of speech in reality. His hypocrisy gets exposed when he stoops for a rich dowry, although in dealing with his Duchess, he considered it humiliating to stoop to teach her the duties of a wife. The Duke tells the envoy that the Count is known for his generosity. So he expects a lot of money to be paid to him on his marriage. But he graciously pretends that he is only interested in the beautiful daughter of the Count, not the dowry he will be given.

[রবার্ট ব্রাউনিং-এর কবিতার ডিউক একটি সন্দেহভাজন ব্যক্তিত্ব। যদিও তিনি বুচির দিক থেকে পরিমার্জিত, আচরণে ভদ্র এবং জন্মগতভাবে মহৎ, তবুও তাঁকে কপট বলে মনে হয়। তাঁর মধ্যে সহানুভূতি এবং বোঝাপড়া করার মতো সূক্ষ্ম মানবিক গুণাবলির অভাব রয়েছে। তা সত্ত্বেও তিনি নিজেকে সূক্ষ্ম রূচি ও আভিজাত্যের অধিকারী ব্যক্তি হিসেবে উপস্থাপন করেন। তিনি তাঁর ডাচেসের মুখের বিশেষ অভিব্যক্তি, তাঁর ‘আন্তরিক দৃষ্টি’ এবং তার ‘আনন্দের চিহ্ন’র প্রশংসা করেন। তিনি চিত্রকর্মটিকে ভালোবাসেন এবং প্রশংসা করে ‘বিস্ময়কর শিল্পকর্ম’ বলে অভিহিত করেন। কিন্তু ডাচেস জীবিত থাকাকালীন তিনি তাঁর সহৃদয় উপস্থিতি, তাঁর গালের লাল আভা এবং তাঁর সরল হাসির প্রশংসা করতে পারেননি। এমন কাজ কেবল একজন ভণ্ডই করতে পারে। তিনি নিজেকে একজন খারাপ কথক হিসেবে উপস্থাপন করার ক্ষেত্রে খুব ধূর্ত এবং নম্র কিন্তু বাস্তবে তিনি কথনে অসাধারণ। তাঁর ভণ্ডামি প্রকাশ পায় যখন তিনি একটি আকর্ষণীয় যৌতুকের জন্য নতজানু হন, যদিও তাঁর ডাচেসের আচরণকে শুধরে দেওয়া এবং তাঁকে স্ত্রীর পালনীয় দায়িত্ব শেখানোর জন্য নতজানু হওয়াকে অপমানজনক বলে মন করেছিলেন। ডিউক দূতকে বলেন যে কাউন্ট তাঁর উদারতার জন্য পরিচিত। তাই তিনি আশা করেন তাঁর বিয়েতে তাঁকে অনেক টাকা যৌতুক দেওয়া হবে। কিন্তু তিনি সদয়ভাবে ভান করেন যে তিনি শুধুমাত্র কাউন্টের সুন্দরী কন্যার প্রতি আগ্রহী, তাঁকে যে যৌতুক দেওয়া হবে তার প্রতি নয়।]

12. What made the Duke unhappy with his Duchess? [কীসের কারণে ডিউক তাঁর ডাচেসের প্রতি অসন্তুষ্ট ছিলেন?]

Ans. In ‘My Last Duchess’, the Duke appears to be conservative and critical about the personality and the actions of the Duchess. He was jealous and angry about his Duchess’ relationship with the painter, Fra Pandolf. He considered his wife an object, a piece of art, and something he possessed. To the Duke, the only thing of importance is his own name and social status. But his Duchess was a foil to him. She did not care for his dignity and prestige. She liked everything she came across. She made no discrimination between the Duke’s presence and the flattery of Fra Pandolf, between her husband’s gift and the gifts of others, between her husband’s name and the position of others. She loved equally the brooch she wore, the sunset, cherry blossom presented by a courtier, and the white mule she rode. She had a childish heart which could be too easily impressed by anything she saw or any compliment from any corner. On the other hand, she could so easily impress all with her blushes and smiles. This friendliness and lack of sense of dignity made the Duke unhappy. The Duke thought that the Duchess should have focused all her attention only to him. What irked him most was the feeling that his wife was equating the Duke’s ‘nine-hundred-years-old name’ with anybody or anything. An emblem of innate goodness and generosity as she was, she failed to please the Duke. Similarly, the Duke could not cope with a three-dimensional, living and breathing woman. The Duke was so unhappy with the Duchess that he reduced his wife to an object of art and never felt repentance.

[‘My Last Duchess’ কবিতায় ডিউক একজন রক্ষণশীল এবং ডাচেসের ব্যক্তিত্ব ও ক্রিয়াকলাপের বিষয়ে খুঁতখুঁতে মানুষ হিসেবে উপস্থিত হয়েছেন। চিত্রশিল্পী ফ্রা প্যানডল্ফের সাথে তাঁর ডাচেসের সম্পর্কের জন্য তিনি ঈর্ষান্বিত এবং রাগান্বিত ছিলেন। তিনি তাঁর স্ত্রীকে একটি বস্তু, শিল্পের বিষয় এবং তাঁর অধিকৃত কোনো বস্তু হিসেবে বিবেচনা করতেন। ডিউকের কাছে একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল তাঁর নিজের নাম এবং সামাজিক অবস্থান। কিন্তু তাঁর ডাচেস তাঁর (ডিউকের) সম্পূর্ণ বিপরীত চরিত্র ছিলেন। ডাচেস তাঁর মর্যাদা এবং প্রতিপত্তির প্রতি সুবিচার করেননি। তিনি যা দেখতেন তা-ই পছন্দ করতেন। তিনি ডিউকের উপস্থিতি এবং ফ্রা প্যানডল্ফের চাটুকারিতার মধ্যে, তাঁর স্বামীর দেওয়া উপহার এবং অন্যদের উপহারের মধ্যে, তাঁর স্বামীর নাম এবং অন্যদের অবস্থানের মধ্যে কোনো বৈষম্য করেননি। তিনি যে পোশাকের পিনটি পরতেন, সূর্যাস্ত, একজন দরবারী দ্বারা উপস্থাপিত চেরির ফুল এবং তাঁর সাদা খচ্চরকে সমানভাবে ভালোবাসতেন। তাঁর একটি শিশুসুলভ হৃদয় ছিল যা যে-কোনো কিছু দেখে বা যে-কোনো দিক থেকে প্রশংসা এলে খুব সহজেই মুগ্ধ হয়ে যেত। অন্যদিকে, তিনি তাঁর গালের রক্তিম আভা এবং হাসি দিয়ে সহজেই সকলকে মুগ্ধ করতে পারতেন। তাঁর এই বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ এবং মর্যাদাবোধের অভাব ডিউককে অসন্তুষ্ট করেছিল। ডিউক ভেবেছিলেন যে ডাচেসের উচিত ছিল তাঁর সমস্ত মনোযোগ কেবল তাঁর (ডিউকের) দিকেই দেওয়া। যা তাঁকে সবচেয়ে বেশি বিরক্ত করেছিল তা হল তাঁর স্ত্রী তাঁর ‘নয়-শত বছরের পুরোনো নাম’-কে যে কারোর বা অন্য যে-কোনো কিছুর সাথে সমান করে দেখতেন। তিনি ছিলেন সহজাত ভালোমানুষি এবং উদারতার প্রতীক। তাই তিনি ডিউককে খুশি করতে ব্যর্থ হন। একইভাবে ডিউক একজন ত্রিমাত্রিক, জীবন্ত এবং প্রাণবন্ত নারীর সাথে মানিয়ে নিতে পারেননি। ডিউক ডাচেসের প্রতি এতটাই অসন্তুষ্ট ছিলেন যে তিনি তাঁকে একটি শিল্প বস্তুতে রূপান্তরিত করেন এবং এজন্য তিনি কখনোই অনুতপ্ত হননি।

13. What light does the poem throw on the status of women? [কবিতাটি নারীদের সামাজিক মর্যাদা এবং অবস্থান সম্পর্কে কী প্রকাশ করে?]

Ans. Browning’s ‘My Last Duchess’ is set in the 16th century Italy as well as in Victorian England. In the poem, the Duke of Ferrara is talking to an envoy about his second marriage with a Count’s daughter. In course of telling the messenger about his first wife, the Duke reveals himself as a representative of his class as well as a representative of the epoch which brings Italian Renaissance and Victorian England in one frame. What brings the two apparently different historical contexts is the status of women. The problem is the same in both the contexts. Women were considered to be the private property of their husbands. They enjoyed neither freedom nor equal rights with their counterparts. In the poem, gender discrimination becomes one of the main themes running all through. The

Duke acts as the sole arbiter of the Duchess’ fate. Victorian patriarchy gets amply reflected through the words and action of the Duke. Driven by his pride, possessiveness and power, the Duke did not think twice to put his innocent Duchess to death. The Duchess became a victim of the social sanctions imposed upon women. Although her flaws, as identified by the Duke, reveals her goodness and generosity, her grace and elegance, and her tragedy shows how women were treated in the then male-dominated society.

[ব্রাউনিং-এর কবিতা ‘My Last Duchess’-এ ষোড়শ শতকের ইটালির পাশাপাশি ভিক্টোরীয় ইংল্যান্ডে উপস্থাপিত হয়েছে। কবিতায় ফেরারার ডিউক একজন দূতের সাথে, কাউন্টের কন্যার সঙ্গে তাঁর দ্বিতীয় বিয়ে সম্পর্কে কথা বলছেন। বার্তাবাহককে তাঁর প্রথম স্ত্রী সম্পর্কে বলার সময় ডিউক নিজেকে তাঁর শ্রেণির ও সেই যুগের প্রতিনিধি হিসেবে তুলে ধরেন যা ইতালীয় রেনেসাঁস এবং ভিক্টোরীয় ইংল্যান্ডকে এক ফ্রেমে নিয়ে আসে। যা এই দুটি দৃশ্যত ভিন্ন ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটকে একসূত্রে বাঁধে, তা হল নারীর মর্যাদা। উভয় ক্ষেত্রেই সমস্যা একই। নারীদের তাঁদের স্বামীর ব্যক্তিগত সম্পত্তি মনে করা হত। তাঁরা তাঁদের স্বামীদের সমান স্বাধীনতা বা অধিকার ভোগ করতেন না। গোটা কবিতা জুড়ে লিঙ্গবৈষম্য একটি প্রধান বিষয় হয়ে ওঠে। ডিউক ডাচেসের ভাগ্য-নিয়ন্ত্রক। ডিউকের কথা ও কাজের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ভিক্টোরীয় পিতৃতন্ত্র প্রতিফলিত হয়। গর্ব, দখল করার মনোভাব এবং ক্ষমতা দ্বারা চালিত ডিউক তাঁর সহজসরল ডাচেসকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আগে দুবার ভাবেননি। ডাচেস নারীদের ওপর আরোপিত সামাজিক নিষেধাজ্ঞার শিকার হয়েছিলেন। যদিও ডিউক দ্বারা চিহ্নিত তাঁর ত্রুটিগুলি, তাঁর ভালোমানুষি এবং উদারতা, তাঁর করুণা এবং কমনীয়তা প্রকাশ করে, তাঁর জীবনের ট্র্যাজেডি দেখায় যে তৎকালীন পুরুষশাসিত সমাজে নারীদের সাথে কেমন আচরণ করা হত।]

14. Should we label the poem ‘My Last Duchess’ as ‘Confessions of a Serial Killer? Give reasons for your answer. [‘My Last Duchess’ কবিতাটিকে কি ‘একজন পেশাদার খুনির স্বীকারোক্তি’ হিসেবে চিহ্নিত করা উচিত? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।]

Ans. Within the compass of short story in verse, the poem ‘My Last Duchess’ tells the tale of a murderer. It is interesting because of dramatic turns and twists, irony and rhetorical questions, comic relief and tragic tale. In course of giving a description of last Duchess and his relationship with her, the Duke confesses what he did and justifies his misdeed with the expectation of getting a rich dowry in the next attempt. It becomes clear from the Duke’s speech that Duchess was an innocent young lady who got married to a very dominating man like him. The Duke lacks the finer human qualities of empathy and understanding that alone make life worth living. Burning with anger and possessiveness, the Duke gave commands to silence the lady and her smiles once and for all. While narrating the event, the cold-blooded Duke does not hesitate to add quite casually, “This grew; I gave commands/ Then all smiles stopped together.” Only a serial killer can confess in this way to show his high rank and status in order to gain something. The Duke is so confident of his superiority and the rightness of his actions that he feels neither any regret nor does he repent for what he did. The word ‘last’ in the title and the very opening line comes up with a new significance towards the end of the poetic play: the word ‘last’ marks not only end but also the beginning of a new chapter of remarriage. The Duke, at the end of the poem, draws the attention of the bronze sculpture of Neptune taming a sea-horse. It embodies in concreting the cardinal characteristics of the Duke: his sense of power, pride and possessiveness. It suggests that the same fate awaits his next wife. To the envoy, the Duke may be a charmer, a connoisseur of art, a good catch but to the sensitive readers, he is pretentious, selfish and a cold-blooded murderer, thereby making the whole poem a ‘Confession of a Serial Killer’.

[কবিতার ছন্দে ছোটো গল্প বলার মতো করে ‘My Last Duchess’ কবিতাটি একজন খুনির কথা বলে। নাটকীয় বাঁক এবং মোচড়, বিদ্রুপ এবং অলংকৃত প্রশ্ন, কমিক রিলিফ এবং ট্র্যাজিক আখ্যানের কারণে এটি আকর্ষণীয়। শেষ ডাচেস এবং তাঁর সাথে নিজের সম্পর্কের বর্ণনা দেওয়ার সময় তিনি যা করেছিলেন ডিউক তা স্বীকার করেন এবং প্রচুর পরিমাণ যৌতুক পাওয়ার প্রত্যাশায় তাঁর অপকর্মকে যুক্তি দিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন। ডিউকের কথন থেকে এটি পরিষ্কার হয়ে যায় যে ডাচেস ছিলেন একজন সহজসরল তরুণী যে তাঁর মতো একজন প্রভাবশালী পুরুষের সাথে বিয়ে করেছিলেন। ডিউকের সহানুভূতি এবং সাংসারিক বোঝাপড়ার মতো গুণাবলীর অভাব রয়েছে যেগুলি জীবনকে গৌরবান্বিত করে তোলে। ক্রোধ এবং অধিকারবোধে জ্বলে, ডিউক চিরতরে ডাচেসকে এবং তাঁর হাসিকে স্তব্ধ করার আদেশ দিয়েছিলেন। তিনি এত ঠান্ডামাথার একজন মানুষ যে ঘটনাটির বর্ণনা করতে গিয়ে একটুও দ্বিধা না করে তিনি খুব স্বাভাবিকভাবেই যোগ করলেন, “This grew; I gave commands/Then all smiles stopped together.” শুধুমাত্র একজন পেশাদার খুনিই কিছু লাভের আশায় তার উচ্চ পদ এবং মর্যাদা দেখিয়ে এইভাবে অপরাধ স্বীকার করতে পারে। ডিউক তাঁর শ্রেষ্ঠত্বের প্রতি ও তাঁর কর্মের যথার্থতার প্রতি এতটাই আত্মবিশ্বাসী যে তিনি যা করেছেন তার জন্য একটুও অনুশোচনা বোধ করেন না। শিরোনাম এবং প্রারম্ভিক পঙক্তিতে ‘শেষ’ শব্দটি কাব্যিক নাটকটির শেষের দিকে একটি নতুন অর্থ নিয়ে এসেছে: ‘শেষ’ শব্দটি কেবল শেষ নয়, ডিউকের পুনর্বিবাহের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনাও করে। ডিউক কবিতার শেষে, নেপচুনের একটি সিন্ধুঘোটককে বশ করা ব্রোঞ্জ ভাস্কর্যের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এটি মূর্তভাবে ডিউকের মূল বৈশিষ্ট্যগুলিকে তুলে ধরে: তাঁর ক্ষমতা, গর্ব এবং অধিকারবোধ। এটি ইঙ্গিত দেয় যে একই ভাগ্য তাঁর পরবর্তী স্ত্রীর জন্য অপেক্ষা করছে। দূতের কাছে ডিউক হতে পারে একজন মনোমুগ্ধকর শিল্পের গুণগ্রাহী ও ভালো পাত্র কিন্তু সংবেদনশীল পাঠকদের কাছে তিনি একজন দাম্ভিক, স্বার্থপর এবং একজন ঠান্ডামাথার খুনি। এইভাবে পুরো কবিতাটিই ‘Confession of a Serial Killer’ ]

15. How does the poem ‘My Last Duchess’ present a fine psychological study of character and situation? [‘My Last Duchess’ কবিতাটি কীভাবে চরিত্র এবং পরিস্থিতির একটি সূক্ষ্ম মনস্তাত্ত্বিক অধ্যয়ন উপস্থাপন করে?]

Ans. Like the other dramatic monologues of Browning, ‘My Last Duchess’ presents a fine psychological study of characters and situations. In the poem, the Duke reveals his character as well as the character of the Duchess. In describing the beauty of the Duchess and his relationship with her, he discloses, with restrain of emotion and economy of words, his own psychological drama arising out of conflicting situations. His pride, possessiveness, and family name prevented him from coping with that three- dimensional, living, breathing woman. But he appreciates the beauty of the lady as captured by art. While the painting of the Duchess is his cherished possession, the living Duchess was intolerable to him because of her innate goodness and generosity in dealing with others. She made no distinction between the Duke’s gift and compliments from others. She always responded with a blush on her cheeks and gentle smile. She loved her husband’s gift and presence, the sunset, cherry blossom, and the white mule equally. His egomania and haughtiness did not let him stoop to teach his wife her duties. This situation irritated the Duke. Burning with jealousy and a paranoid possessiveness, the Duke decided to stop her smile forever. The character and personality of the Duchess gives prominence to the disturbing psychological portrait of the Duke in the poem. The same Duke, who did not choose to stoop to rectify his wife, pretends graciously that the count’s fair daughter is his only target, not the dowry he expects. The poem presents the contrary aspects of the psychology of the Duke: his courteous manners and refined tastes, his noble birth and high position as well as his arrogance, cruelty, hypocrisy and selfishness. In all, the poem, with its alternating currents of praise and blame, attraction and revulsion, appeals to the readers for its psychological study of the characters and their situation.

[ব্রাউনিং-এর অন্যান্য নাটকীয় এককভাষণের মতোই ‘My Last Duchess’ চরিত্র এবং পরিস্থিতির একটি সূক্ষ্ম মনস্তাত্ত্বিক পাঠ উপস্থাপন করে। কবিতায় ডিউক তাঁর চরিত্রের পাশাপাশি ডাচেসের চরিত্রকেও প্রকাশ করেন। ডাচেসের সৌন্দর্য এবং তাঁর সাথে নিজের সম্পর্কের বর্ণনা দিতে গিয়ে আবেগের সংযম এবং পরিমিত শব্দের ব্যবহারে তিনি প্রকাশ করেন বিরোধপূর্ণ পরিস্থিতি থেকে উদ্ভূত তাঁর নিজস্ব মনস্তাত্ত্বিক নাটক। তাঁর গর্ব, অধিকারবোধ এবং পারিবারিক নাম তাঁকে সেই ত্রিমাত্রিক, জীবন্ত, প্রাণবন্ত নারীর সাথে মানিয়ে নিতে বাধা দেয়। কিন্তু তিনি শিল্পকর্মে ভদ্রমহিলার চিত্রিত সৌন্দর্যের প্রশংসা করেন। যদিও ডাচেসের চিত্রটিকে তিনি যত্নে আগলে রাখতেন, অন্যদের সাথে আচরণ করার ক্ষেত্রে ডাচেসের সহজাত মহত্ব এবং উদারতার কারণে তিনি তাঁকে একেবারেই সহ্য করতে পারতেন না। তিনি ডিউকের উপহার এবং অন্যদের কাছ থেকে পাওয়া প্রশংসার মধ্যে কোনো পার্থক্য করতেন না। গালের রক্তিম আভা এবং মৃদু হাসির ঝলক ছিল সবকিছুর প্রতি তাঁর প্রতিক্রিয়া। তিনি তাঁর স্বামীর দেওয়া উপহার এবং উপস্থিতি, সূর্যাস্ত, চেরির ফুল এবং সাদা খচ্চরকে সমানভাবে পছন্দ করতেন। তাঁর অহংবোধ এবং ঔদ্ধত্য তাঁকে তাঁর স্ত্রীকে তাঁর কর্তব্য শেখানো থেকে বিরত করেছিল। এই পরিস্থিতি ডিউককে বিরক্ত করেছিল। ঈর্ষা এবং বিকৃত অধিকারবোধে জ্বলতে থাকা ডিউক তাঁর হাসি চিরতরে বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ডাচেসের চরিত্র এবং ব্যক্তিত্ব কবিতায় ডিউকের বিকৃত মনস্তাত্ত্বিক প্রতিকৃতিকে বেশি করে তুলে ধরে। যেই ডিউক নিজের স্ত্রীকে সংশোধন করার জন্য নত হতে চাননি, তিনিই সদয়ভাবে ভান করেন যে কাউন্টের সুন্দরী কন্যাই তাঁর একমাত্র লক্ষ্য, তিনি যে শুধুমাত্র যৌতুক আশা করেন তা নয়। কবিতাটি ডিউকের মনের বিপরীত দিকগুলি উপস্থাপন করে: তাঁর বিনয়ী আচরণ এবং পরিমার্জিত রুচি, তাঁর মহৎ জন্ম এবং উচ্চ অবস্থানের পাশাপাশি তাঁর অহংকার, নিষ্ঠুরতা, ভণ্ডামি এবং স্বার্থপরতা। সর্বোপরি, কবিতাটি তাঁর প্রশংসা এবং দোষ, আকর্ষণ এবং বিদ্বেষের বিকল্প স্রোতের মাধ্যমে পাঠকদের কাছে চরিত্রগুলি এবং তাঁদের পরিস্থিতি সম্পর্কে মনস্তাত্ত্বিক অধ্যয়নকে চিত্তাকর্ষক করে তোলে।]

16. How effectively does the poet use the poetic devices in ‘My Last Duchess’? [‘My Last Duchess’ কবিতায় কবি কতটা কার্যকরীভাবে কাব্যিক প্রকরণ ব্যবহার করেছেন?]

Ans. ‘My Last Duchess’ is a dramatic monologue written in iambic pentameter and rhyming couplets. The whole poem is structured as a long speech limited to one stanza of rhyming couplets containing 56 lines. This precision lends the poem the spell that a good short story or a tragedy in one act casts. But the couplets are not closed couplets that express a complete thought or feeling. Here one line continues into the next line and this technique is called enjambment. It contributes to the unbroken flow of thought processes. The meter is calm and stately reflecting the character of the speaker. The imagery in this poem is rather limited. The ‘blush’ on the Duchess’ cheek, the ‘spot of joy’ and the ‘smile’ are key images in unfolding the elegance of her personality. The repeated use of the pronoun ‘my’ shows the Duke’s possessiveness and highlights how he objectifies women. The monologue begins and ends with expressions of politeness. The recurrent use of the rhetorical device, alliteration as in, “Oh, sir, she smiled no doubt,/ Whene’er I passed her; but who passed without/ Much the same smile?” contributes to the musical rhetorical questions, as in Much the same smile?” effect of the poem. The “but who passed without/ show the Duke’s art of manipulating language. The ironical tone of the speech reveals the Duke’s skill in speech which he denies to have possessed. The contrasting personalities of the Duke and the Duchess are expressed through the symbol of Neptune taming a sea-horse. The statue reflects how the Duke views himself as a God-like figure with the right to control his wife, past or future. Browning’s art of condensation in the poem is praiseworthy. The tragedy of the Duchess has been compressed to only five words: “Then all smiles stopped together”. Browning has employed metonymy, simile, apostrophe, synecdoche and other minor devices to lend beauty and novelty to his finest dramatic monologue.

[‘My Last Duchess’ হল একটি নাটকীয় এককভাষণ যা iambic pentameter এবং rhyming couplet-এ লেখা। পুরো কবিতাটি একটি দীর্ঘ বক্তৃতা হিসেবে গঠন করা হয়েছে যা ৫৬ লাইনের ছন্দময় যুগলের একটি স্তবকের মধ্যে সীমাবদ্ধ। একটা সুলিখিত ছোটো গল্প কিংবা একটি ট্র্যাজিক নাটিকা যেভাবে কোনো বিষয়কে ফুটিয়ে তোলে, শব্দবাহুল্য বর্জনের মধ্য দিয়ে এই কবিতায় তেমনটাই করা হয়েছে। কিন্তু couplet-গুলো একটি সম্পূর্ণ চিন্তা বা অনুভূতি প্রকাশ করে না। এখানে একটি লাইনের বিস্তৃতি যেন পরের লাইনেও অব্যাহত থাকে এবং এই কৌশলটিকে বলা হয় enjambment। এই কৌশলটি চিন্তা প্রক্রিয়ার অবিচ্ছিন্ন প্রবাহকে বজায় রাখে। ছন্দের চলন শান্ত এবং সুন্দরভাবে কথকের চরিত্রকে প্রতিফলিত করে। এই কবিতার চিত্রকল্প সীমিত। ডাচেসের গালের ‘রক্তিম আভা’, ‘আনন্দের চিহ্ন’ এবং ‘হাসি’ হল ডাচেসের ব্যক্তিত্বে কমনীয়তা প্রকাশের মূল চিত্র। ‘আমার’ সর্বনামের বারবার ব্যবহার ডিউকের অধিকারবোধ দেখায় এবং তিনি কীভাবে একজন নারীকে বস্তু হিসেবে গণ্য করেন তা মেলে ধরে। এককভাষণ শুরু হয় এবং শেষ হয় ভদ্রতার অভিব্যক্তি দিয়ে। অলংকারের বিভিন্ন প্রকরণের বারবার ব্যবহার, যেমন অনুপ্রাস-“Oh, sir, she smiled no doubt,/ Whene’er I passed her; but who passed without/ Much the same smile?”-কবিতাকে সংগীতময় করে তোলে। অলংকৃত প্রশ্ন, যেমন-“who passed without/Much the same smile?”-ভাষায় ডিউকের নৈপুণ্য প্রকাশ করে। তাঁর কথার ব্যঙ্গাত্মক সুরটি ডিউকের কথা বলার দক্ষতা প্রকাশ করে যা তাঁর আছে বলে তিনি স্বীকার করেন না। সিন্ধুঘোটককে বশীকরণরত নেপচুনের প্রতীকটি ডিউক এবং ডাচেসের ব্যক্তিত্বের বৈপরীত্য প্রকাশ করে। মূর্তিটি প্রতিফলিত করে কীভাবে ডিউক নিজেকে তাঁর অতীত বা ভবিষ্যৎ, নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী হিসেবে স্ত্রীকে দেখেন। কবিতায় ব্রাউনিং -এর সংক্ষিপ্তকরণের শিল্প প্রশংসনীয়। ডাচেসের ট্র্যাজেডিটি মাত্র পাঁচটি শব্দে সংকুচিত হয়েছে; “Then all smiles stopped together” (“তারপর সব হাসি একসাথে বন্ধ হয়ে গেল”)। ব্রাউনিং তাঁর সেরা নাটকীয় এককভাষণে সৌন্দর্য ও অভিনবত্ব প্রদানের জন্য metonymy, simile, apostrophe, synecdoche এবং অন্যান্য ছোটোখাটো প্রকরণ ব্যবহার করেছেন।]

Also Read – The Garden Party questions and answers

একাদশ শ্রেণির কলা বিভাগের যে কোনো প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। কোনো উত্তর না পেলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানান।

Leave a Comment